জগন্ধীশ পণ্ডিত [ Q&s ] জগদীশ পণ্ডিত ছিলেন (১) । জগদীশের দুই পুত্র রঘুনাথ ও ক্ষত্রেখন্থ উভয়েই পরম পঞ্জিজ ছিলেন । জগদীশ পণ্ডিত, মহাপ্ৰভু চৈতন্তদেবের একজন প্রধান পরিBBB S BBBBBB DDDD DBB BBDDDDD DBBB “জগদীশচরিত্রবিজয়" রচনা করেন, এই গ্রন্থে জগদীশ পণ্ডিতের জীৱনী ৰিস্কৃতভাবে বর্ণিত আছে। তৎপাঠে জানা ষায়—পুৰ্ব্বদেশে ভুট্টনারায়ণবংশে (গল্পঘড়) কমলাক্ষ বন্য বাস করিতেন, উাহীর পত্নীর নাম ভাগ্যবর্তী । এই স্কাগ্যবতীর গর্ডে বৈষ্ণবপ্রধান জগদীশ পণ্ডিত জন্মগ্রহণ করেন । জগদীশ বাল্যকাল হইত্তে সৰ্ব্বদাই কৃষ্ণ কৃষ্ণ বলিয়। কখন স্থাসিস্তেন, কখন কাদিতেন, আবার কখন কৃষ্ণমূৰ্ত্তি গড়িয়া খেলা করি তেন। পাঠে তাহার তেমন মনোযোগ ছিল না, কিন্তু গুরু মহাশয় যখন যে প্রশ্ন করিতেন, অনায়াসেই তাহার উত্তর । দিতেন । আট বর্ষে তিনি অনেক শাস্ত্র পাঠ করেন, এই সময় শ্ৰীমদ্ভাগবত্ত পাইয় তাহীর মনে কৃষ্ণভক্তি আরও প্রবল হইয়া উঠে । এই সময়ে তিনি সকলের নিকটই ভক্তিতত্ত্বের প্রাধান্ত স্থাপন করিবার জন্য বিশেষ যত্নবান ছিলেন। কিছু দিন পরেই জগদীশ একজন মহাপণ্ডিত বলিয়া খ্যাত হইয়া পড়িলেন । তাহার টেলে অনেক ছাত্র আসিতে লাগিল । তিনি তাহদের শিক্ষা দিতে লাগিলেন এবং মধ্যে মধ্যে র্তাহীদের লইয়। নামসংকীৰ্ত্তন করিতেন । তখনও চৈতষ্ঠাম্বেৰ অাবিভূত হন নাই । জগদীশের এক ভাই ছিল, তাহার নাম মহেশ পণ্ডিত । জগদীশ তপনের কন্ত। পিতামাতার মৃত্যুর পর তিনি ছোট ভাই ও ভাৰ্য্যাকে লইয়। গঙ্গাতীরে নবদ্বীপে আসিয়া বাস করেন । তিনি চৈতন্তের পিতা জগন্নাথের গৃহের নিকটেই ৰাস করিলেন। এখানে জগন্নাথ মিশ্র ও হিরণ্যভাগবত্তের সহিত জগদীশের বেশ আলাপ হইল। হিরণ্যভাগবতের সহিত তিনি সৰ্ব্বদাই কৃষ্ণ প্রসঙ্গ করিতেন । যথাকালে চৈতন্তদেব জন্মগ্রহণ করেন । জগদীশের পত্নী দুখিনীর সহিত শচীঠাকুরাণীর প্রণয় ছিল, এখন উভয়েই নিমাইকে লালন পালন করিতে লাগিলেন। এক দিন একাদশী । জগদীশ মিত্র হিরণ্যভাগবতের সহিত একাদশী ত্ৰত করিলেন । সেইদিন নিমাইচাদ কাদিয়া আকুল, বলিলেন “জগদীশ ও হিরণ্য একাদশী ব্ৰত করিয়াছে, (১) "শাকে রঞ্চ জি বtশক্ষিতিপরিগণিতে মাখ মাসে সক্ষম্যাং পক্ষে চৈধাঘলক্ষে গ্রন্থপতিদিবসে জীবযুগ যুগ্মলগ্নে । नाiब्रांजक ब्रिधौtब्र! निज९ब्रहछि छ१ भू५८भठ९ मभछ१ . ौश्र: श्रीनिनitw। वriशिश्वत्रण:शाs ५ा।।"नं शूंश्व् ॥“ দুখিনীকে বিবাহ করিয়াছিলেন । Çäag> उाशबा इरे षण्म विश्शूबा कब्रिबाब जब ऐनय्दछ नाजारे মাছে, সেই নৈবেদ্ধ জানিয়া দাও, তবে আমি চুপ করিব।” শীমাত নিমাইএর কথা শুনির খেদ করিতে লাগিলেন, এদিকে ছুই বিপ্র বালকের কথা শুনিয়া তৎক্ষণাৎ নৈবেদ্য फाभिग्ना निभाहेएक थाइँदङ ब्रिट्जन । পর একাদশীর দিন বালক নিমাই জাপনি গিয়া জগদীশের ষাড়ীতে উপস্থিত হইলেন, দেখিলেন জগদীশ কুষ্ণের উদ্দেশুে নৈবেদ্য অর্পণ করিয়া এক মনে কৃষ্ণের ধ্যান করিতেছেন । এই সুযোগে নিমাই নৈবেস্কের ফল খাইতে বসিলেন । জগদীশ ধ্যানান্তে চাহিয়া দেখেন, নিমাইচাঁদ বেশ আহার করিতেছেন । তখম তিনি নিমাইকে আপন ইষ্টদেব ভাবিয়া সাষ্টাঙ্গে প্ৰণিপাত্ত করিয়া কত স্তব স্তুতি করিতে লাগিলেন । নিমাই কহিলেন, “আপনি বুদ্ধ, মহাপণ্ডিত । আমি ক্ষুদ্র বালক, আমাকে এরূপ স্তব স্তুতি করা আপনার উচিত নহে ” এই সময়ে জগদীশের পত্নী ফুখিনীদেবী সেখানে আসিয়া দেখিলেন,— “ধ্বজ বজাঙ্কুশ চিহ্ন পদতলে শোহে। চারিভুজ শঙ্খ চক্র গদাপদ্ম তাছে। বক্ষস্থলে বনমালা কটিতটে ধড়া । ললাট অলকাবুত তদুপরি চুড়া । ( জগদীশচ ৭ জ: ) দেখিয়াই দুখিনী মূচ্ছিত হইয়া পড়িলেন । ক্ষণপরে জ্ঞান হইলে পর্তীপত্নী উভয়ে মিলিয়া নিমাইএর পূজা করিতে লাগিলেন । তথন বালক নিমাই এই রূপে আত্মপরিচয় দিলেন--- “তুমি দোহে মোর পারিষদ ছিল পূৰ্ব্বে । छकङ झझेब्रां अमृा जछिब्रांछ aट्य ॥ তোমা সহ মিলিলাম সবার অগ্ৰেডে । তবে সৰ্ব্ব ভক্তসহ মিলিত পশ্চাতে ৷ মিলি সব ভাগবত ধৰ্ম্ম আচরিব । হরিনাম সংকীৰ্ত্তন প্রচার করিব ॥ বিষয়েত্তে মত্ত জীব আছে কলিকালে । হরিনাম দিয়া আমি তারিব সকলে ॥” ( জগদীশচং ) এইরূপে চৈতন্সের সহিত জগদীশের মিলন হইল। পরে গৌরাঙ্গের নামসংকীৰ্ত্তন কালে জগদীশ তাহার সহিত যোগ দিলেন । [ চৈতন্যচক্ৰ দেখ । ] কিছুদিন পরে তিনি চৈতম্ভদেৰের অনুমতি লইয়া নীলাচলে গমন করেন। এখানে তিনি জগন্নাথের প্রেমে বিমুগ্ধ হইয় পড়েন। ভগবান জ্যোতিৰ্ম্ময় নীলকান্তমণিময়রূপে র্তাছাকে দেখা দেন । তিনি প্রেমে গদ গদ হইয়া জগন্নাথ দেবকে বলিয়াছিলেন---
