পাতা:বাঙ্গালার ইতিহাস (রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়) প্রথম খন্ড.djvu/৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

战彰 ৰাক্ষপলার ইতিহাস বিপাশাতীরে, শিবিরে, তিনি জাৰ্য্যাবর্তের পূর্বপ্রাভে অবস্থিত “প্রালিই” এবং *গঙ্গারিডই” নামক দুইটি পরাক্রান্ড রাজ্যের অস্তিত্বের কথা অবগত হইয়াছিলেন । নন্মবংশ সিংহাসনচ্যুত হইলে, মৌর্যবংশের প্রথম নরপতি চন্দ্রগুপ্ত যবন বা গ্রীকগণ কর্তৃক বিজিত পঞ্চনা প্রদেশ পুনরাধিকার করিয়া মগধসাম্রাজ্যের আয়তন বর্ধিত করিয়াছিলেন, তখন বোধহয় দক্ষিণবঙ্গে ও দক্ষিণ কোশলে একটি স্বতন্ত্র রাজ্য ছিল । চন্দ্রগুপ্তের সভায় অবস্থান কালে যবন রাজদূত মেগাস্থিনিস প্রাচ্যজগতের যে বিবরণ লিপিবদ্ধ করিয়াছিলেন, তাহ এখন আর পাওয়া যায় না ; কিন্তু পরবর্তী গ্ৰীক লেখকগণ, স্ব স্ব গ্রন্থে মেগাস্থিনিস-বিরচিত “ইক্তিকা” নামক গ্রন্থের যে সকল অংশ লিপিবদ্ধ করিয়াছেন, তাহ হইতে অবগত হওয়া যায় যে, চন্দ্রগুপ্তের রাজ্যকালে গঙ্গারিডই রাজ্য, অন্ধ্র রাজ্যের স্থায় স্বাধীন ছিল । গঙ্গরিভই রাজ্যের সহিত কলিঙ্গ রাজ্য যুক্ত ছিল। গঙ্গানদী গঙ্গারিডই রাজ্যের পূর্বসীমা ছিল"। ইহা হইতে অহুমান যে, মৌর্য্যসাম্রাজ্যের প্রারম্ভে রাঢ় ও কলিঙ্গ মগধরাজের অধিনে ছিল না । মৌর্য্যবংশীয় মগধরাজগণ প্রবল পরাক্রাস্ত হইয়া উঠিলে, রাঢ় ও বঙ্গ তাহাদিগের সাম্রাজ্যভুক্ত হইয়াছিল বলিয়া অনুমান হয় । চন্দ্রগুপ্তের পুত্র বিন্দুসারের রাজাকালে দাক্ষিণাত্য, এবং বিন্দুসারের পুত্র জশোকের শাসনকালে কলিঙ্গদেশ মৌর্য্যসাম্রাজ্যের অন্তভুক্ত হইয়াছিল । অশোকের অস্থশালনসমূহে রাঢ়, বঙ্গ, গৌড় বা বরেক্সের কোন উল্লেখ নাই ; কিন্তু ইহা নিশ্চয় যে, তাহার রাজ্যকালে মগধ সাম্রাজ্যের পূর্ব সীমাস্তে কোন স্বাধীন রাজ্য ছিল না । তাছার দ্বিতীয় সংখ্যক অঙ্কুশাসনে দেখিতে পাওয়া যায় যে, তাহার রাজ্যকালে—মৌর্য্যসাম্রাজ্যের দক্ষিণসীমান্তে চোল, পাণ্ডা, সত্য, কেরল ও তাম্রপনী এবং পশ্চিমণীমাণ্ডে গ্রীকরাজ দ্বিতীয় বা তৃতীয় BB BBBB BBBB DBB DDD BBB BBB BBBBBBBDD অস্তিত্ব ছিল না । উত্তরে তুষারমণ্ডিত হিমালয়ের উপত্যকাসমূহে এবং পূর্বে (e) MeOrindle's Anciant India, its Invension by Aleander the Great. - (8) MeOrindle's Megasthenes, pp. 33–34 (e) W. A. Smith's Early History of India (3rd Edition) p. 148. S SBBBB BBBD DD BBB BBB BBBBB BBBBBB D DDD S DDD DDBB L BB BBB DD BBB BB DDBBB BBBBS aafìumfatfaa-Epigraphia Indica, Vol. II. p. 449 - -