१२ বিধবtধৰ্ম্মরক্ষ।। পতির অনুল্লেশ মরণ, সন্ন্যাস, ক্লাবভাব, পাক্তিত্য, এই পচ প্রকার আপদ ঘটিলে নারীদিগের অন্য পতি শাস্ত্রবিহিত— পরাশরোক্ত এই বচনে যদি কলিতে পুনর্বিবাষ্ট্রের বিধি থাকিল তবে কাধে কাযেই পুরাণোক্ত নিষেধগুলি এই বিধিৱঁই উপর হইল তাঁহা হইলেই "এক ঋষি কলিতে বিধবাবিবাহ দিন্তে বলিলেন আর কতকগুলি ঋষি কলিতেই বিধবাবিবাহের নিষেধ কারভেচ্ছন এই মহামৃ বিরোধই বিদ্যাসাগর মহোদয়ের "বাঁখ্যার্তে হুইয়ু উঠিল ঋষিগণ সুকলেই অভ্রান্তচেতৃ সত্যবাদী এ প্রকার নাহলে ঋষিশব্দে বুঝায়ই না কিন্তু বিদ্যাসাগর মছো দয়ের ব্যাখাতে পরাশর এব- ব্যাস উভয়কেই অখুব এক । জনকে বিভ্রান্তচেত। অর্থাৎ উন্মাদ বলতে হইতেছে অতএব উক্ত মহোদয়ের গোড়াগুড়িই ভ্রম হুইয়াছে মনু প্রভৃতির নিকপিত ধৰ্ম্ম কলির নয় কেবল সত্য ত্রেত দ্বাপরের ইহা ভ্রম, পরাশর কেবল কলিধৰ্ম্ম বক্ত৷ ইহঁ। ভ্রম পরাশর স-ছিন্তাতে অধ্যযুগের ধৰ্ম্ম নাই ইহা ভ্রম এবং সামান্য বিশেষ ন্যায়ে যে মীমাংসা করিয়াছেন তাহাও ভ্রম নষ্টেমৃতে ইত্যাদি বচনের মৃত্যাদি যুগে অধিবার থাকাতে সে বচন আবশ্বই সামনাচন হইবে তাছাকে বিশেষ বচন বলিয়াছেন, আর "কলিযুগমাত্র নিষেধ বোধক যে সকল পুরাণ বচন তাহারাই বিশেষ হইবে
- * * * § { -
তাহাদিকে উক্ত মহাশয় সামান্যবটন বলিলেন , বাস্তবিক ইহার ফলিতাৰ্থ এই সকল ঋষিই সকলযুগের ধৰ্ম্মঞ্জ তবে কেই কেই কোন কোন যুগের অধিক জানেন কে কেইবা অল্প জানেন এতুবন্মাত্র তবেই স্থল বিশেষে পুনর্বিবাহের বোধক হইয়াছে য়ে.কjতায় বচন ও বৃশিষ্ঠ বচন মারদবচন এবং নারদ বচনের একীক্লার . নষ্টেমৃতে " ইত্যাট্রুি পরাশর "ব্লচন এই সকল বচনই সীমান্য বচন হইল বং ঐ সকল বচনের পরস্পর এক বাৰ্ব্বত (২) হইয়া, নষ্ট্রেম্বর্তে ইত্যাদি বচনের , (২) অনেক প্রকার বাক্যের এক প্রকার তার্থ হওয়ার নাম এক ধাক্যত। যেমন সৰ্ব্বজ্ঞ পঞ্চজন ঋষি কেহ বলিলেন, কাশী মরণে মুক্তি হয় কেহ প্ৰম্ভিৱেন্ন অংখ্য মরণে মুক্তি ছয় কেহ বলিলেন পুৰুষে তম দর্শনে মুক্তি হয়,এই প্রকার পাচ জনে পাচ"প্রকার বলিলেও প্রত্যেক ঋষির
