পাশ্চাত্যদর্শন দর্শনশাস্ত্র এবং মনোবিজ্ঞানের উদ্দেশা, অধিকার এবং পন্থ সম্বন্ধে বিস্তর প্রভেদ দর্শিত হইল এবং বিজ্ঞান প্রভৃতি অম্ভান্স শাস্ত্রের সহিত দর্শনশাস্ত্রের প্রভেদ কি পূৰ্ব্বে দেখান হইয়াছে, সুতরাং দর্শনশাস্ত্রের উদ্দেশ্য ও পন্থ সম্বন্ধে সংশয় করিবার বিশেষ কারণ থাকিল না । অতঃপর ধারাবাহিকক্ষপে পাশ্চাত্যদর্শনের ইতিহাস ও বিভিন্ন দার্শনিকমত সকলের উল্লেখ कब्र यांईtष्ठ८छ् । মানবজাতির আবির্ভাবের কতকাল পরে দার্শনিক সত্য মানবের মনে প্রথমতঃ প্রস্ফরিত হয়, তৎসম্বন্ধে ইতিহাস স্পষ্টাক্ষরে কিছু লিখে না। ইতিহাসে উল্লিখিত দর্শনযুগ ও মানব-মনে দার্শনিক সত্যের অtভাস উভয়কালের মধ্যে বিস্তর প্রভেদ বলিয়া প্রতীত হয়। স্বঃ জীৰজস্তুর মধ্যে মানবের স্থান অনেক উদ্ধে অবস্থিত ; মানব স্বস্ট হইয়াও কতক পরিমাণে স্মৃষ্টির নিয়ন্ত ; মানব প্রাকৃতিক শক্তিকে নিয়ন্ত্রিত করিয়া আপন ইচ্ছানুসারে নিয়োজিত করিতেছে । মানবের এই শক্তি বিভূদত্ত, হুষ্টির আদি হইতে মানব এই অধিকার ভোগ করিয়া আসিতেন্থে । . মানবের জ্ঞান ঐশীশক্তির অংশবিশেষ, এবং এই শক্তির প্রভাবে মানব জগতের মধ্যে সৰ্ব্বাপেক্ষ ক্ষমতাশালী, সমস্ত छ भं९ मांनcरुद्र श्रृंलोंनष्ठ ! প্রজ্ঞাজাত মানবের এই মহাশক্তির প্রসার বহুধা বিস্তৃত । মানবের শক্তি কেবল বহির্জগৎকে নিয়ন্ত্ৰিত করিয়া তৃপ্ত হয় না। কেবল ক্ষমতাশালী মানব জীবজগতে উচ্চস্থান লাভ করে নাই ; শুদ্ধ ক্ষমতা কেবল প্রাকৃতিক শক্তিরই পরিচায়ক। মানবের জ্ঞান-পরিধি আরও বহুদূর বিস্তৃত। মানব শুদ্ধ ক্ষমতাশালী ᾶς τε, sit: R *if*JtfJ* άψ ( Spiritual being ), uè আধ্যাত্মিক শক্তিবলেই মানবের দেবভাব, এই শক্তিবলেই মানব জগতের মধ্যে শ্রেষ্ঠজীব এবং এই শক্তিতেই মানব আজন্ম Mtoffror (Born philosopher) i tsitz; os qe čafsęvn<a ( Religiom amd Morality) gè wfjtfjv *f* হইতে উৎপন্ন । মানব সৃষ্টির আদি হইতেই দার্শনিক। ইতিহাসের যে কোন স্তর অমুসন্ধান করিলে জানা যাইবে যে, সৰ্ব্বযুগে অধ্যাত্মিক বিকাশের দিকে মানবের চেষ্টা প্রধাবিত হইয়াছে। এ মানুষ কোথা হইতে আসিল, তাহার কর্তব্য কি, তাছার ভবিষ্যৎ কি, পৃথিবীর সহিত তাছার কিরূপ সম্বন্ধ, এই প্রশ্ন মানবের মনে অতি প্রাচীনকালে উদিত হইয়াছিল। বস্তুতঃ এই প্রশ্ন মনোমধ্যে একবারও উদিত হয় নাই এরূপ মানবজীবন जनञ्चषकग्ननांग्न रुिषग्न । नां★निक c*शांब्र पर्दुरु फेब्रिश्रेिष्ठ [ 48_] পাশ্চাত্যদর্শৰ্ম আদিম মন্থয্যের ( Primitive Man ) ঐতিহাসিক অস্তিত্ব নাই, উহা স্পেনসারের মনঃকল্পিত পদার্থবিশেষ। মানবের প্রজ্ঞtশক্তিয় সহিত মানবের দার্শনিক জ্ঞান নিত্য সম্বন্ধ । যুগ ও ব্যক্তিপরম্পরায় উহা বিকাশলাভ করিয়া আসিতেছে মাত্র। তবে ব্যক্তিগত প্রতিভা এবং আলোচন দ্বার। দার্শনিক জ্ঞানের যে বিকাশ সাধিত হইয়াছে, তাহ ধারাবাহিকরূপে লিপিবদ্ধ করাই দর্শনশাস্ত্রের ইতিহাসের উদ্দেশ্য । প্রতীচ্য সভ্যতার লীলাভূমি গ্রীস্দেশে প্রতীচ্য দর্শনের প্রথম উদ্ভব। সমস্ত য়ুরোপ যখন অজ্ঞানান্ধকারে আচ্ছন্ন, সেই সময় সভ্যতার আলোক গ্রীস্দেশে উজ্জলরপে বিকীর্ণ হুইতেছিল। শৌর্য্যে বীৰ্য্যে জ্ঞানে ধৰ্ম্মে গ্রীস সমগ্র যুরোপের শীর্ষস্থান লাভ করিয়াছিল । গ্রীসই যুরোপীয় সভ্যতার অগ্রণী ও শিক্ষাগুরু এবং য়ুরোপ অদ্যাবধি তাহার পদামুসরণ করিতেছে। সাহিত্য, শিল্প, দর্শন ও রাজনীতির দীক্ষা গ্রীস্ হইতে য়ুরোপ প্রথম প্রাপ্ত হইয়াছে। হোমরের মহাকাব্য যুরোপ এখনও ভুলিতে পারে নাই। আথেনূসের ফোরম্ থিয়েটার এবং অন্যান্ত সৌধরাজি আজিও স্থাপত্যশিল্পের চরমোন্নতির সাক্ষ্য প্রদান করিতেছে । প্লেটে এবং আরিষ্টটলের অভাব পূৰ্ব্বাপেক্ষা আরও অনেক প্রসারলাভ করিয়াছে। গ্ৰীস অধুনা দুৰ্ব্বল, আত্মরক্ষণে অসমর্থ এবং যুরোপীয় শক্তিপুঞ্জের মধ্যে নগণ্য বলিয়া পরিগণিত হইলেও য়ুরোপীয় সভ্যতার মূল অন্বেষণ করিতে হইলে গ্রীকদেশে অনুসন্ধান লইতে হইবে । বর্তমান সময়ে যে যে রাজ্যশাসনপ্রণালী যুরোপের বিভিন্ন দেশে প্রচলিত আছে ; দেখিতে গেলে মূলতঃ রোম ও গ্রীকদেশীয় বিভিন্নকালীন শাসনতন্ত্রের ছায়ামাত্র। ॐौकए*न । - পণ্ডিত থেলিসের (Thales ) অভু্যদয়ের সহিত গ্ৰীকদেশে অথবা যুরোপে প্রথম দর্শনশাস্ত্রের প্রচার হয়। গ্ৰীকদর্শনকে প্রধানতঃ নিম্নলিখিত তিন যুগে বিভক্ত করা যাইতে পারে। ১ । সক্রেটিসের পূর্বকালীন দার্শনিক যুগ (থেলিস হইতে আরম্ভ করিয়া সোফিষ্ট সম্প্রদায় পৰ্য্যস্ত )। ২। সক্রেটিস প্রবৰ্ত্তিত দার্শনিক যুগ (প্লেটে এবং আরিষ্টটল-দর্শন ইহার অন্তর্গত)। ৩। আরিষ্টটলের পরবর্তী দার্শনিক যুগ । नप्यग्निब्र गूर्तिबडौं मां★निरू घूण । জাগতিক প্রকৃতির মূলাৰেষণই সক্রেটিসের পূর্ববর্তী দার্শনিকদিগের মুখ্য লক্ষ্য ছিল, সুতরাং তৎকালীন দর্শনশাস্ত্রসমূহও বিশেষতঃ যোন-দর্শন (Ionic Philosophy )
পাতা:বিশ্বকোষ একাদশ খণ্ড.djvu/৩৪৪
অবয়ব