পাতা:বনে পাহাড়ে - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बन-फ्रांशांदृफु R& হেঁটে সন্ত্রীক ! উনি সঙ্গে না থাকলে কোন কথা ছিল না। দেখি কত দূর কি হয়। যে নালার ধার দিয়ে দিয়ে আমরা যাচ্ছি, সে নালাটির কালো জলে বিশাল বনস্পতি শ্রেণীর ছায়া। এক জায়গায় খুব বড় কনটুর ট্রেঞ্চ, এখন জল নেই-বর্ষাকালে এর মধ্যে জল জমে বনভূমিকে আর্দ্র করে, মাটিকে সরস করে । বৰ্ত্তমান অবস্থা দেখলে সে কথা বিশ্বাস করা শক্ত | এইবার আমরা বনের উচুদিকে যাচ্ছি মনে হোল। কারণ লম্বা লম্বা ঘাস দেখা গেল এবার। ভূমি যেখানে অপেক্ষাকৃত নীরস ও পাষাণময়, সেখানে নাকি ঘাস দেখা যায় বনে । এ ধরনের ঘাস আর (८९& अमून् । । একজন ফরেষ্ট গার্ড কি ধরনের এক পাতা তুলে নিয়ে এল। শুনলাম, এ পাতা দিয়ে বনের লোকেরা দিব্যি চাটনি তৈরি করে খায় । আমার স্ত্রী বল্পেন-কি করে চাটনি তৈরি হয় ? —শুধু বেটে একটু নুন দিয়ে খেলেই হোল। পুদিনার মত । বেলা প্ৰায় দশটা ৷ ঘড়ি দেখে সেটা বোঝা গেল বটে, কিন্তু এই বনের মধ্যে থেকে তা কিছুই বুঝবার যে নেই। রব্দর পড়ে নি মাটিতে বিশেষ কোথাও । ঘাস পাতা এখনও শিশিরার্ড । আমি বল্লাম-আপনারা বাঘের ভয় করেন না ? মিঃ সিংহ বল্লেন-করলে আমাদের কাজ চলে না । --বাঘের সামনে পড়েছেন কখনো ? -দু-তিন বার। একবার মোটর ড্রাইভ করে ফিরছি পাটনা থেকে, গভীর রাত্রে কোডাৰ্ম্মার জঙ্গলে প্ৰকাণ্ড রয়েল-বেঙ্গল-টাইগাব একেবারে গাড়ীর পাশে । titst?5س۔ -হ্যা, রাস্তার পাশে । একটা প্ৰকাণ্ড সম্বর হরিণ মেরে তাকে 邻怀瓦1 --আপনি কি করলেন ?