পাতা:বিশ্বকোষ নবম খণ্ড.djvu/১৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१छ्ऊयांन নারায়ণের প্রসন্নত ব্যতিরেকে মোক্ষ হয় না এবং তাহার • জ্ঞান ব্যতিরেকে তাহার প্রসন্নত হয় না, তখন ব্রহ্মজিজ্ঞাসা অর্থাৎ ব্রহ্মকে জানিবার ইচ্ছা করা অবশু কৰ্ত্তব্য । ইহাই ঐ সূত্রের ফলিতাৰ্থ । "জন্মাদ্যস্ত যতঃ এই সুত্রে ব্রহ্মের ਸ਼ਾਂ লিখিত হইয়াছে, ঐ সূত্রের অর্থ এই,যাহা হইতে এই জগতের উৎপত্তি, স্থিতি ও সংহার হইয় থাকে, নিত্য নির্দোষ অশেষ সদগুণাশ্রয় সেই নারায়ণই ব্রহ্ম । তাদৃশ ব্রহ্মের প্রমাণ কি ? এই জিজ্ঞাসায় কহিয়াছেন, "শাস্ত্রযোনিত্বাৎ শান্ত্র সকলই নিরক্ত ব্রহ্মের প্রমাণ, যেহেতু ব্ৰহ্মই শাস্ত্র সকলের প্রতিপাদ্য । কিরূপে ব্রহ্মেয় শাস্ত্রপ্রতিপাদ্যত্ব স্বীকার করা যায়, এই আশঙ্কায় কহিয়াছেন, ‘তত্ত,সমন্বয়াং শাস্ত্ৰ সকলের উপক্রমে ও উপসংহারে ব্রহ্মই প্রতিপাদিত হওয়ার ঐ অtশঙ্কার সমন্বয় अर्शा९ मभाक्ष हट्रेग्नttछ् । পূর্ণপ্রজ্ঞ এইরূপে আনন্দতীর্থের ভাষ্য অবলম্বন করিয়া এই সকল বিষয় নিবদ্ধ করিয়া গিয়াছেন । মধবমন্দির ও মধ্ব দুইটী পুর্ণপ্রজ্ঞেয় সংজ্ঞ। বল্লভাচার্য্যের শুদ্ধাদ্বৈতবাদ । বল্লভাচার্য শকাব৷ পঞ্চদশ শতাব্দীতে অর্থাৎ শঙ্করাচার্যের আটশত বর্য পরে আবিভূত চন। ইনি বেদভাষ্যকার বিষ্ণুস্বামীর শুদ্ধাদ্বৈত মতানুসারে বেদাস্তস্থত্রের ভাষা করিয়াছেন । ইহার মতে জগৎ ও জীব মায়াবিশিষ্ট নহে, কিন্তু স্বয়ং ঈশ্বরের পরিণাম । শঙ্করাচার্য্যের মতাবলম্বী অদ্বৈতবাদীরা যেমন জগৎকে রজ্জ্বসর্পবৎ বলিয়া ব্রহ্মে অধ্যাস করেন, ইনি তাহা স্বীকার করেন না । কিন্তু ইনি জগৎ ও জীবকে ব্রহ্মের সহিত একেবারে অভেদ দৃষ্টি করেন। রজুসর্পবৎ বা গুক্তিক রজতবৎ’ শব্দের পরিবর্তে ইনি ‘অহিকুগুলবৎ' অথবা ‘স্বর্ণকুও লবৎ’ ইত্যাদি উপমা ব্যবহার করিয়া থাকেন অর্থাৎ যেমন সর্প হইতে সৰ্পের কুগুল পৃথক নহে, যেমন স্বর্ণ হইভে স্বর্ণালঙ্কার পৃথকৃ নহে । বল্লভের মতে, এই জগতের সকল পদার্থ ও সকল জীবই ব্রহ্ম। এই মত শঙ্করাচার্য্যের মতাবলম্বী অনেক নবীন অদ্বৈতবাদীদিগের মধ্যে ও প্রবেশ করিয়াছে । এইরূপে যিনি যেরূপ বুঝিয়াছেন, তিনি তাঁহারই উপয় নির্ভয় করিয়া দ্বৈত ও অদ্বৈত মত সংস্থাপন করিয়াছেন । আপাততঃ কতিপয় শ্রতিপীঠে এমত বোধ হইতে পারে, যেন ব্রহ্মই জগৎ ও জীবাত্মারূপে পরিণত হইয়াছেন এবং অপর কতিপয় শ্রতিপাঠে জানা যায়, যে ব্রহ্ম, জীব ও জগৎ স্বতন্ত্র । ন্যায় ও বৈশেষিক দর্শন এবং সাংখ্যপাতঞ্জল শাস্ত্রে দ্বৈতবাদ স্বীকৃত হইয়াছে, সুত্রেয় মধ্যে 影 ਾਂ মিশ্রিত ও অদ্বৈত্ববাদ গুঢ়তাবে মিশ্রিত আছে। [ s8१ ] ६दष्ठयांन কিন্তু শঙ্করাচার্য্য যে প্রণালীতে শারীরক ভাৰ্য্য করিয়াছেন, তৎপাঠে সহসা বোধ হয়, যেন পরমাত্মা ভিন্ন মানবের স্বতন্ত্র কোন জীবাত্মা নাই । তবে যে জীবাত্মা এই নামটী শুনিতে পাওয়া যায়, তাহা কেবল নামমাত্র, অর্থাৎ তাহার छै*ाशि ।। ५हेभtङ, छ१९ ८ठांछताछौग्न छाग्न मिझ भtग्न झहेब्र আছে, সকলই যেন ঐগ্রজালিক ব্যাপার, ব্ৰহ্মজ্ঞান হইলে এই সকল তিরোহিত হইবে। ६छ्ऊ ७ अरेदउवांटलद्र बिरुग्न धक थकtद्र तल झझेल, অদ্বৈতবাদের বিশেষ বিশেষ বিবরণ শঙ্করাচার্য্য ও ষেদস্তি *८क्ष झछेदा ।। ४६७ ७ श्रटेदाङ भल शहेग्रl cय विषtन, তাহার মীমাংসা অসম্ভব। এই পর্য্যন্ত বলা যাইতে পারে, শাস্ত্রে যাহা লিখিত আছে, তাহা সকলই ভ্রান্ত বা অসত্য নহে, ঈশ্বরের যে একত্ব তাহা বোধ হয়, শুষ্ঠগৰ্ভ” একত্ব নহে, কিন্তু বৈচিত্রগর্ভ একত্ব, অর্থাৎ ঈশ্বয় আপনার অভ্যস্তরস্থিত বৈচিত্র্যবীজকে আপনার ঐশীশক্তি স্বারা জগৎরূপে বিকশিত করিয়াছেন, ইহাই সৃষ্টি । বেদান্তে উক্ত আছে যে, যেমন মাকড়সা আপনার অন্তভূভ উপাদান হইতে আপনি স্বেচ্ছাক্রমে জাল বিস্তার করে, ব্রহ্ম সেইরূপ আপনার অভ্যস্তর হইতে স্বষ্টি উদ্ভাবন করেন । আসল কথা এই বে, ঈশ্বরের শক্তি অবশু ঈশ্বর হইতে অভিন্ন ; অভএব ঈশ্বরেয় একত্ব শূন্যগর্ভ একত্ব নহে, বৈচিত্র্যগর্ভ একত্ব । মূল বৈচিত্র্য যাহা ঈশ্বরের একত্বের অন্তভূত, তাহাকেই কেহ মায়া. কেহ অবিদ্যা বা কেহ প্রকৃতি এইরূপ আখ্যা দিয়া থাকেন। পরমেশ্বরের ঐশীশক্তিই জগভের সমস্ত বৈচিত্র্যের মূল ও সেই শক্তি ব্ৰহ্ম হইতে পৃথকু নহে । এখন কথা এই যে, বৈচিত্র্য সম্ভাবনার একটা মুল, যিনিই যে নামে বলুন না কেন, মায়া, প্রকৃতি বা শক্তি যে নামেই যিনি অভিহিত করুন না কেন, নামে কিছুই আইসে যায় না। বৈচিত্র্য সম্ভাবনার একটা মূল ঈশ্বরের অস্তুভূতি, একথা কেহই অস্বীকার করিতে পরিবে না। এইরূপ একত্ব বা বহুত্ব ধরিলে দ্বৈত ও অদ্বৈতবাদে আর কোন গোলযোগ থাকে না। পরমেশ্বল্প অনস্তরূপে সগুণ ও নিগুণ উভয়ই এবং দ্বৈত ও অদ্বৈত সকলই তিনি। বেদাস্তশাস্ত্রে কথিত আছে, ঈশ্বরের শক্তির একপাদ মাত্র জগতে ব্যস্থিত হইয়াছে। অবশিষ্ট তিনপাদে জগতের অতীত অর্থাৎ ঈশ্বরের স্বরূপাশ্রিত । কিন্তু জগৎকে ঈশ্বর বলিলে এই দাড়ায় যে, ঐশীশক্তির চতুষ্পাদই, এক কথায় স্বয়ং ঈশ্বরই জগৎকুপে পরিণত, ইহা শ্রীতি এবং জ্ঞান উভয়েরই , বিরোধী। ঈশ্বর কালাতীত পুরুষ, জগৎ ভtহার কালিয়ু প্রতিরূপ , সুতরাং তাছার কালাতীত স্বরূপ হইতে র্তাহীর