বঙ্গদেশে হিন্দুজাতির সংখ্যা-হ্রাস ও উপায় ! ৭৯ হইয়াছে ; তবে পক্ষাস্তরে পূর্বাপেক্ষা অনেক বেশী চেয়ার টেবিল প্রস্তুত হইতেছে। সেগুলি প্ৰায় কৰ্ম্মকৰ্ত্তার শ্রমবিভাগ-বুদ্ধিতে প্ৰস্তুত হয় বলিয়া কেবল উপযুক্ত ব্যক্তিরাই সম্পূর্ণ শ্রমসামর্থ্যে পুৰ্ব্বাপেক্ষা অধিক উপার্জন করিতেছে। কিন্তু পল্লীর সুত্রধরেরা গোশকটের চক্ৰ অথবা লাঙল নিৰ্ম্মাণ ভিন্ন অন্য উপায়ে জীবিকা অর্জন করিতে সামর্থ্য প্ৰকাশ করিতে পাইতেছে না । এক্ষণে প্ৰস্তুতি কারদের ত্যাগ করিয়া একবার উৎপাদকদের BDBBD BDB DBDDDBBY S SBD DDD DBDB BuSDDDS বিধিতে কৰ্ম্মসাধনে বাধা দিতেছে। কেবল নিড়ানে পটু বৃদ্ধ কৃষক গভীর করিয়া ভূমি কর্ষণ করিতে পারিতেছে না এবং কেবল গভীর কর্ষণে পটু যুবা কৃষক ভাল করিয়া জমী নিড়াইতে পারিতেছে না। উভয়ের সমবেত শ্রমসামর্থ্য কোন ভূমিই লাভ করিতেছে না। এ দিকে জমাদার মহাশয় রাজধানীতে থাকেন বলিয়া ভাগাড়গুলি অস্থিকঙ্কাল শূন্য। এইরূপে ক্ষেত্ৰ সমুদায় সারবর্জিত হইতেছে। তাহার উপর কৃষক শ্রমবিভাগ প্রথায় সম্পূর্ণ অনভিজ্ঞ ; সুতরাং জমীতে আর অধিক ফসল জন্মে না ; যাহা কিছু জন্মে, ম্যালেরিয়ার আক্রমণে সে তাহা নিজে কাটিতে পায় না ; সেই জন্য অধিক মজুরী দিয়া তাহাকে কৃষাণ নিযুক্ত করিতে হয়। অপরকে অধিক মজুরী দিয়া কর্তিত ধান্যে মহাজনের ঋণের श्रत द?िऊ कब्रांव्र उं९°ांन-दJब्र (Cost-of production) বৃদ্ধি প্ৰাপ্ত হয়। এবং অধিক সুদে নিয়োজিত মূলধন হইতে লাভের হার ক্রমিক giri ( Law of diminishing returns) f(\5 Qict উৎপাদকের মধ্যে দেখা গেল তাহদের লাভ এখন ক্ৰমিকই হ্রাস পাইতেছে, এবং প্ৰস্তুতিকারদের অনেকেরই অবস্থা শোচনীয় ; কারণ যাহারা সহরে আসিয়া আধুনিক উন্নত উপায়ে সামগ্ৰী প্ৰস্তুত করিতে সক্ষম, এরূপ নিতান্ত উপযুক্ত কয়েক ব্যক্তি ব্যতীত অনেকেই
