পাণ্ডুর না ঘটে, এজন্য ইহার নাম ডাঃ কনিংহাম “হজরত পাণ্ডুয়া” বলিয়া উল্লেখ করিয়া গিয়াছেন । পাণ্ডুয়া নাম সম্বন্ধে কনিংহাম বলিয়া গিয়াছেন, হিন্দুর ৰলেন পাওবগণের সংস্রব হইতে ইহার নাম ‘পাগুৰীয় পরে পাণ্ডুয়া হইয়াছে ; কিন্তু এপ্রদেশে পাগুৰী’ (পানকোড়ী) নামে একপ্রকার জলচর পক্ষীর আধিক্য দেখা যtল্প, সম্ভবতঃ সেই স্বত্রে নাম হইয়। থাকিবে, কারণ ছাসপুর’ ‘ময়ূরপুর’ নাম যথেষ্ট দেখা যায়।” কনিংহাম এস্থলে এই এক অদ্ভুত নামতত্ত্ব প্রকাশ করিয়াছেন ; কিন্তু অনেক ঐতিহাসিক এখন একপ্রকার সিন্ধান্তই করিয়াছেন যে, ইহা ‘পেীও বৰ্দ্ধন’ নামেরই অপভ্রংশ। মহাভারতীয় কাল হইতে পেগু রাজ্য বিখ্যাত । বৌদ্ধযুগে পেগু বৰ্দ্ধনের বিশেষ প্রভাব ছিল । ডাঃ কনিং- । হাম মহাস্থানগড়ের ঐতিহাসিকতত্ত্ব বিচারের সময় পৌণ্ডবৰ্দ্ধন নাম লইয়া আর এক অদ্ভুত যুক্তির অবতারণা করিয়াছেন, cनभाएन डिनि वणिग्नाcश्न, भू७, नामक उांधवर्ष हेकूद्र यांहूरी হইতে এ অঞ্চলের নাম পৌণ্ড হয় । যাহা হউক সে সকল তর্ক পেগু, ও পৌঁও বৰ্দ্ধন’ শব্দে মীমাংসিত হইবে। মুসলমান প্রাচীন ইতিহাসে মুলতান আলাউদ্দীন আলি শার রাজত্ব কালে ( ৭৪২-৭৪৬ হিজিরায় বা ১৩৪১-১৩৪৫ খৃষ্টাব্দে ) পাণ্ডুয়ার উল্লেখ দেখা যায়। ইনিই ফকীর জলালউদ্দীন তাত্রেজীর সমাধিমন্দির নিৰ্ম্মাণ করান। আলাউদ্দীন আলি শাহের রাজত্বের একশত বৎসর পূৰ্ব্বে (৬৪৯ হিজিরায় বা ১২৪৪ খৃষ্টাব্দে ) ফকীর জলাল উদ্দীনের মৃত্যু হয় ; স্থতরাং তখন পাণ্ডুয়ার প্রসিদ্ধি ছিল বলিতে হইবে। তাহ হইলে অন্ততঃ ১২৪৪ খৃষ্টাব্দেও পাণ্ডুয়ার অস্তিত্ব পাওয়া যাইতেছে। তাছার পর ইলিয়াস শাহের রাজত্বকালে ইহার দ্বিতীয় বার উল্লেখ দেখা যায়। তোগলক বংশীয় ফিরোজ শাহের আক্রমণে ইলিয়াস শাহ পাণ্ডুর পরিত্যাগ করিয়া একডাল নামক স্থানে পলায়ন করেন । ফিরোজশাহ যখন এক ডাল৷ অবরোধ করিয়া ফিরিয়া ভাসেন, তখন পাণ্ডুয়ার ভিতর দিয়াই আসিয়াছিলেন। তৎপরে ৭৫৯ হিজরায় (১৩৫৮ খৃষ্টাব্দে) সেকন্দর শ। কর্তৃক পাণ্ডুয়া পুনরায় স্থায়ী রাজধানীরূপে পরিগৃহীত হয়। এই সময়ে তাহাম্বারা পাণ্ডুয়ার বিখ্যাত আদিনা মসজিদ নির্মিত হয়। তাহার পর জলালউদ্দীন ও আহ্মদের রাজত্বকালেও পাণ্ডুয়াই রাজধানী ছিল ; কিন্তু প্রথম মহম্মদের রাজ্জ্ব্যারোহণের সঙ্গে সঙ্গে রাজধানী পাণ্ডুয়া হইতে পুনরায় গেড়ে স্থাপিত হয় । अहे नमग्न इ३८उहे भां५ग्राह छधनश भाद्रञ्च श्हेग्राटश् । গেীড়ের ভগ্নদশার বিবরণ মিঃ ক্রেটন নামক একজন নীলকর ১৮৪১ খৃষ্টাবে সৰ্ব্বপ্রথম সাধারণের সম্মুখে উপস্থিত [ s१8 ] পাণ্ডুয়া করেন। তিনি সমস্ত ভূভাগ জরিপ করেন এবং অট্টালিকাদির ছবি প্রস্তুত করাইয়া ছিলেন ; কিন্তু ভাষার কোনরূপ বর্ণনা লিপিবদ্ধ করেন নাই। ১৮৯০ খৃষ্টাব্দে ডাঃ বুকানম হামিণ্টন এই সকল স্থান পরিদর্শন করিয়া দিনাজপুর বিলब्र१' नांटम यरु नूखक अ5नां कब्रिग्ना शांम । ॐशष्ठ નtડ્રস্বার কথাও বড় বেশী নাই, কারণ বাধারাস্তার উভয় পার্শ্ব ব্যতীত তিনি অগম্য জঙ্গলে ঢুকিতেই পারেন নাই। উহার সময়ে পাণ্ডুয়ার জঙ্গল দিনাজপুর জেলায় ও গৌড়ের জঙ্গল পূর্ণির জেলার অন্তর্গত ছিল । তাহার পর মিঃ রাভেনশা র্তাহার গৌড়-বিবরণের মধ্যে ইহার বিস্তৃত বিবরণ লিপিবদ্ধ करब्रन । फेश s४१8 भूटेरिअब्र शृष्क्र्त णिथिठ इग्न, कांद्रम ঐ বৎসর রাভেনশার মৃত্যু হয়। তাহার পর ডাঃ কনিংহাম ১৮৭৯-৮• খৃষ্টাৰো এই সকল স্থান পরিদর্শনে যান। মিঃ রাভেনশার বিবরণ হইতেও ডাঃ কানিংহাম অনেক সাহায্য जोङ क८ङ्गन । ডাঃ কনিংহাম বলেন, গৌড় অপেক্ষা পাণ্ডুয়ার জঙ্গল বেশী দুর্গম। ব্যাস্ত্রের ভয় বড় বেশী, তাহার উপর জঙ্গলাবৃত জ্বলাজমীর মশকের উৎপাতে কোনও ব্যক্তি ক্ষণকাল এ সকল স্থানে স্থির থাকিতে পারে না। এই কারণে প্রাচীন পাণ্ডুয়ার বিস্তার কতটা ছিল, কিছুই নিরূপণ করিবার উপায় নাই। মালদহ হইতে দিনাজপুরে যে বাধা রাস্ত। গিয়াছে, সেই রাস্তাটীও একট প্রাচীন কীৰ্ত্তি। উছ ১১ হইতে ১৫ ফুট বিস্তৃত । খাদরী করা ইষ্টকে পথ বtধান । সম্ভবতঃ এই রাস্তাটা পাণ্ডুয়ার মধ্য দিয়াই বিস্তৃত ছিল । ইহা উত্তর দক্ষিণে ৩ ক্রোশ মাত্র দীর্ঘ। এই পথের দুইধারে স্থানে স্থানে রাশীকৃত ইষ্টক দেখিয়া অনুমান হয়, সেগুলি এক একটা অট্টালিকার ভগ্নস্তপ মাত্র। এই সকল গুপের নিকটে নিকটে ছোট বড় কতক গুলি জলাশয় দেখিয়া ঐ ধারণ আরও বন্ধমূল হয় । এই জঙ্গলে ষে সকল অট্টালিকার এখনও কতকাংশ দাড়াইয়া আছে, তাহারও অধিকাংশই এই পথের উভয়পাশ্বে অবস্থিত। পথের প্রায় মধ্যস্থলে একটা ক্ষুদ্র নদীর উপর দিয়া একটী সে হ্ল মাছে । উহাতে তিনটী খিলান আছে, তাহা ইষ্টক ও প্রস্তরে গাথা। পথটর উত্তরাংশে শেষের দিকে যে ভগ্নাবশেষ দেখিতে পাওয়া যায়, উহা নিশ্চয়ই কোন দুর্গের তোপ সঞ্জাইবার প্রাকারের ভগ্নাবশেষ । ইহার মধ্য দিয়া একটা পথ আছে, তাছাকে "গড়ম্বার" বলে। পথের দক্ষিণাংশে শেষের দিকে যে সকল ভিত্ত্বিভাগের ভগ্নস্তপ দেখা যায়, ऊांशं७ निश्च5ग्र ८कांन कü८कन्न, क्खि ५निएक छत्र ट ५ड़ छर्शय ८ए, ऊांशंद्र विश्वष दिवङ्ग१ व झर्शयाईौरब्रह काएर
পাতা:বিশ্বকোষ একাদশ খণ্ড.djvu/১৭৪
অবয়ব