পাতা:বঙ্গরহস্য - ভূবনচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

n qቐጓ ©ጻሻ† 破崙 নির্বিশেষ বিধবা-বিবাহ চালাইবার চেষ্টা করা বিফল হইবে, ইহা বিচিত্র নহে। SDDuD BDBB D BD BDBDSDB BDB D SS BDBiu মাতুল বিদ্যাসাগরের মতের পক্ষপাতী ছিলেন ; বিদ্যাসাগর মহাশয়কে তুষ্ট করিবার অভিপ্ৰায়ে অথবা সমাজ সংস্কারক দলের মধ্যে নাম লিখাইধায় অতিলাষে ভাগিনেয়ীর অভিপ্ৰায় না জানিয়াই দ্বিতীয়বার তাহায় পরিণয়-সংস্কায়ে অনুরাগী হইয়াছিলেন। তাহার ফল কিরূপ হইল, শেষে তাহা জানিতে পারিয়া, অবশ্যই তাঁহাকে অনুতাপ করিতে হইয়াছে। অতএব আমরা বিলক্ষণ বুঝিতে পারিয়াছি, সমাজে ঐক্য স্থাপিত না হইলে এবং বিধবার বয়সের একটী সীমা নিৰ্দ্ধারিত করিয়া না দিলে, বঙ্গদেশে ভদ্রপরিবারে বিধবা-বিবাহ প্ৰচলিত হইতে পরিবে না। যদিও কোথাও কোথাও হয়, সমাজ একাঙ্গ হইয়া মূল সমাজ হইতে বিচ্ছিন্ন হইয়া দাড়ায়, তাহা হইলেও সুখের হইবে না। অনেকে আশা করেন, বিধবা-বিবাহ চলিবে। যদি ভঁহাদের আশা ফলবতী হইবার সম্ভাবনা DDDSDBDBBiD BD DBB DS DBDD LgD DBBD BBDS অসবর্ণ-বিবাহ । এ দেশে ইংরাজী চৰ্চার আধিক্য হওয়াতে ইংরাজী-শিক্ষিত অনেক যুবক ইংরাজী ধরণে বিবাহ করিতে উৎসুক। ইংরাজের মধ্যে জাতিভেদ নাই, বয়কন্যার মনোমিলন হাইলেই বিবাহ হইয়া যায়। যেখানে বয়ের অনুরাগ অধিক, কন্যার অনুরাগ অল্প কিম্বা অনুরাগ আসলেই থাকে না, বর সেখানে কন্যার পদতলে জানু পাতিয়া চরণ ধারণ করিয়া অনুগ্রহ প্রার্থনা করে ; মিনতি করিয়া বলে, “দয়া করিয়া একটীবার বল, তুমি আমার হইবে। তোমার বিধুমুখে সেই কথাটী একবার শুনিলেই আমি চরিতার্থ হইব।” ততদুর মিনতি ও ততদূর প্রার্থনা সত্ত্বেও ইংরাজী বিবাহ সকল স্থলে সুসিদ্ধ হয় না ; কোর্টসিপ-ব্যবস্থা পদৈর্ঘ্য পদে তাহার প্রমাণ দেখি ইয়া দিতেছে। অধিকন্তু ইউরোপীয় জাতি, আপনাদের পিতৃব্য-কন্যা, মাতুল-কন্যা, পিতৃৰস্থ-কন্যা, মাতৃৰ স্ব-কন্যা প্রভৃতির পাণিগ্রহণ করতে পারে ; সেইরূপ বিবাহে বরং তাহদের প্লাঘা হয়। মুসলমান জাতির মধ্যেও ঐ রীতি প্ৰচলিত আছে। হিন্দুর তাহা হইতে পারে না, হওয়া দূরে থাকুক, সেরূপ বিবাহের নাম শুনিল হিন্দুকে প্ৰায়শ্চিত্ত করিতে হয়। সে পক্ষে