পাতা:বনে পাহাড়ে - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

y ra-tetcy —চলুন দেখা যাক-কি খাচ্চে। বড় বড় মেটে হঁড়িতে ভাত সিদ্ধ হয়েচে, অথচ কোনো দিকে কিছু দেখা গেল না। ওরা বড় কাসার উঁচু থালাতে এক রাশ ভাত ঢেলেছে এক একজনের জন্য। শুধুই ভাত-নুনই বা কৈ !! আশ্চৰ্য্য এই যে, ওই নিটােল স্বাস্থ্য শুধু এই উপাদানবিহীন ভাত খেয়ে। আমি মিঃ সিংহকে বল্লুম-ওদের জিজ্ঞেস করুন ওরা ডাল তরকারী খায় না কেন ? আমার প্রশ্নের অর্থ যখন তাদের বোধগম্য হোল, তখন তারা আর এক প্রস্থ হেসে উঠলো—যেন আমি খুব একটা হাসির কথা বলেছি---উত্তর দিলে—‘এই খাই । কারণ নেই, যুক্তি নেই, কথার বাহুল্য নেই। শুধু উত্তর দিলে— এই খাই । অনেক ঘেটু গাছ বনের প্রান্তে, পাহাড়ী ঢালুর সীমানায়। তবে কিনা এখন ফুল নেই গাছে, তবুও আনন্দ হোল গাছগুলো দেখে, এতদূর পাহাড়ী দেশে বাংলাদেশের নিজস্ব বন্যপুষ্পের সঙ্গে দেখাসাক্ষাৎ घछेब्लों । অত্যন্ত নির্জন স্থানটি, দূরে সৈন্দবা গ্রাম, কিন্তু বাংলো থেকে গ্রামের ঘরবাড়ী নজরে আসে না। আমরা কিছু দূরে একটি উপত্যকায় সবাই ঘাসের চাষ দেখতে গেলুম, একটি পাহাড়ী ঝর্ণা পার হয়ে মোটর গিয়ে দাড়ালো যেখানে, সে স্থানটি চারিদিকে বনে ঘেরা, মাঝখানে খানিকট সমতল ফাঁকা মাঠ । গাট বাধা কলে হো-কুলির সবাই ঘাসের আঁটি একত্র করে গাট বঁধছে। নিকটেই গাছতলায় একজন কেরাণী বসে কুলিদের হিসেব রাখছে। কেরাণী সর্বত্রই বাঙালী । কাছে গিয়ে বল্লুম-মশাইকে বাঙালী दgठा भgन्म ठूgbछ् -ङ८ख्ॐ शैJi-- --আপনি এখানে ক্লার্ক ? কতদিন আছেন ? - डी नांड दछद्र 6श्व् । -এ “সাবাই’ ঘাসের ব্যবসা কাদের ? w