বৌদ্ধধৰ্ম্ম [ ـسة؟ নামক স্থানে একসূপে কাগুণ বুদ্ধের সমুদ্ৰ মৰি সংরক্ষিত | আছে বলিয়া শুনা যায় মাত্র । পরবর্তী সাধু এবং ভিক্ষুগণের অনেক স্মৃতি অনেক স্থানে রক্ষি ত আছে বলিয়া জানা গিয়াছে । চানপরিব্রাঞ্জক ফাছিয়ান বৈশালীর নিকটে আনন্সের মদ্ধশরীরোপরি একটা স্ত,প বিনিৰ্ম্মিত দেখিয়াছিলেন। তাহার মপর্যন্ধ শরীর মগধে পাব এ স্মৃতিরক্ষা করিতেছে। মথুরা নগরে সারিপুত্র, মোগল্যায়ন, পূর্ণমৈত্রায়ণপুঞ্জ, উপালী, মানন্দ এবং রাহুলের স্থতিৰক্ষার জন্য স্তপ নিৰ্ব্বাচিত ই ইয়াছিল । এই স্থানে ডপ গুপ্তের মখ পবিত্র স্থতিরূপে সংরক্ষিত এবং মঞ্জুশ্রী ও অন্ত:স্ত বোধিসত্ত্বের স্মৃতিসংরক্ষণ জন্যও একটি স্থ,পের কথা শুনা যায়। বুদ্ধ এবং সাধুগণ যে সকল দ্রব্য ব্যবহার করিতেন, তাহাও বৌদ্ধসমাজে আত ভক্তব সহিত পূজিত হইয় থাকে । কোন সময় ইষ্টতে এই ভক্তি ও পূজার আরম্ভ হয়, তাং নির্দেশ করা সুকঠিন, কিন্তু ইহ সুনিশ্চিত যে, মধ্যযুগের বহুপূৰ্ব্ব হইতেই উত্তর এবং দক্ষিণ ভারতে এই পূজা আরম্ভ হইয়াঞ্ছিল । ফ-ওয়ান যখন তীর্থভ্রমণে বহির্গত হইয়াছিলেন, তখন তিনি মগবেব নিকট চন্দনকাষ্ঠ-বিনিfয়ত বুদ্ধদেবের যাই দেখিয়াছিলেন । ইহার দৈর্ঘ্য ১৬ কি ১৭ ফুট হইবে । এই স্থানের অনতিদূরে আর একস্থলে এক মান্দরে বুদ্ধের সঙ্ঘাতি দেখিয়াছিলেন। হিউয়েন্সিয়াং এই স্থানে সত্যাতি এবং কাষার উগুমুই দেখিয়াছিলেন । তীর্থপর্যটক ফা-হিয়ান বুদ্ধদেবের ভিক্ষাপাত্র পেশোয়ারে দেখিয়াছিলেন । বুদ্ধদেবের পবিত্র স্মৃতিরক্ষক এই ভিক্ষণপাত্র সৰ্ব্বসাধারণ দ্বারা পুজিত হইত। দুই শতাব্দী পরে ইহা পারস্তাধিপতির অধিকারে ছিল । এইরূপ প্রবাদ প্রচলিত আছে যে, এই ভিক্ষাপাত্র প্রথমে বৈশালীতে ছিল । ফা-হিয়ান্ বলেন যে, তিনি এইরূপ ভবিষ্যদ্বাণী শ্রবণ করিয়াছেন যে, এই ভিক্ষাপাত্র পরবর্তী সময়ে ক্রমে তোথারিস্থান, থোটান, করাচর, চীন, সিংহল এবং ভারতবৰ্ষৰ ভ্ৰমণ করিয়া অবশেষে তুষিত দেবতাগণের স্বর্গে গমন করিবে । সিংহল-ধৰ্ম্ম গ্রন্থে অনেক পরিভোগ-স্মৃতিচিহ্নের বিবরণ দেখা যায় । বুদ্ধ কফুসন্ধের (ক্রকুচ্ছন্দ পানপত্র, কোনাগমনের কোমরবন্ধ এবং কাশ্যপ ও গৌতমৰুদ্ধের মানবস্ত্রের কখা সবিস্তার উল্লেখ আছে। দক্ষিণাত্যে কোঙ্কণপুরে ৭ম শতাব্দীতে একটি বিহার ছিল । এই বিহারে সিদ্ধার্থের বাল্যকালের মস্তকাবরণ সংরক্ষিত ছিল । ভক্তগণ ইহা সপ্তাহে একদিন (প্রিাম দিনে ) দেখিতে পাইতেন এবং ইহা পুজা করিতেন । ম্বে চীনপরিব্রাজক T বৌদ্ধধৰ্ম্ম এই সংবাদ রিাছেন, ठिनि बcणन दांविद्वांन मामक हारम স্থবির মানবাসিকের লৌহপাত্র এবং পরিচ্ছদ রক্ষিত ছিল । মণি নিৰ্ম্মিত বলিয়া পরিচ্ছদটী লোহিতাভ বর্ণের ছিল । প্রবাদ এইরূপ, যতদিন বৌদ্ধধৰ্ম্ম ও বৌদ্ধনীতি পৃথিবীতে বৰ্ত্তমান থাকিবে, এই পরিচ্ছদ ও ততদিন থাকিবে । আর একরকম স্মৃতির কথা উল্লেখ আছে । ইহাকে ছায়াস্মৃতি বলা যাইতে পারে। অনেক স্থলে গুছ বিশেষে বুদ্ধদেব, বা বোধিসত্ত্ব ছায়া রাখিয়া গিয়াছেন-ইহা ভক্তগণকে দেথান হইত। কৌশাম্বী, গয়া এবং নগর এই তিন স্থানের কথাই বিশেষ প্রসিদ্ধ। কৌশাম্বীর গুহ বৰ্ত্তমান থাকিলেও হিউএন্সিয়াং সেখানে ছায়া দেখিতে পান নাই । কিন্তু তিনি গয়াধ্যমে ছায়াদশনে কৃতার্থ হইয়াছিলেন । তাছার পুৰ্ব্ববৰ্ত্তী পরিব্রাজক ফা-চিয়ান বলেন যে, বুদ্ধের এই ছায়া প্রায় তিনফুট লম্বা হইবে । এবং তৎকালে তাহ বেশ পরিষ্কার দেখা যাহত । নগরেব নিকটবর্তী গুহায় বুদ্ধের ছায়া সমধিক প্রসিদ্ধ ছিল। এই গুচায় নাগ গোপাল বাস করতেন এবং বুদ্ধদেব মহানিৰ্ব্বাণ প্রাপ্তির অব্যবহিত পূৰ্ব্বে এই গুহায় আপনার ছায় রাখিয়া যান। গুহার প্রবেশদ্বারে ইথানে সমচতুষ্কোণ প্রস্তর ছিল, তদুপরি তথা সতের পদচিহ্ন দেথা যাই ত । বৌদ্ধ প্রভাবের সময়ে ভারতবর্ষ যে স্থপতি ও ভাস্করবিস্কার পরিচয় প্রদান করিয়াছে, অস্কাপি তাই পৃথিবীর পুরাতত্ত্ববিদ্গণের আলোচনার বিষয়ীভূত হইয়া রহিয়াছে এবং আরও বহুদিন থাকিবে । এ পর্য্যস্ত যতগুলি স্ত,প, মন্দির, মুত্ত্ব, স্মৃতিস্তম্ভ বা চৈত্যাদি আবিষ্কৃত হইয়াছে, তাহার আমূলবিবরণ প্রকাশের স্থান এখানে অসন্তৰ । যাহা বিশিষ্ট্ররূপে ধৰ্ম্মাদি ব্যাপারের সহিত সংস্থই, তাহার স্কুল বিবরণ দেওয়া যাইতেছে । ধৰ্ম্মমনির বা মঠের সাধারণ নাম চৈত্য। চৈত্য বলিলে কেবল ইষ্টক বা প্রস্তুর নিৰ্ম্মিত মন্দির বুঝায় না, ই২াদ্বাৰা পবিত্ৰ । বৃক্ষ, স্মৃতিপরিচায়ক প্রস্তর, পবিত্র স্থান, মূৰ্ত্তি বা খোদিতলিপি - এ সমুদয়ই বুঝা যাইতে পারে। সুতরাং পবিত্র ধৰ্ম্মগৃহ মাত্রেই চৈত্য, কিন্তু চৈত্য হইলেই তাহা কোন গৃহ বা মন্দির হুইবে না । এইরূপ পবিত্র মন্দিরের মধ্যে বিহার এবং স্ত,পই প্রধান ; মঠ অথব জীবিত বুদ্ধগণের বাসস্থান কিম্ব মুৰ্বিসমন্বিত মন্দিরকে সাধারণতঃ বিহার বলা যাইতে পারে। নেপালে চৈত্য ও दिशप्द्रब ८६ °ार्थका पब्र रुङ्ग उाशम्न दि:५श्य क्लिदै माहे । তাহাদের মধ্যে যেখানে আদিবুদ্ধ বা ধ্যানীবুদ্ধের মূৰ্ত্তি আছে তাহা চৈত্য এবং যেখালে শাক্যদেব, অন্যান্ত সাত জন মামুৰী ऐ5ठj, ३िशींद्र
