পাতা:বিধবাবিবাহের নিষেধক.pdf/১০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

పిa R বিধবারধৰ্ম্মরক্ষা | নারীর নুতন ভোগেচ্ছ বলবতী থাকিবে, সে কিঞ্চিষ্মাত্ৰও । চিন্তান্বিত হইবে না ; নির্বিবরোধে যে নুতন সম্ভোগ হইবে এই আমে দেই আমোদিত হইবে । কলিকালে, সতী নারী, অতীৰ্বদুল্লভ এ কালে, ঐ বিবাহ চলিলে, পত্নীরা, যখন জানিবে, যে আমার পতি, অতিশয় পীড়া গ্রস্ত কিম্ব রতিকার্যের অপটু, সৰ্ব্বদা প্রবাসী, অথব। উপপত্নীতে আশক্ত, তখনই তাহারা, মনে করিবে যে, এ পতির মৃতু্য হউক ; শান্ত বনিতারা ঐ প্রকার মনে করিয়। যত্নের ক্রটি করিবে ; কিন্তু দুৰ্বত্তারা তাদৃশ পতির, • প্রাণ বিনাশেরই চেষ্টা করিবে । একথ তে. কেহ যদি আপত্তি করেন যে, জাতিবিশেষে বিধবাবিবাহের প্রথা আছে, ত হাতে কখনও শোনা যায় না যে, পত্নীকর্তৃক পতির মৃত্যু হইয়াছে। এ আপত্তির নিরীকরণ এই যে, অত্যন্ত বিশ্বসিব্যক্তি কর্তৃক যদি, অবিশ্বাসের কার্য্য উপস্থিত হয়, তবে সেকথা প্রায় প্রকাশ হয় না । দেখুন যে পত্নীর সহিত অভিনিজনে কালযাপন করা যায়, যে পত্নীকে প্রাণ রক্ষার অত্যন্ত সহকারিণী জানিয়া, অপিনার করচরণকে ও অবসন্ন করিয়া পণশ্বে নিদ্রিত থাকা যায়, যে পত্নীর হস্তে প্রস্তুত খাদ্যবস্তু নিঃশঙ্কচিত্তে অণহার করা যায়, এবং পীড়া জন্য অভ্যন্ত দুর্বলদশাতে, যে পত্নী একাকিনীও রক্ষকত্রী থাকেন, সে পত্নী যদি প্রাণ বিন - শের চেষ্টা করে, তবে তাহণ, পরমেশ্বর ভিন্ন আর কেহই জানিতে পারেন না, এবং যদ্যপি অস্ত্রাঘ তেই বিনাশ করে, তথাপি, পত্নীকে হটাৎ পতিঘাতিনী, কেহই বলিতে পারে না, তাহার কপট ব্যাকুলভাবেও, সকলকে ব্যাকুল হইতে হয় । আর একটা তাৎপৰ্য্য গ্রহণ করুন, প্রাণে - শ্বস্ত্রী এবং প্রাণেশ্বর এই শব্দদ্বয়, সংযুক্তস্ত্রীপুরুষেরাই ব্যবঙ্গারুক্করে, এতদ্ভিন্ন জার কেহই, কাহার প্রতি ঐ শব্দের