নীতি ও ধৰ্ম্ম । ১২৯ আতুরের এক মুষ্টি অন্ন ভিক্ষায় লালায়িত বাক্য শ্রবণ করিতে তাহার শ্রবণযুগল অবসর পায় না। কত যুবতী যৌবন মদে অন্ধ হইয়। পরম গুৰু পতিকে অশ্রদ্ধা করেন এবং স্বার্থপর অভিমানিনী হইয়া কাহাকেও গ্রাহ করেন না । কতজন কুপথে পদার্পণ করিয়া চিরদুঃখভাগিনী হন । আহা ! তাহারা কি দুর্ভাগ্য, কি অবোধ ! যদি মনুষ্যগণ সৰ্ব্বদা ইন্দ্রিয় সেবায় এবং ভোগ সুখে রত থাকিবেন তাহা হইলে পরম দয়ালু ঈশ্বর যে সমস্ত দয়া ধর্মের নিয়ম স্থষ্টি করিলেন, তাহা কাছা দ্বারা সম্পাদন হুইবে ? হা ভগবন! সৰ্ব্বান্তর্যামিন্ ! তুমি মনুষ্য মনের এমন কুৎসিতাচার সকল কতদিনে উচ্ছেদ করিয়া ধৰ্ম্মবীজ সকল বপন করিবে ? হে নরনারীগণ! এই দুৰ্দ্দমনীয় সময়ে ইন্দ্রিয় বৃত্তিকে পরাজয় করিয়া অন্তরে জ্ঞানরূপ রত্ন সংগ্রন্থে প্রাণপণে যত্ন কর, চিরজীবন সুখে থাকিবে । যিনি এই ঘোঁবন কালে বিষম পাপ প্রবৃত্তি সকলকে ধৈর্য্যরূপ খড়গাঘাতে দ্বিখও করিতে পারেন, তিনিই পৃথ্বী মধ্যে বীর নামে খ্যাতি লাভের যোগ্য ; তিনিই ঈশ্বরের প্রিয় সন্তান ; তিনি মানব কুলের যথার্থ কুলপ্রদীপ ; তাছারি আত্মা পবিত্র সুখভোগে তৃপ্তি লাভ করিয়া থাকে ; এবং তাছারি মাতৃজঠরে S}