লক্ষ্মীনারায়ণকে উপবিষ্ট হইয়া 'হরিণ, মহিষ, মানুষ, বাঘ খাইতে দেখিলেন এক তুরজের স্বরধরাজীকে তাহা বর্ণনা করিলেন । কিন্তু রাজাকে তাহা দেখাইতে নী পারিয়া কারাগারে বন্দী হইলেন। দেবদত্তের পুত্র পুপদত্ত পিতার সংবাদ বহুদিন না পাইয়া নিজেই তুরঙ্গে যাইতে মনস্থ করিল এবং রতাইকে নৌকা প্রস্তুত করিতে আদেশ করিল। রত্যই ছয় ভ্রাতাকে লইয়া বনে কাঠ কাটিতে গিয়া দক্ষিণরায়ের প্রিয় গাছটি কাটিয়া ফেলিল। অনুচরমুখে তাহ শুনিয়া দক্ষিণরায় ছয়টি বাঘ পাঠাইলেন ; তাহারা রতাইএর ছয় ভাইকে খাইয়া ফেলিল। রতাই ভ্রাতৃশোকে আত্মহত্যা করিতে গেলে দক্ষিণরায়ের দৈববাণী শুনিয়া সেইস্থানে দেবতার পূজা করিয়া নিজ পুত্রকে বলি দিল। তখন দক্ষিণরায় আবির্ভূত হইয়া তাহার পুত্র এবং ভ্রাতৃগণকে পুনরায় বাচাইয়া দিলেন। তাহার কাঠ লইয়া দেশে ফিরিল। w মহাদেবের আদেশে হনুমান ও বিশ্বকর্ম সাতখান ডিঙা গড়িয়া জলে ভাসাইয়া দিল এবং পুষ্পদত্তকে স্বপ্নে আপন আপন পরিচয় দিয়া চলিয়া গেল । পুষ্পদন্ত পরদিন সেই দৈব ডিঙার পূজা করিয় তাহাতে উঠিয়া পিতার অন্বেষণে যাত্র করিল। থনিয়া-নামক স্থানে আসিয়া বড় খ গাজী ও দক্ষিণরায়ের বিবাদ-বৃত্তান্ত এবং ভগবানের অর্ধ-শ্ৰীকৃষ্ণ পয়গম্বর বেশে আবির্ভাব ও বিরোধের অবসান ঘটানোর কাহিনী শুনিল । সমুদ্রমধ্যে রায়ের মহিমা প্রত্যক্ষ করিয়া পুষ্পদত্ত অবশেষে তুরঙ্গ । শহরে উপস্থিত হইল। ; পরবর্তী কবিগণ শুধবাচার্যকেই রায়মঙ্গলের আদি কবির সম্মান দিয়াছেন ; এই মাধবাচার্য সম্ভবতঃ চণ্ডীমঙ্গলের কবি। কালিকামঙ্গলের নিমতা নিবাসী কবি কৃষ্ণরাম এই শাখার অন্যতম কবি। মৃঙ্গী বয়হুদলীন সাহেব বনবিৰি জহুরানামা’ নামে রায়মঙ্গলের এক আধুনিক সংস্করণ প্রকাশ করিয়াছেন । এই কাব্যে দক্ষিণরায়ের সহিত বনবিবির বিরোধ এবং অবশেষে জেন্দা গান্ধী বা বড়গাজীর মধ্যস্থতায় উভয়ের মধ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠা बनिंउ श्डेब्राप्छ् । রায়মঙ্গল কাব্যের কাব্যগুণ একেবাৱেই নাই ; কিন্তু ইহাতে কাহিনীর রৈচিত্র্য: যথেষ্ট আছে। হিন্দু-মুসলমানের বিরোধ এবং মীমাংসার একটা চিত্র ইহাতে পাওয়া যায়। এইরূপ দেবতার পূজা জাতিধম নির্বিশেষে সকলেই করিয়া ছিল ৰলির দেশে সাম্প্রদায়িক শাভি প্রতিষ্ঠারও যথেষ্ট সুবিধা হইতেছে। চণ্ডীমঙ্গল কর্যের সঙ্গে সঙ্গেই দুর্গার পৃথক্ সত্ত্ব উপলব্ধি করিয়া দুর্গামঙ্গল कविा ब्रक्रिड श्हेब्रांtछ ; अवथ देशांब्र भरथा ८लौकिक दl cमोणिक कांश्नैिौ नाहे *. tra
