১৩৩৪ ] ইন্দোচীন ভ্ৰমণ ܪܬ শ্ৰীপ্ৰবোধচন্দ্ৰ বাগচী দেশের বনেই তার পিতার ক্ৰোড়ে শৈশবে পালিত হ’য়ে ধৰ্ম্মশিক্ষা লাভ করেছিলেন। সঙ্ঘানন্দের মৃত্যুর পর যখন ঠার শত্রুপক্ষ অন্তৰ্হিত হ’লেন, তখন মন্ত্রীপরিষৎ একবাক্যে সিংহল ছিল তখন বৌদ্ধ-সাহিত্য আলোচনার একটা বড় কেন্দ্ৰ। সেখানে কিছুদিন ধরে তিনি জ্ঞানচর্চা ক’রলেন ; তার পর সিংহল থেকে শ্ৰেষ্ঠীদের অর্ণবপোত চ’ড়ে, ভারত
- গুণবাশ্মণকে রাজপদে অভিষিক্ত ক’রবার জন্য তঁকে আজ্ঞান ক’রলে। পিতার মুখে বুদ্ধের যে করুণাকাহিনী তিনি শুনেছিলেন তা’তে গুণবস্মণের রাজপদে অভিষিক্ত হবার পাসনা অনেকদিন থেকেই দুৱ হ’য়ে গিয়েছিল। তাই তিনি মন্ত্রীপরিষদের প্রার্থনাকে অগ্ৰাহ ক’রে ‘ধৰ্ম্মং শরণং গ্ৰীক্ষামি” ব’লে প্রচারে বেরিয়ে প’ড়লেন। বোধিসত্বের ত্যাগধৰ্ম্ম জগতকে শোনাবেন ও পাপী তাপীকে করুণা বিতরণ ক’রে মুক্তির পথে তুলে দেবেন। এই হ’ল তার জীবনের একান্ত কামনা ; নিখিল বিশ্ব হ’ল তার গৃহ আর জগতগুদ্ধ শাক্যপুত্রেরা হ’ল তার সোন্দর। তাই দেশবিদেশের প্রভেদ তার মন কৰকে অপসারিত হ’ল, তিনি কাশ্মীর ছেড়ে সিংহল দ্বীপে গিয়ে উপনীত হ’লেন।
१ि९°ां°इ-८व्याष्ट्रप्रिं মহাসাগর অতিক্ৰম ক’রে, তিনি যাবৰীপে গিয়ে উপনীত হ’লেন। যবন্দীপ তপন ভারতের উপনিবেশ । সেখানে বহু ভারত-সন্তানের বাস। রাজা ও ছিলেন ভারতীয় কোন এক রাজবংশের। তারা সব দেশ ছেড়ে গিয়ে নূতন দেশমাতৃকার উন্নতিকল্পে আত্মোৎসর্গ করেছিলেন । দেবভাষা সংস্থতে তঁাদের বহুল অধিকার ছিল এবং তঁরা তপন সেভাষার যথেষ্ট চর্চাও ক’রতেন । গুণবন্ধৰ্ব্বণের কাছে রাজবংশ বৌদ্ধধৰ্ম্মে দীক্ষা নিয়ে তার উপদেশমত এই নূতন ধৰ্ম্ম প্রচারে বদ্ধপরিকর। হ’লেন। গুণবািৰ্মণের কাৰ্য্য সিদ্ধিলাভ ক’বুল। পৃষ্ঠার নাম চতুর্দিকে ছড়িয়ে পড়ল। চীন দেশের শ্ৰেষ্ঠীরা সেই খবর দেশে গিয়ে প্রচার করলেন। চীনের বৌদ্ধধৰ্ম্মাবলম্বীরা গুণবর্মণ-ক ौन-नत्न जान्तांत्र जड़