•, দে ব্য --> তেজে সৰ্ব্বগুদ্ধ ১১টা গুণ আছে, যথা—ম্পর্শ, সংখ্যা, পরিমাণ, পৃখক্ত, সংযোগ, বিভাগ, পরত্ব, অপরত্ব, রূপ, জবত্ব এবং বেগাখ্য-সংস্কার। ইহার মধ্যে স্পর্শ ও রূপ এই দুইট বিশেষ গুণ । তেজঃ ৰিবিধ নিত্য এবং অনিত্য | তৈজস পরমাণু নিত্য তেজ, অপর সকল তেজই অনিত্য। পৃথিবী হইতে বৃহত্তর স্বৰ্য্যমণ্ডল, শত শত নক্ষত্র মণ্ডল এবং সুবর্ণ হীরকাদি তৈজস পরমাণু হইতে উৎপন্ন। স্থল তেজের সকল গুণ ও সকল ক্রিয়াও পরমাণুতে বর্তমান। অনিত্য পৃথিবীর স্তায় অনিত্য তেজও ত্রিবিধ—দেহ, ইন্দ্রিয় ও বিযয় । তৈজসদেহ অযোনিজ, ইহা স্বৰ্গগামীদিগের জানিতে হইবে । छत्रूब्रिटिझग्रहे ६ऊछन हेठिाग्र ! यांश cनश् नtङ्, हेठिाग्नs নহে, অথচ তেজ, তাঁহাই বিষয়াত্মক তেজ । অগ্নি, স্নবর্ণ, স্বৰ্য্য এই সকল বিষয়। বায়ু-দ্রব্যগণনায় চতুর্থ। বায়ুর লক্ষণ একটী বা দুইটী মুক্তাৰলীকারের অতিপ্রেত। বায়ুর প্রথম লক্ষণ অপাকজামুঞ্চাশীতম্পর্শবত্ব, অপর লক্ষণ তিৰ্য্যকৃগমনবত্ব। ইহা একটু বিশদ করিয়া বলা যাউক । বায়ুতে রূপ নাই, রস নাই, গন্ধ নাই, বায়ুতে স্পর্শ আছে, কিন্তু স্পর্শ এক প্রকার নহে, বহু প্রকার। কঠিনম্পর্শ, কোমলস্পর্শ, বাষ্পম্পৰ্শ, উষ্ণস্পর্শ ও শীতস্পর্শ ; স্থূলতঃ বায়ুর এই পঞ্চবিধ স্পর্শ ভেদ করা যাইতে পারে। কঠিন, কোমল এবং বাষ্পম্পৰ্শ পরস্পর বিরুদ্ধ এবং উষ্ণস্পর্শ ও শীতস্পর্শও পরস্পরে বিরুদ্ধ । কিন্তু ইহার মধ্যে যায়ুতে কোম্ স্পর্শ বর্তমান । অপাকজ অনুষ্ণ অশীতস্পর্শ বায়ুতে আছে। এই বায়বস্পর্শের স্থলসংজ্ঞ বাষ্পম্পৰ্শ বলা হইয়াছে। স্পর্শ সম্বন্ধে বিশ্বনাথ বলিয়াছেন—
- অনুষঃtশীতশীতোষ্ণ ভেদtৎ সত্রিবিধোমতঃ।” (ভাষাপ)
স্পর্শ ত্রিবিধ, অনুষ্ণাশীত, শীতল এবং উষ্ণ । কঠিন ও কোমলস্পর্শ পৃথিবীতে আছে, কঠিন ও কোমলস্পর্শেও অমুঞ্চাশীতম্পর্শের অন্তর্গত। পৃথিবীতে যে অমুঞ্চাশীত স্পর্শ আছে, তাহারই নামান্তরঃ কঠিনম্পর্শ ও কোমলম্পর্শ। আর অপর প্রকার অমুঞ্চাশীতস্পর্শ বায়ুতে আছে, আমরা এই অমুঞ্চাশীত স্পর্শের পৃথক্ ভাবে উল্লেখ না করিয় তাহার স্থলে কঠিনস্পর্শ, কোমলস্পর্শ এবং বাষ্পস্পর্শ এই তিন প্রকার স্পর্শের উল্লেখ করিয়াছি। বায়ুর অনুষ্ণাশীতম্পর্শই আমাদের কথিত বাষ্পম্পৰ্শ। এই অপাকজ-অমুঞ্চাশীতম্পর্শ বায়ুতে আছে, "অপাকজামুঞ্চশীত স্পর্শবান বলিলেই বায়ুকেই বুঝায়। এইজন্ত অপাকজমুঞ্চ গীতস্পর্শধত্ব বায়ুর লক্ষণ। তিৰ্য্যক গমন বায়ুতে আছে। ঞ্চির্য্যক গমন অর্থে বক্রগতি, বায়ুতে সরল গতি নাই, [ १० J अशा ' . উদ্গতি নাই, অধোগতি নাই, বায়ুর গতি কেবল বক্র, এই घछ डि{iद्शभनवांन् दणिरण बाबूरक दूक्षाग्न । প্রাচীন মতানুসারে কোন কোন পণ্ডিত বলেন, বায়ুর অপর লক্ষণ স্পৰ্শাত্মকুমেয়ত্ব’, স্পর্শ প্রভৃতিদ্বারা যাহার अन्नुभोन श्श्, उाश्हे छन्।च्छूि भन्न । अङ७रु श्रीঅনুমেয়ত্ব বায়ুর লক্ষণ । বায়ুতে ৯টা গুণ আছে, যথা— ম্পর্শ সংখ্যা, পরিমাণ, পৃথক, সংযোগ, বিভাগ, পরত্ব, অপরত্ব ও বেগাখ্যসংস্কার। ইহার মধ্যে কেবল স্পৰ্শই विt*द ७१ । दाबू विवि१, मिठा ७ शनिष्ठा । दांब्ररीग्र পরমাণু নিত্যবায়ু, তদ্ভিন্ন আর সকল বায়ু অনিত্য। স্তাবাপৃথিবী পরিব্যাপক বায়ু এই বায়বীয় পরমাণু হইতেই উৎপন্ন। স্থলবায়ুর সকল গুণই বায়বীয় পরমাণুতে বর্তমান। অনিত্য পৃথিব্যাদির স্তার অনিত্যবায়ু তিনপ্রকায় । দেহ, ইন্দ্রিয় ও বিষয় । বায়বীয়-দেহ অযোনিজ, এই দেহ প্রেত্ত श्रृिं*ांक्रांग्नि रुहेब्र थां८क । ज्वशिख्रिब्रहे यांब्ररीग्न हेठिाग्न । যাহা দেহও নহে,ইন্দ্রিয়ও নহে, অথচ বায়ু, তাছাই বিষয়াত্মক বায়ু, এই বায়ু উনপঞ্চাশৎ প্রকার শাস্ত্রে প্রসিদ্ধ । আকাশ দ্রব্য গণনায় পঞ্চম । আকাশ লইয়। নব্য ও প্রাচীন উভয় দার্শনিক সম্প্রদায়দিগের বিবাদ চলিয়া আদিতেছে, এস্থলে তাহার উল্লেথ নিম্প্রয়োজন। নৈয়ায়িকদিগের মতে আকাশের অষয়ৰ নাই, অথচ সৰ্ব্বব্যাপক, আকার নাই অথচ গুণবান, এই আকাশের সহিতই ব্রহ্মের সংস্কৃষ্ঠ দেখা যায়। আকাশ অনস্ত, অপরিসীম, অনাদি ও অব্যয় । আকাশ যাবতীর মূর্তৰ্দ্ৰব্যে সংযুক্ত। মূর্ব অর্থে যাহায় পরিমাণ স্থির করা যায়। পৃথিবী, জল, তেজ, বায়ু এই সকল ভূত অপেক্ষ যিনি বিরাট, বিশ্বব্যাপক, যিনি পৃথিবীর ভিতরে বাহিরে, জলের ভিতরে বাহিরে এবং তেজের ভিতরে বাহিরে ও বায়ুর সর্বত্র ওতপ্রোতভাবে অবস্থিত, সেই নিত্য নিৰ্ব্বিকার, নিরাকার, লিলেপ, পরম মহৎ পক্ষার্থেয় লক্ষণ বর্ণিত হইতেছে, এই মহৎ পদার্থই আকাশ । আকাশের লক্ষণ---‘শব্দtশ্রয়ত্বং আকাশত্বং P যে শব্দের আশ্রয় সে আকাশ । শব্দের আশ্রয় আর কেহ নহে, কেবল আকাশ । শখ আর কোন ত্রব্যে থাকে না, কেবল আকাশেই থাকে । আকাশের এই কয়টা গুণ-সংখ্যা, · পরিমাণ, পৃথক, সংযোগ, বিভাগ এবং শক । আকাশের বিশেষ গুণ মাত্র শব্দ । আকাশ নিত্যদ্রব্য, আকাশের श्रदग्नद नाहे 4द९ cनशनिग्न७ दिङांशं नाई। अांकां५ चक्र° ইঞ্জিয় আছে । এই ইঞ্জিয়ের নাম কর্ণ। Q, बर्गण चश्रं] ११नांझ. पृु ।। १नक्षांबिरु मग्ज् हिणिक् विचिं
