লালামেহ [ २8> ] লালাবারু মন্দির ও তাহার চূড়া নির্শিত হইয়াছিল বলিয়া সাধারণের शब्रभा ।। १४०० ९हैएक उर्षम ब्रांजवनैइ औब जानि यहे সাধুর উদেশে আর একটা স্ববৃহৎ সমাধিমন্দির নির্মাণ করেন। निबूद्रांज शैब्र कब्रम आंगैौ थें जांनशूद्र हेशंइ षांइ ७ ठूफांद्र ७rवण क्रश्नांद्र *ांठ निद्रां भूक्लिद्र (जन ! अहे भकिरद्र जाग्नरौ ভাধায় উৎকীর্ণ কএকখানি শিলাফলক আছে। লালসিংহ (রাজা), এক জন শিখসর্বার। তিনি স্বাগ টান কুমারীর প্রিয়পাত্র ছিলেন। এই স্বত্রে রাজসরকারে তাহার eडि°खि७ जकूद्र शहैद्रां *क्लिबांश्णि । ब्रांज जवांश्छि निरrरुद्र बूझत्र अत्र, ४०६ थुट्टेप्श डिमिरे यशान भञ्जीङ्ग भन थाक्ष श्न। সিপাহীবিদ্রোহের পূৰ্ব্বে তিনি কিছুকাল আগ্র নগরীতে মঙ্গরবমিরূপে বাল করিয়াছিলেন। লালসিংহ (পুং ) একজৱ প্রসিদ্ধ জ্যোতিৰ্ব্বি । লালসাক (স্ত্রী) পিচ্ছিল। (শারা") লাল (স্ত্রী) লন-চি, অৰ্চ টাঙ্গ। মুখভৰাল, চলিত নান৷ পধ্যায়--সৃণিক, শুন্দিনী, দ্রায়িক, কৃণীক, মুখলাৰ। (রাজনি") “হীনচ্ছেদাৎ ভবেচ্ছোপে লালানিদ্রাগ্রমস্তৰঃ।” (স্থঙ্গত ৪২২) লাল, উত্তরপশ্চিম ভারতবাসী কায়স্বজাতির সানকে উপাধি। কখন কখন বিদ্যালয়ের শিক্ষক, কেরাণী বা হিসাব রক্ষকদিগকে সন্ত্রম প্রদর্শনার্থ লালাজী বলিয়া সম্বোধন করিতে দেখা যায়। লাল জয়নারায়ণ, চণ্ডীকাব্য ও হরিলীলা প্রণেতা । লাল রামপ্রসাদের পুত্র । [ রামপ্রসাদ দেখ। ] ললাট (ৰি) ১ ললাটসম্বন্ধীয়। লালটি (পুং ) ললাটের গোত্রাপত্য। (সংস্কারকে ) লালটিক (ত্রি ) ললাটং পশুতীতি ললাট (সংজ্ঞায়াং ললাটকুকুটাে পশুতি। পা ৪।৪।৪৬ ) ইতি ঠক্। প্রভুর কপালদশী, কাৰ্য্যাক্ষম, যে ভৃত্য ক্রোধ ও প্রসাদাদি চিহ্ন জ্ঞানের জন্ত প্রভূর ললাট অবলোকন করে । “লালাটিক: সদালন্তে প্রভুজাবনিদর্শিনি।” ( মজয় ) (পুং) ২ আশ্লেষণবিশেষ। (ত্রি ) ৩ ললাটসম্বন্ধী। যথা প্রাপ্তিস্ত লালাটিকী” • লালাট (স্ত্রী) ললাট । লালাঠক্কর, আক্লিকসংক্ষেপ রচয়িত বামদেবের প্রতিপালক। লালাভক্ষ, ()ি ১ লাল-ভোজনকারী। ২ মরকতেন। যাহারা দেবতা, পিতৃগণ ও অতিথিকে ভোজ্য বন্ধ নিবেদন না করিয়া ভোজন করে, কাহার এই ঘোর নরকে গমন করে। লালামিক (ত্রি ) ললামগ্রাহী, সৌন্দর্যগ্রাহী। লালামেহ (পুং) লালাৰং মেহতীক্তি মিছ-ক্ষ্মচ, । প্রমেহ বিশেষ। এই মেহরোগে লালার স্থায় শুক্র প্রক্ষত হয়, এই জন্য ইহাকে লালামেহ,ক্ষহে । XVII ইনি ●》 “লালাত গুৰুতং মূত্ৰং লালামেছেন পিছিলম্।।” (ভাৰপ্র” ) Lপ্রমেহ রোগ শব্দ ঘেগ ] লীলায়িত (ত্রি) লাল-“নমন্তপো বরিব কওমি কৰুতে।” ইতি-ক্য, লালায়-ক্ত। লালাৰিশিষ্ট, কাতর। অত্যন্ত কাতর হইলে মুখ হইতে লালাক্সান হইতে থাকে। লালাবাবু, একজন প্রসিদ্ধ বাঙ্গালী সাধু ও পরম বৈষ্ণৰ। মুর্শিদাৰাৰ জেলার কান্দী নগরের সুপ্রসিদ্ধ উত্তরৱার্টীয়,কায়স্থ ভূম্যধিকারী হরেকৃষ্ণ সিংহেৰ ৰাখে তাছার জন্ম। কলিকাতার উত্তর উপকণ্ঠস্থিত পাইকপাড়া গ্রামে তাছাদের একটি বাসভবন আছে। এইজন্য র্তাহারা পাইকপাড়ার রাজা ৱলিয়া খ্যাত। লালাবাবু-অতুল ঐশ্বর্ঘ্যের অধিপত্তি ছিলেন এবং স্টীয় ধৰ্ম্মজীবনে পরদুঃখে কাতর হইয়া মুক্ত হস্তে অর্থব্যয় করিতেন বলিয়া লোকে তাহাকে লালাবাৰু বলিয়া সম্বোধন কল্পিত। তাছার পিতামহ দেওয়ান গঙ্গাগোবিন্দ সিংহ ভারতৃপ্রতিনিধি ওয়ারেন্থ হেষ্টিংসের শাসনকালে ইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানীর দেওয়ান নিযুক্ত হন । গঙ্গাগোবিন্দের পুত্র প্রাণকৃষ্ণ ( পরে দেওয়ান ) স্বীয় জ্যেষ্ঠতাত রাধাগোবিন্দের ( বঙ্গেশ্বর নবাব সিরাজ উদ্দৌলার প্রধান রাজস্ব-সংগ্রাহক ) তত্ত্বাবধানে থাকিয়া বিষয়কৰ্ম্মে বিশেষ দক্ষতা লাভ করেন। তিনি পিতৃসম্পত্তির অধিকারী হইয় স্বীয় স্বভাবজাত দয়ার্ক্সতানিবন্ধন যথেষ্ট উদারতার পরিচয় প্রদান করিয়াছিলেন । এই মহামুভবের পুত্র দেওয়ান কৃষ্ণচন্দ্র সিংহ ওরফে লালাবাবু পিতার স্তায় সঙ্গগুণশালী ছিলেন। প্রথম জীবনে তিনি বৰ্দ্ধমান ও কটকের কলেক্টারীর দেওয়ান হইয়াছিলেন। পরে র্তাহার বিষয়তৃষ্ণ ক্রমশঃই নিৰ্ব্বাপিত হইয়া আইসে। শুনা যায়, একদিন সন্ধ্যাকালে তিনি স্বীয় প্রাসাদোপরি বায়ুসেবনার্থ পদচালনা করিতেছেন, এমন সময়ে অদুরন্থ রজকগুহ হইতে এক রজকিনী তারস্বরে বলিয়া উঠিল, “ও বেলা গেল গেল বাসন গুলা জালিয়ে দে।” সাধকের প্রাণ অকস্মাৎ ঐ কথায় চমকিয়া উঠিল। রজকের ব্যবহারের কলার বাসনা তাহার মনে হইল না, তিনি মনে করিলেন কে যেন তাহাকে রিষয়মদে মত্ত দেখিয়া বিদ্ধপ করিয়া রলিতেছে, “সময় অতিবাহিত হইয়া চলিল, বাসনা গুলি জালাইয়া দাও।” তখন তাহার হৃদয়ে দাবাগ্নিদগ্ধ বৃক্ষভ্যন্তরস্থ কীটের পীড়ার স্থায় বিষম জ্বালা উপস্থিত হইল। তিনি বৈরাগ্যাবলম্বন করিলেন । রৈরাগ্যোদয় হইলে তিনি বিষয়-ভোগলালসা পরিত্যাগ করিয়া পশ্চিমাঞ্চলে তীর্থযাত্রায় বহির্গত হন । এখানে আসিয়া প্রতি তীর্থেই তিনি স্বীয় দানশীলতার যথেষ্ট পরিচয় দিয়া গিয়াছেন। বৃন্দাবনে আসিয়া তিনি রাজপুত্বনার
