পাতা:বিশ্বকোষ দ্বাবিংশ খণ্ড.djvu/৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বধর্ণ মত এই সকল স্থানেও স্ববর্ণ পাওয়া যায় বলিয়া ধারণা कब्रिदाब्र षष्थडे कब्र१ जां८झ् । डिसङ इहे८ड नमांनौङ প্রায় দুই লক্ষ টাকার স্বর্ণ নেপালে পরিমার্জিত করা হয়। চম্পারণ জেলার বালুক ধৌত করিয়া অবর্ণসংগ্রন্থের প্রথা প্রতি আছে। ইহাতে মনে হয় যে নেপাল এবং সিকিমেও স্বর্ণ পাওয়া যায়, কেবল আপনাদের অর্ধপ্রাপ্তির স্থান সংগোপন রাখিবার জতই দেশীয় রাজার স্বর্ণপ্রাপ্তির কথা চাপিয়া বাইতেছেন । বঙ্গ প্রদেশের অস্তভুক্ত হইলেও হিমালয়ের অধোদেশে অবস্থিত বলিয়া চম্পারণ জেলার কথা এই সঙ্গে বলা হইতেছে। এখানকার পর্বতোভূক্ত অনেক গুলি নদীই স্বর্ণবাহী, বর্ধার প্রারম্ভে ও অবসানে পাচনদ, হরহ, বালুই বা ধর, আচনি এবং কাপন প্রভৃতি নদী গুলির বালুক ধৌত করিয়া স্বর্ণ সংগ্রহ করা হয়। এখানকার সুবর্ণ-সংগ্রাংকের মোঙ্গলীয় বংশোদ্ভূত। তাহারা দৈনিক ।• আনা হইতে ১২ টাকা পৰ্য্যস্ত উপার্জন করিরা থাকে । আসাম—স্বর্ণের জন্ত আসাম বহু প্রাচীন কাল হইতে প্রসিদ্ধ। দরঙ্গ, শিবসাগর, লখিম্পুৰ, এই সকল স্থানে এমন নদী খুবই বিরল, যাহাতে স্ববর্ণ পাওয়া যায় না । কামরূপ, গোয়ালপাড়া, নওগাও, গারো, জয়স্তিয়া এবং নাগা পাহাড়ে এবং শ্রীহট্ট ও কাছাড়ে স্বর্ণ মিলে বলিয়া কোন সংবাদ পাওয়া যায় নাই। পূৰ্ব্বোক্ত তিনটি জেলায় পূর্বে যে প্রভূত পরিমাণে স্বর্ণ সংগৃহীত হইত, তাহাতে কোনই সন্দেহ নাই। এথানকার সেনোরাল (স্বর্ণসংগ্রাহক -গণ বৎসরে ৬৪••• হাজার টাকা রাজকর প্রদান কল্পিত । শিবসাগর জেলা—এখানে ধলেশ্বরী নদী ও তাঁহার শাখা সমুঠেই (দেণ্ডই, পাকেরগুড়ি, জঙ্গি ও বুড়িডিহিং ) প্রধানতঃ সুবৰ্ণ সংগ্রহ করা হয়। দেগুইর সোণ এবং লখিমপুরের জোগলো নদীর সোণাই এক সময়ে আসামলব্ধ সোণার মধ্যে শ্রেষ্ঠ বলিয়া প্রসিদ্ধি লাভ করিয়াছিল। আসামী রাজপরিবারের অলঙ্কারাদি এই স্বর্ণেই প্রস্তুত হইত । লখিমপুয় জেলা—আসামের বাকী প্রদেশের সমস্ত গুলি নদী এক সঙ্গে করিলে যত হইবে, একমাত্র লখিমপুর জেলাতেই তদপেক্ষা বেশি স্ববর্ণবাহী নদী আছে। ১৮৫৩ খুঃ অব্দে এখানে প্রায় ১২০০ পাউণ্ড স্বর্ণ সংগৃহীত হইয়াছিল। এখানে যে সকল নদীতে সুবর্ণ পাওয়া যায়, তাহার মধ্যে ব্ৰহ্মপুত্র ( ইহার শাখাসমূহ দিকরং, বোরপাণি, সুবর্ণী, শিশি, দিহঙ্গ, দিগর, জোগলো ও নোয়া-দিহিং ) প্রধান । ব্ৰহ্মপুত্রের অপেক্ষাও নোয় দিহিঙ্গে অধিকভর পরিমাণ সুবর্ণ পাওয়া যায়। তদ্ব্যতীত এখানে আবার প্লাটিনাম্ ধাতুর নিদর্শন পাওয়া গিয়াছে। [ ৬৩ } সুবর্ণ ব্ৰহ্মদেশ–এখানকার সকল বিভাগেই সুবর্ণ মিলে পেগু-ইরাবতী নদীর বালুক ধৌত করিয়া স্বর্ণসংগ্রহ করা হয়। তেনাসেরিম—তে এবং মৌংমাগন এই দুই স্থানের মধ্যবর্তী গ্রেনাইট পাথরের পাহাড় হইতে যে সকল নদী প্রবাহিত হইয়াছে তাঁহাতে এবং হেনজর, তেভর ও ভেনাসেরিমের নদীসমুহে সুবর্ণ পাওয়া যায়। উপর ব্ৰহ্ম-অলঙ্কার ব্যতীত অট্টালিকাদি স্থসজ্জিত করিতেও ব্রহ্মদেশে স্বর্ণের যথেষ্ট প্রচলন আছে ; কিন্তু নিম্নাংশ অপেক্ষ ব্রহ্মের উত্তরাংশে এই প্রথা সমধিক প্রচলিত। এই স্বর্ণের কিয়দংশ নদী হইতে সংগৃহীত করা হয়, বাকী অংশ চীন দেশ হইতে আমদানী হয় । ১৮৫৫ খৃঃ অধো দেশীয় স্বর্ণ ৩৬০ পাটও ও চীন আনীত স্বর্ণ ১১• • পাউণ্ড খরচ হইয়াছিল। হুকং উপত্যকার কপিছুপ ও নামকোয়ান নদীদ্বয়, কাইয়েন দোয়েন ७ हेब्रादउँौ uहे कब्र ननैौ श्हे८ठ वर्ष नरश्रृंशैऊ श्ब्र थांtरू । কাইয়েন দোয়েনে আবায় প্লাটিনামূও পাওয়া যায়। সলোম বন্ত গো-শৃঙ্গ নদীতে পুতির রাখিয়া স্ববর্ণরেণু ও প্লাটিনামূ-কণা সংগ্রহ করা হয় । তিববত—বহু প্রাচীনকাল হইতেই তিববত হইতে ভারতবর্ষে সুবৰ্ণ আমদানী করা হইতেছে। ১৮৬৭-৬৮ খৃঃ অন্ধে এখানে যে জরিপ ব্যাপারের অনুষ্ঠান হয়, তাহাতে মক্ জালুং, অকৃ নিয়ানমো ও থক্ সারলুঙ্গে প্রকাণ্ড প্রকাও স্ববর্ণখনি আৰিস্কৃত হয়। এই সকল খনি হইতে তিববতীরের রীতিমত স্বর্ণ উত্তোলন করিতেছিল। খৃষ্টীয় যুগের প্রথম শতাব্দীতে চেরোদোতাস, প্লিনি প্রভৃতিও এখানে স্বৰূর্ণপ্রাপ্তির কথা উল্লেখ করিয়া গিয়াছেন । তিববতীয়ের যে স্বর্ণ সংগ্রহ করে, তাহা তাহারা প্রয়োজনীর শস্তের কি বস্ত্রের বিনিময়ে ভtয়তবর্ষেয় উত্তরাঞ্চলবাসীদিগের নিকট বিক্রয় কল্পির থাকে। লাসার গবর্ণমেণ্ট খনিভে কাজ করিবার জন্ত এক সঙ্গে তিন বৎসরের অধিকার প্রদান করিয়া থাকেন। যিনি এইরূপ অধিকার পান তাহাকে সার-পান বলা হয় । খক্-জালুংএর খনি গুলিতে যে স্বৰ্ণ পাওয়া যায়, তাহার আপেক্ষিক গুরুত্ব সাধারণতঃ ৭-৭৩ এর বেশি হয় না । যুরোপ, এসিয়া ও আফ্রিকার মধ্যে রুষ রাজ্যেই অধিকতর পরিমাণে স্ববর্ণ পাওয়া যায়। ইহার মধ্যেও বেশি ভাগ আবার এশিয়াখণ্ডেই সংগৃহীত হইয়া থাকে। উরলশৈলমালার পূর্বাংশে উত্তর-দক্ষিণে প্রায় ছয়শত মাইল বিস্তৃত স্থানেই অধিক সংখ্যক মৃবর্ণের খনি অবস্থিত। এখানেও আবার বিয়াস্ক, কামেনস্ক, বেরেজোভস্ক, লিজনি তাগিলস্ক ও বোগোস লাউস্ক এই কয়টি স্থানই প্রধান স্ববর্ণ-কেন্দ্র বলিয়া প্রসিদ্ধ। উরল প্রদেশে যে