পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৯২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

سواده سb মোটরের অঙ্গের একটা বিশেষ অঙ্ক আছে। চালন-দণ্ড বিদ্যমান। মােটরে পূৰ্ব্বোক্ত শক্তিত্বয়ের সংঘর্ষ দেখে আনন্দ পেতে চায় এরূপ চালকের সংখ্যা অধিক নয়, কারণ এমন অত্যুস্কৃত ইচ্ছা সহজে চালকের মনে আসে না, এবং দৈবক্রমে মনে ? এলেও কাজে পরিণত হয় না, যেহেতু এতে মোটরের এঞ্জিন খারাপ झ्बाब उच्च आcछ। योवटन७ তাই । জীবনের চালক তার এঞ্জিনের প্রতি মায়া ক’রে চলে। নিৰ্ম্মম বেগে সে এঞ্জিন চালানো এবং ততোধিক নিষ্ঠুর শক্তির সংঘর্ষণে তার ঘুর্ণনরোধের প্রয়াস-একাৰ্য্য জীবনের লক্ষ লক্ষ চালকের কাছে সুধু অর্থহীন নয়, একটা 2 ve ८कोङ्कक ব’লে বোধ হবে । র্যারা কিন্তু এবম্বিধ লক্ষ্যহীন, অর্থহীন, নিরুদেপ্তভাবে শুধু চলার আনন্দে চলতে bान, नभश्यांब्र डिब्रभूी अखिदमन न्डचर्षcल निखिएक निष्क* ক’রে আনন্দ পান, দুটি হামসুন তাদের সমর্থক। জগৎ বলে, এ সুধু শক্তির অপব্যয়। হামন্ত্রনকে যদি মুখের উপর একথা বলা হয়, তিনি হয়তো হেসে উত্তর করবেন, জীবনটা তো অপব্যয়ের জন্যই ! অপব্যয়ের অভাবে সঞ্চায়ের কোনো भigन्म इश्न जl । নদী যখন বন্যাবেগে ফুলে ওঠে তার প্রবাহ তখন সুধুই সাগরাভিমুখী থাকে না ; সে প্রবাহ তৎকালে বহুমুখী। তার জলধারা নিজেকে নিঃশেষে বিতরণ BBBSLL SGGL YS SBDDD S BDDLYYK LE SDuSJ ওঠে তখন তার ঢেউয়ের পর ঢেউ ধরিত্রীকে এঅসমৃত ক’রে তোলে। হরিণ শিশু নৃত্যগতিতে ইতস্তত ছুটে বেড়ায়,- যেন নিশ্বাসের বায়ু হ’তে কি এক বস্তু লুটে নেবার জন্য তার অসীম আগ্ৰহ । উৰাগমে শত শত পাখী কলোচ্ছাসে গান গেয়ে ওঠে, যেন তাদের কণ্ঠে সুর আর ধরে না ; কণার মত উদ্বেলিত প্রবাহে বাহির হয়ে আসে। পূর্বোক্ত নদী, আলো, হরিণ শিশু, পাখী এরা অত্যন্ত বেহিসাবী । এরা যে জীবনের পায়ে পায়ে হিসাব ক’রে চলে না, সে এদের অন্তরের আবেগের অদম্য তাড়নায় ( impulse ) । যে কেন্দ্রীভূত শক্তিসমষ্টি হতে এই আবেগের উৎপত্তি, তার নাম প্রাণশক্তি। এই শক্তিরই প্ৰবল প্ৰভাবে জীবনযন্ত্রের মানুষ তার জীবৃনযন্ত্রের চালক ; তার হাতের কাছে, পায়ের কাছে [ জ্যৈষ্ঠ फ्रांणक औव्र बाबा डिटेक्षभा धान बांनन्या गाऊ कब्र । शंभমুনের Glahn বলছে, কে যেন তাকে নিৰ্ম্মম হন্তে চুলের DD uSuO YBB uB DD BDBBSDBD DDD তার রুদ্ধ হয়ে আসে, কিন্তু আনন্দেরও তার অন্ত নেই যেহেতু সেই নিৰ্ম্মম হাতখানিকে সে ভালবাসে। এ অদৃশ্য হাত DDSSYY DD YYLDu S S BBB SEK LSDD প্ৰতি মুহুৰ্ত্তে বোঝা যায়। তার তপ্তশ্বাস যার উপর পড়ে সে ব্যক্তির সর্বদেহ বিদ্যুৎ-স্পৃষ্টের মত রোমাঞ্চিত হতে থাকে। জীবনটাকে বাজিয়ে চলায় জীবনের সার্থকতা|-- এ বিশ্বাসের বর্ণে র্তার সকল লেখাই অনুরঞ্জিত। এই বাজানে। কখনো বঁাশী বাজানো, আবার কখনো তুৰ্য্যধ্বনি । জীবনে শুধু বাঁশি বাজানোয় হােমম্নন তৃপ্ত নয় ; ‘মৃদু সুরের খেলায় এ প্ৰাণ ব্যর্থ কোরো ন’-এ। তার মৰ্ম্মকথা । তাই মাঝে মাঝে তার মৃদু সুরের কণ্ঠ হতে যেন একটা লৌহের কঠিন ধ্বনি বাহির হ’য়ে আসে। বায়স্কোপের পর্দার স্থিতিশীল অসংখ্য ছবি আমাদের চোখে গতিশীল একটি ছবি হ’য়ে দেখা দেয়; এর মূলে আছে পরিবর্তনের দ্রুততা । তেমি भौनव्र श्रांव्र दैनिव्र अक्ष ठिंबा ७ फूर्षीव्र ऑक्ष-किंड नि অত্যন্ত দ্রুত বারম্বার একে অপয়ের স্থান গ্ৰহণ করতে থাকে, তাহ’লে উক্ত উভয়বিধ চিত্রের বায়ুস্কোপের ছবির মতই গতিময় ও সজীব হয়ে ওঠা স্বাভাবিক। হামাসুনের লেখার সুর siB B TBuDDK DKLDBD DD euuLuuSS SDDuu uBOBiiB সহসা প্ৰবল আনন্দের ক্ষণে দুঃখের আঘাতে বিবৰ্ণ হয়ে ওঠে। দুঃখ সুখের এই অত্যন্ত দ্রুততালে নৰ্ত্তন, অর্থাৎ উল্লিখিত তুৰ্য্যধ্বনি ও বাঁশির সুরের মুহুর্তে মুহুর্তে আবৰ্ত্তন তাদের भाष्य वित्डनब्र cअथ। ॉिन्ड cमय ना । आपणांशब्रांत्र খেলার মত । মাঝে যদি রেখা টানা যায় পরীক্ষণেই দেখা যাবে, যেখানে আলো ছিল সেখানে ক্রমশঃ ছায়া নামছে, এবং যেখানে ছায়া ছিল সেস্থানে আলো আসছে। জীবনের প্ৰতি মুহুৰ্ত্তে তেমনি সুখ দুঃখের পদাঘাতে এবং দুঃখ সুখের কশাঘাতে আপন আপনি স্থানচ্যুত হ’তে থাকে। (১) (४) शमशनब्र ओवन-कांश्निी शॉर्ट कब्राण (बांस। बांग, इ:थ श्श সে জীবনের নিরবচ্ছিন্ন সঙ্গী ছিল। এমন আশ্চৰ্যা ঘটনাবহুল জীবন অতি কোনো আধুনিক ইউরোপীয় সাহিত্যিাকের ছিল বলে আমরা ಗ್ಲಿ! औबान ध्भगृह गाडाब्र अडिचत्रि चांह তৈায় সাহিতো ।