পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৪২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বঙ্গদেশ ( সেনবংশ ) { ৪২৬ .] বঙ্গদেশ (মুসলমান-প্রভাব } কায়স্থ কুলীনপ্রবর পুরবস্থর কস্তাকে বিবাহ করেন এবং बत्रछ-कांग्नश्-नभांtखब ८शाछै*डि इन । उिनिहे cशौफ़ इहेरठ প্রধান কায়স্থ কুলীন ও কুলাচাৰ্য্যগণকে জানাইয় নিজ রাজ্যে বাস করাইয়াছিলেন । ১২৮২ খৃষ্টাব্দে দিল্লীশ্বর বলবন গোঁড়াধিপ সুলতান মুখিসউদ্দীনের বিরুদ্ধে আগমন করেন। তৎকালে দনুজ রায় জলপথে দিল্লীশ্বরকে সাহায্য করার পশ্চিম ৰঙ্গের মুসলমান সর্দারগণ তাহার উপর অত্যস্ত ক্রুদ্ধ হইয়াছিলেন। বলম্বনের দিল্লীপ্রস্থানের পর, ঐ সকল মুসলমানের সমবেত চেষ্টায় অল্পকাল পরে দনুজমাধব মুৰৰ্ণগ্রাম হারাইলেন, এবং আত্মীয় স্বজনসহ সমুদ্রের নিকটবৰ্ত্তী চন্দ্রদ্বীপে গিয়া বাস করিলেন। পূর্ববঙ্গের উত্তরাংশ হারাইলেও দক্ষিণাংশে তাহার বংশধরগুণ বহু কাল স্বাধীন ভাবে শাসন বিস্তার করিতে সমর্থ হইয়াছিলেন। দনুজমাধবের পর তৎপুত্র রমাবল্লভদেব, তৎপরে তৎপুত্র কৃষ্ণবল্লভদেব, তৎপরে তৎপুত্র হরিবল্লভ দেব, তৎপরে তৎপুত্র জয়দেব যথাক্রমে স্বাধীনভাবে চন্দ্রদ্বীপ রাজ্য শাসন করেন । জয়দেবের পুত্র সন্তান না হওয়ায় তাহার দৌহিত্র বলভদ্র বস্ত্রর পুত্র পরমানন্দ ৰস্করায় চন্দ্রদ্বীপের সিংহাসনে অভিষিক্ত হইয়াছিলেন। ৰঘুবংশীয় ৭ জন রাজার রাজত্বের পর, শেষ রাজা প্রেমনারায়ণের পুত্র সস্তান না হওয়ায় তাহার ভাগিনেয় মিত্রবংশীয় উদয়নারায়ণ উত্তরাধিকার লাভ করেন, তাহার বংশধরগণ অপ্তাপি বাকৃলা চন্দ্রদ্বীপে বিদ্যমান। তাহদের সেই সৌভাগ্য-স্বৰ্য্য অস্তমিত হইয়াছে, এখন আর রাজবংশধর বলিয়া পরিচয় দিবার কিছুই নাই । তৰে চঞ্জস্বীপ-সমাজের সমাজপতি বলিয়া বঙ্গজ কায়স্থসমাজে আজও তাহারা বিশেষ সম্মানিত । [ চন্দ্রদ্বীপ শব্দে বিস্তৃত বিবরণ দ্রষ্টব্য । ] বাঙ্গালীয় মুসলমান-প্রস্তাৰ। ১৯০১ অব্দের আদম-সুমারিতে সমস্ত বাঙ্গালা প্রদেশের মুসলমানসংখ্যা ২৫,৪৯৫,৪১৬ নির্দিষ্ট হইয়াছে। তন্মধ্যে পশ্চিম বাঙ্গালায় ১০৮৪৮২• ; উত্তর ও দক্ষিণ বেহারে ২,৯৬৬,৪e০ ; মধ্যবঙ্গে ৩৭৭৩৩২১ ; উত্তরবঙ্গে ৫৮৭৬৪•৮ ও পূৰ্ব্ববঙ্গে ১১২২০৪২৭ ; এতদ্ভিন্ন উড়িষ্যাপ্রদেশে প্রায় লক্ষাধিক মুসল

  • श्रूजरुश्द्र कछमानथनप्त्र वत्रण कांग्रश्कब्रिकाग्र णिषिठ बाणश्
    • नtठन कtर्णtशांदlग्न श्रृं★कt९ डौभaशं★ 5 । भश्झांtण प्रकूवांग्र भांधवांइ विtणवठ: ॥" + "ানুজ মাধব রাজ চশ্রদ্বীপপতি ।

८म३ श्श्ण पक्व काइश्८णाछैभडि । (गोज़ श्रेष्ठ जानिज कांब्रह कूण"iछि । कूणtsांर्षीं जांनtरेब्र कब्रांश्ल शिष्ठि ॥” { दिछ षांछणठिन्न पक्रज कूलङ्गौ नांद्रनtअंद) মানের বাস জাছে এবং বঙ্গীয় লাটের অধীন করদ রাজ্যগুলিতে, অর্থাৎ কোচবিহার, কতিপয় পাৰ্ব্বত্যপ্রদেশ এবং উড়িষ্যা ও ছোটনাগপুরের অন্তর্গত দেশীর সামস্তরাজ্যসমূহে আরও মুসলমানের বাস দেখা যায় । বাঙ্গালাবাসী হিন্দুজাতির মোট সংখ্যা ৪৯৬৯৮৭০৪ জন এবং অম্বুমাণিক মোট মুসলমান ২৬ লক্ষ । সুতরাং এতদুভয়ের তুলনায় হিন্দু অপেক্ষ মুসলমানের সংখ্যাই উত্তরোত্তর বেশী হইতেছে। হিন্দুপ্রধান বঙ্গরাজ্যে এরূপ মুসল. মানাধিক্য কেন ঘটিল, বাঙ্গালার মুসলমান রাজত্বের ইতিবৃত্ত अत्रूजग्न* डिग्न डांहीं छांनियांब्र बिरभंश् छै°ांङ्ग नार्हे । সুবেবাঙ্গালার বর্তমান আদম-সুমারীর মোট ৭৮৪৯৩৪১৯ জনসংখ্যা লক্ষ্য করিলে মুসলমান সংখ্যা স্পষ্টতই তাহার একতৃতীয়াংশাধিক বলিয়া বোধ হয়। জাহাঙ্গীর বাদশাহের সময়ে এই জনতার আধিক্য ঘটিয়াছিল, তাহা তৎকালে লিখিত একখানি বিদেশীয় গ্রন্থে বিবৃত আছে। সে সময় মুসলমানধৰ্ম্ম পূৰ্ব্ববাঙ্গালার সমুদ্রকুল পৰ্য্যন্ত বিস্তৃত হইয়াছিল। একে মুসলমান রাজ, তার মুসলমান জমিদার ও জায়গীরদার এবং পীর ও ফকীরদিগের অতুল প্রভাব-এই সকল কারণে জনসাধারণ সহজেই যে মুসলমানধৰ্ম্মেয় অনুবৰ্ত্তী হইতে বাধ্য হইবে, তাহাতে আর আশ্চৰ্য্য কি ? কিন্তু গৌড়, মুর্শিদাবাদ প্রভৃতি মুসলমান রাজধানী সন্নিহিত প্রদেশ অপেক্ষ রাজসাহী, বগুড়া, চট্টগ্রাম প্রভৃতি স্থানে অধিবাসীদিগের সংখ্যা অধিক দেখিয়া বেশ বুঝা যায় যে, বাহুবল অপেক্ষ অন্তান্ত কারণেও মুসলমান-ধৰ্ম্মের পরিবৃদ্ধির সহায়তা ঘটিয়াছে। যে সকল জেলায় মুসলমান অধিক, সেখানকার মুসলমানেরা প্রায়ই ( কৃষিজীবী ) এবং জমিদার, ব্যবসায়ী ও বিদ্বান ব্যক্তিগণ প্রায় হিন্দু। ইহা দেখিয়া অনুমান হয় যে, বহুকাল হইতে অনাৰ্য্য জাতিগণ পশ্চিম হইতে তাড়িত হইয়া পূৰ্ব্ববাঙ্গালায় আশ্রয় গ্রহণ করিয়াছিল। অনাৰ্য্যবংশসস্তুত ৰলিয়া তৎপ্রদেশস্থ সেই অধিবাসীরা হিন্দুসমাজে অতি নীচ শ্রেণীতে স্থান পাইয়াছিল। পরবৰ্ত্তিকালে তাহারা অপেক্ষাকৃত সভ্যতা-সোপানে আরোহণ করিয়া সেরূপ হীনাৰস্থা পরিত্যাগপুৰ্ব্বক মুসলমানাধিকারে রাজার সহিত সমধৰ্ম্ম হইতে উৎসাহ ও আগ্রহ প্রকাশ করিল, রাজামুগ্রহে তাহারা ইসলামধৰ্ম্মে দীক্ষিত হইল, অথবা অধিক সম্ভব, অনেকে সেই সময়ে সমাজে বা রাজসকাশে সন্মানলাভের আশায় ইচ্ছাপূর্বক ইসলামধৰ্ম্মে দীক্ষাগ্রহণ করিয়া আত্মধৰ্ম্মে জলাঞ্জলি দিল । দ্বিতীয়তঃ সুদীর্ঘকাল মুসলমানের আধিপত্য হইতেই বাঙ্গালার মুসলমানজাতির এতাদৃশ বিস্তৃতি সম্ভবপর বলিয়া কল্পনা করা যায়। তাহার পূৰ্ব্বেও রাণিজ্যব্যপদেশে জলেক মুসলমান বণিক এদেশে আসিয়া বাস করিয়া থাকিবেন । মুসলমান-রাজগণের