পাতা:বাংলায় ভ্রমণ -প্রথম খণ্ড.pdf/১৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S6 3 বাংলায় ভ্রমণ তাহার কবিতায় পাগলাঝোরাকে তিনি অমর করিয়া গিয়াছেন। এই কবিতার কয়েকটি চরণ উদ্ধত করা হইল ;– “তোমরা কি কেউ শুনবে নাগো পাগ লাঝোরার দুঃখ গাথা, পাগল বলে কৰ্ব্বে হেলা ? কৰ্ব্বে হেলা মৰ্ম্ম ব্যথা ? জন্ম আমার হিম উরসে কুলে আমার তুল্য নাই, সিন্ধুনদের সোদর আমি গঙ্গাদিদির পাগলা ভাই। তবুও শিকল পরিয়ে দিলে রাখলে আমায় বন্দীবেশে, ক্ষুদ্র মানুষ স্বল্প আয়, আমায় কিনা বাধলে শেষে। কৌশলে সে ফাদ ফেদেছে, পারিনে তায় ছিড়তে বলে, শীর্ণ হ’য়ে যাচ্ছি ক্রমে, পড়ছি গ'লে অশ্রুজলে । আগে আমায় চিনত যারা বলছে শোনো যায়ন চেন । বাজবে কবে প্রলয় বিষাণ—মুখে আমার উঠছে ফেনা । বিকল পায়ের শিকলগুলো কতদিন সে থাকবে আরো ? রুদ্রতালে নাচব কবে ? তোমরা কেহ বলতে পারে ?” भइनौझै নিকটত্ত मृछ পাগলাঝোরা ছাড়াইয়া শিলিগুড়ি হইতে ২৮ মাইল দূরবর্তী মহ নদী স্টেশন ; স্টেশনের সম্মুখস্থ জঙ্গলাবৃত মহলদীরাম পৰ্ব্বত হইতে মহানদী বা মহানন্দার উৎপত্তি