পাতা:বাঙ্গালার ইতিহাস (রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়) প্রথম খন্ড.djvu/২৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૨૭ર. বাঙ্গলার ইতিহাস: BBBBB DDBB BBDDD DBBBDD DDD BBB BB BBB অধিকার করিয়াছিলেন। পালরাজবংশের শেষ নরপতিগণ সম্ভবতঃ পিতৃভূমি বরেন্দ্রী হইতে তাড়িত হইয়া মগধে আশ্রয় গ্রহণ করিয়াছিলেন । এইরূপ জয় মানের বিশেষ কারণ আছে, কারণ গোবিন্সপাল নামক জনৈক পালোগাধিধারী: রাজা খুটীয় দ্বাদশ শতাব্দীর শেষার্ধে মগধে রাজত্ব করিতেনৎ৩। পূৰ্ব্বে কৰিত । হইয়াছে যে, কান্ত বুজের গাহভবালবংশের রাজগণের সহিত মদনপালদেবের বন্ধুৰ । ছিল। সম্ভবত মদনপালদেবের অথবার্তাহার উত্তরাধিবারী, সেনবংশীয় রাজগণ । কর্তৃক গৌড়ের অধিকারচ্যুত হইলে মদনপাল ও জাহার পুত্র গোবিন্দচন্দ্র তাহদিগকে লেন-রাজগণের অত্যাচার হইতে রক্ষা করিবার জন্ত অথবা পিতৃরাজ্যে পুন: প্রতিষ্ঠা করিবার জন্য সসৈন্য মগধ ও বঙ্গ আক্রমণ করিয়াছিলেম। গোবিন্দচন্দ্র কর্তৃক মগধ আক্রমণের প্রমাণ র্তাহার দুইখানি তাম্রশাসন হইতে পাওয়া গিয়াছে। গোবিন্দচন্দ্রদেব ১১১৪ খৃষ্টারে পূৰ্ব্বে কান্তকুজের সিংহাসনে আরোহণ করিয়াছিলেনe৪ রাজ্যাভিযেকের প্রথম ত্রয়োদশ বৎসর মধ্যে মগধের অধিকাংশ তাহার অধিকারভুক্ত হইয়াছিল, কারণ ১১৮৩ বিক্রমাৰে তিনি মগধদেশের একখানি গ্রাম জনৈক ব্রাহ্মণকে দান করিয়াছিলেন। উক্তবর্ণের জৈষ্টমাসের কৃষ্ণ একাদশীতে গোবিন্দচজদেব, রবিবাসরে, কাফুকুরে গঙ্গান্ধান করিয়া মণিজরি পত্তলায় অবস্থিত । পাদোলি ও গুণাবে গ্রাম গণেশ্বর শখ নামক কাপ্তপগোষ্ট্ৰীয় জনৈক ব্ৰাহ্মণকে দান করিয়াছিলেনee । এই তাম্রশাসনখানি এক্ষণে পাটনা জেলায় জনৈক ব্রাহ্মণের নিকট আছে। অধ্যাপক তার যদুনাথ সরকার, আমাকে ইহার একখানি চিত্র প্রদান করিয়াছিলেন । এই তাম্রশাসনে উল্লিখিত মণিঅরি এবং গঙ্গা ও শোণের

Cunningham's Archaeological' Survey Reports, voi (شاه) / III, p. 125, p1, XXXVIII, No, 18. . * * *

(es) Epigraphia Indica, vol. VIII, App, I, p. 13, list No. 12. (a) অধ্যাপক হার যদুনাথ সরকার আমাকে জানাইয়াছিলেন যে, এই তাম্রশাসনখানি সত্বর এশিয়াটিক সোসাইটর পত্রিকায় প্রকাশিত হইবে। ১৯২২ খৃষ্টাৰে পূমি স্নেহাম্প অধ্যাপক শ্ৰীমন ননীগোপাল মজুমদার এম,এ,ইহা প্রকাশ *finitia —(Journal & Proceedings of the Asiatic Society of Bengal, vol. xvIII, 1922 pp, s1-84) তৎপূর্বে পাণ্ডেয় রামাবতার শখ। * Journal of the Bihar & Orissa Research Society, atro পত্রে প্রকাশ করিয়াছিলেন, vol. II, pp. 441-47, .