পাতা:বিশ্বকোষ দ্বাবিংশ খণ্ড.djvu/৬৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হেত্বাভাস [ ভাস কহে । গৌতম স্থায়দর্শনে এই হেত্বাভাসের পাচট নাম निt#न कब्रिम्नाटझन, १श नवाडिफ़ाब्र, विक्रक, ७कब्र°, नग, সাধাসম, অতীতকাল বা কালাঙ্গীত । সব্যভিচারের অপর নাম डटेन कड़िक । ষে হেতু ব্যভিচারের সহিত বৰ্ত্তমান, তাছাকে সব্যভিচার কহে । একত্র অব্যবস্থা অর্থাৎ এক স্থানে বিশেষরূপে অবস্থিত না থাকাই ব্যভিচার । সাধ্যের অধিকরণ মাত্ৰে হেতুর অবস্থান নিয়মিত হওয়াই সঙ্গত । কারণ ঐরুপ হইলেই সাধ্যের অনুমিতি হষ্টতে পারে। ইহায় তাৎপর্যা এছ যে, হেতুর গতি বা সম্বন্ধ উক্ত রূপে নিয়ামত নহে, যাহার গতি সৰ্ব্বতোমুখী, ধে হেতু সাধ্যের অধিকরণে ও সাধ্যাভাবের অধিকয়ণে তুল্যরূপে থাকে । সেই হেতুবলে সাধ্যের অনুমিতি ইষ্টতে পারে না, তাদৃশ দুষ্ট হেতুকে সব্যভিচার বলা বায় । . যে হেতু বিশেষরূপে সাধ্যের রোধ করে, অর্থাৎ সাধ্যের । অধিকরণে না থাকিয়৷ সাধ্যের অভাবের অধিকরণে থাকে, | তাহার নাম বিরুদ্ধ। কণাঙ্গ এই বিরুদ্ধ হেত্বাভাসকেই অসম্ বলির নির্দেশ করিয়াছেন । প্রকরণসম হেত্বাতাস—সাধ্য এবং সাধ্যাভাব এ উভয় প্রকরণ সম বলিয়া গণ্য হঠতে পারে । কারণ সাধ্যনির্ণয়ের জগুই ছেত্যু প্রযুক্ত হইয়া থাকে। সাধ্য আছে কি মা, এইরূপ 1চস্ত সাধ্যনির্ণয়ের পূর্বেই করিতে হয় । বে হেতু স্বার প্রকরণবিষয়ে চিস্ত হইতে পারে, অর্থাৎ সাধ্য ও তদভাবের সন্দেহ মাত্র হইতে পারে, সেই হেতু একতর পক্ষনির্ণয়ের অস্তিপ্রায়ে প্রযুক্ত হষ্টলে তাছাৰুে প্রকরণসম হেতু কহে । তাৎপৰ্য্য এই যে, হেতু দ্বার সাধা ও সাধ্যাভাব এ উভরের মধ্যে কোন বিশেষের অর্থাৎ যদ্বারা উহার একতর নিশ্চয় হইতে পারে, তাদৃশ বিশেষের উপলব্ধি হইতে পারে না, তাছাই একরণসম । ভাষ্যকার ইহার উদাহরণ এইরূপ দিয়াছেন -জনিত্যঃ শব্দে। নিত্যধৰ্ম্মামুপলন্ধেঃ* পৰা অনিত্য, বে হেতু শব্দে নিত্য বস্তর কোনও ধর্মের উপলব্ধি হইতেছে না। এই স্থলে "নিত্যধৰ্ম্মান্থপগন্ধেঃ' এই খেস্থ প্রকরণসম । শব্দে নিত্য ধৰ্ম্মের অনুপলব্ধি, শব্দ নিত্য কি অনিত্য, এইরূপ সন্দেহের কারণ মাত্র হইতে পারে। নিত্য .sris বা অনিত্য ধর্মের উপলব্ধি হইলে সদেহের নিযুক্তি হইয়া যায়। নিত্য ধৰ্ম্মেয় ৰ অনিত্য ধর্মের উপলব্ধি হয় না বলিরাই এক নিত্য কি অনিত্য এইরূপ সন্দেহ হয় । স্বতরাং নিত্য ধর্মের জয়পলব্ধি গদেহের কারণ। অথচ তাঁহাই নিশ্চয়ার্থ প্রযুক্ত -হইয়াছে, অতএৰ এই হেতুই একরণসম । - বৃত্তিকায় বলেন বে, ৰানী সাধার এবং প্রক্তিৰাষ্ট্ৰী লীধ্যা ఆఆ9 ) হেত্বাভাল ভাবের সাধক রূপে ভিন্ন ভিন্ন দুইটী হেতুর প্রয়োগ করিলে ७धकब्र" ( थङ्कहे कब्र१) विषcग्न छेिख अर्थf९ aहे छ्हे ८ङछूत्र मtषा কোন হেতু গ্ৰীকৃষ্ট বা মিঙ্গোধ এষ্ট বিষয়ে চিস্ত হয়, এই জন্ত ঐ উভয় হেতুষ্ট প্রকরণসম বলিয়া নির্দিষ্ট হয়। ফলতঃ বৃত্তিকারের মতে পরস্পর-বিরুদ্ধ অর্থাৎ একটা হেতু সাধ্যের সাধকরূপে প্রযুক্ত হইলে ঐ উভয় হেতুই প্রকরণসম দোষে দূৰিত হয়। কারণ পযুক্ত হেতুদ্বয়ের মধ্যে কোন হেতু উৎকৃষ্ট এই চিন্ত৷ থাকিয়া যায়। এক পক্ষ নিত্য ধর্মের অনুপলব্ধি হেতুতে শব্দের অনিত্যত্ব সাধন করিতে গেলে অপর পক্ষ অনিত্য ধৰ্ম্মেল্প অকুপলন্ধি হেতুতে শব্দের নিতত্বসাধন করিতে প্রবৃত্ত হইলে উভয় হেতুষ্ট প্রকরণসম দোষে দুষ্ট হুইবে । এই প্রকরণসম হেতুল্প অপর নাম সৎ গতিপক্ষ । সাধ্যলম চেতু—ধে হেতু সাধের গুtয় সাধন করিতে হয়, শুtহাকে সাধ্যসম কহে । কারণ ইহ সাধ্যেরই তুল্য। এই হেতু বাদী ও প্রতিবাদী এই উতয়েল্লষ্ট মতসিদ্ধ হওয়া চাই । বাদী ষে হেতুয় বলে সাধ্য সিদ্ধি করিতে প্রবৃত্ত হন, প্রতিবাণী সেই হেতু অস্বীকার করিলে বাদীকে সাধ্যের প্রায় সেই হেতুর সিদ্ধি করিতে হয়, এই হেতু সাধ্যের স্কার সিদ্ধি করিয়া লইতে श्ब्र, tथळे छछ इंशब्रि नाम गां५॥जम । একটা প্রবাদ আছে যে, “স্বয়মসিদ্ধঃ কথং পরান সাধয়তি” নিজে ৰে অসিদ্ধ, লে কিরূপে অপরাপরকে লিঙ্ক করিৰে । এইরূপ সাধনীর হেতু সাধ্যসম । ইহার একটা উদাহরণ দেওয়া বাইতেছে, এই উদাহরণের প্রতি লক্ষ্য করিলে ইছার স্বরূপ বোধ হইবে । মীমাংসাদর্শনে ছায়া বা অন্ধকার দ্রব্য পদাৰ্থ বলিয়া স্বীকৃত হইয়াছে । কিন্তু নৈয়ায়িকগণ তাহ স্বীকার করেন না, তাহারা বলেন, ইহা দ্রব্য পদার্থ নছে । আলোক বা তেজের অভাব মাত্র । মীমাংসকগণ বলেন যে, ক্রিয় দ্রব্যের সাধারণ লক্ষণ, ইহা নৈয়ারিকদিগেরও সন্মত, ছায়ারও গতি-ক্রিয়া আছে, কারণ কোনও ব্যক্তি আলোকের অভিমুখে গমন করিলে সঙ্গে সঙ্গে ভাছার পশ্চাদ্বত্তী ছায়াও গমন করে। সুতরাং গমিত্ব হেতুয় বলে মীমাংসকগণ নৈরায়িকদিগের প্রঙি ছায়ার ত্রব্যত্ব সাধন করিতে চাহেন । কিন্তু নৈরায়িকগণ ছায়ার গতি স্বীকার করেন না। সুতরাং ছায়ার দ্রৰাত্ত্বের স্তার তাহার গতিম রূপ হেতুরও সাধন করিতে হয় বলির উষ্ঠ সাধাসম । धनग्नाग्निकत्रण ब८लन cद, *[क्रदृषघ्र छfन्न शांडाश्विक इtब्रfब्र छाडि आदछ कि नl, डांइ दिएवळा । बाखविक नटन हाब्रॉब्र अठि नाहे, পুরুষ গমন করিতে থাকিলে জালোকের আবরঞ্চ বলিয়। তাছার পশ্চাদ্ভাগে ছায় পড়িয় থাকে। ঐ স্থানে জালোকেয় জণ্ডাৰ