পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৩৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

V88 lasa [छांश

  • ழுது”

Drawings” প্ৰভৃতি-তা” আর্টের দিক হ’তে অপূর্ণ ও অসংলগ্ন, বা মধ্যযুগে যা” হয়েছিল, এবং আজ যা” হচ্ছে তাই আর্টের একটা তাজব ব্যাপার-এ-রকম একটা কথা সৌন্দৰ্য্যতত্ব বিচারের দিক থেকে গ্ৰাহ হ’তে পারে না। এ-সমস্ত কারণে পশ্চিমে শিল্পকলালোচনা-ক্ষেত্রে একটা নূতন সাড়া পড়ে গেছে। যা দেখে পশ্চিম এক সময় ব্যঙ্গ “ক’রেছে, যা’র কুৎসা রটন্ত হ’তে কোনো কালে এক মুহুৰ্ত্ত দেৱী হয়নি, তা” আজি ভাল ক’রে সেখানকার রসঙ্গেরা, বুঝতে চেষ্টা ক’রছেন, তা” উপেক্ষা ক’রতে কা’রও সাহস হচ্ছে না। এই শ্ৰদ্ধার ফলে সমস্ত অবাস্তুর সংস্কারবিচ্যুত হ’য়ে পশ্চিমের চোখে বিশুদ্ধ সৌন্দর্ঘ্যের দিকটা হঠাৎ খুলে গেছে এবং তা’তে অপরিচিত ও অজ্ঞাত নানা দেশের অফুরন্ত কলারসধারা পান ক’রে সেখানকার রসাখীরা তৃপ্ত হচ্ছেন। এসব খবর এ-দেশে অতি অল্পই পৌছিয়োচে। আফ্রিকার নিগ্রে-শিল্পের উদাম ব্যঞ্জনার ভিতর কি নিবিড় ও আশ্চৰ্য্য রসসম্পূট আবিষ্কৃত হয়েছে, তা” খুব কম লোকেই এখানে জানে। এক সময় এ-দেশে ‘আর্ট” বললে আটষ্টুডিওর ছাপা ছবি বোঝাতো। এখনও এ-বিষয়ে জ্ঞান বিশেষ কিছু বেড়েছে এমন মনে হয় না-যদিও বিলাতী। দোকানের রাশি রাশি ছবি, রবিবৰ্ম্মার চিত্ৰপৰ্য্যায়। কিম্বা এ-দেশের আধুনিক ভারতীয় ও জাপানী ধরণের ছবির সম্বন্ধে দু’চারটি মুখস্থ-করা সন্তা বুলি আওড়ানো অনেকের পক্ষেই খুব একটা ‘ফ্যাশন হ’য়ে পড়েছে। কিন্তু qare q-qOr ti” qe quitikë চিত্র বা মূৰ্ত্তিকে दांइयां দিতে যায় তা” AEsthetic ব্যাপারই নয়। ইতিমধ্যে ইংলণ্ডে রোজার ফ্রাই-প্রমুখ কলাবিদগণ ফরাসী আলোচকগণের পদাঙ্ক অনুসরণ ক’রে আর্টের নূতন প্রশ্নগুলি উত্থাপিত করেছেন। কিছুকাল আগে আফ্রিকার Vf VCV Burlington Magasine-ta gy আলোচনা বের হয়। ধারা লঘুভাবে আর্ট আলোচনার খৃষ্টতা সম্বরণ করতে পারেন না, তাদের এ-রকম একটা আলোচনা দেখে বোঝা উচিত বিষয়টি কত বিচিত্র ও গভীর। ললিত-কলার ভিতর যা” মুখ্যবস্তু তা”কে প্রবহমান ক’রতে, রস ছন্দের ভিতর তা’কে দীপ্যমান করতে, একটা আশ্রয় বা উপলক্ষ্যের প্রয়োজন হয়। সেইটাকেই বড় ক’রে তুলে বাহবা দিতে তরলমতি অজ্ঞ সমালোচকের বিশেষ উৎসাহ । এ-দেশে কলা-সমালোচনা এই শীর্ণতা ও অন্ধকূপগত জর্জরিত হ’তে আত্মরক্ষণ ক’রতে মোটেই পারছে না। তা’র কারণ যা’রা এখানে সমাজদার ব’লে খ্যাত, তা’র গৌণ ব্যাপারকে মুখ্য সাব্যস্ত ক’রে অসঙ্কোচে নিজের সমস্ত উদুটি মতামত প্ৰকাশ ক’রতে কিছুমাত্র সঙ্কুচিত হন না। মানুষের ছবি, পশুপক্ষীর প্রতিকৃতি বা ফুলফলের চেহারা এ-সব হচ্ছে শিল্পীর রসবিন্যাসের আধার ও উপলক্ষ্য ; এ-সবের ভিতর দিয়ে রাসব্যাজনা লীলায়িত হয় ব’লে তাদের আকারগত ঐক্যকে দৃঢ়মুষ্টিতে ধ’রে রাখার উৎসাহ অরসিকের পক্ষেই সম্ভব। এই আধার বা উপলক্ষ্যকে আশ্ৰয় ক’রে অসীম রূপাবৰ্ত্ত হিল্পোলিত করা হ’য়ে থাকে, নানা শিল্পী রূপের নানা বিশিষ্টতার ভিতর সৌন্দৰ্য্যের সোনার হরিণকে ধ’রতে চেষ্টা করেন। গোড়াকার এ-কথাটি মনে রাখলে নানা দেশের কাব্য ও কলার রসাভোগ চেষ্টা সহজ হ’য়ে আসবে। একজন রসবেত্তা তাই চিত্রকলার ভিতর এ-সমস্ত উপলক্ষ্যগত আবর্জনা try tas (Cge-'Painting has been a bastard Art-an agglomeration of literature religion, photography and decoration". এ-সব রসসম্পর্ককে তলিয়ে দেখবার ধৈৰ্য্য-শক্তি LgSLDEH BDDD KLHD D S aSBBBB MgBD DBDKS সমালোচকেরা এই সমস্ত গুঢ় তথ্য যে অনুধাবন করেননি। LaS DDSLLGLG BBBD LD BBD DDY LLLLD এ-কালের বৃষ্টি তাকিকের হাতে। এ-দেশের কাব্যসমালোচকেরাই এক সময়ে বলেছেন-“রসাত্মক বাক্যই কাব্য।” --অর্থাৎ বাক্যটি কাব্য নয়- সেটা একটা অবান্তর উপলক্ষ্য মাত্র। বাক্য ছাড়া কবিতায় এমন কিছু আছে, এমন কোন রাসলীলা আছে, যা’ কাব্যকে সার্থক ক’রে তোলে। চিত্ৰকলা-সম্পর্কেও এ-রকমের একটা অন্তনিহিত নিবিড় জ্ঞান আমাদের প্রাচীন কলাবিদগণের ছিল। চিত্রকলা-প্রসঙ্গে