জগন্নার্থ भहे, धवनैौ, कवि ७ नाब्रिदफ्न ७दर नकांन cछरण ८थक्लद्रांझ ७ नि8कांनेि «न७ब्री इब्र । ज९°रङ्ग काङ्गवाशनांति. ब्रूङ दिeश्न ८ङांभं श्रेब्र दांब्र दक दब । गदग्न s केङ्ग সময় নিদ্রাভঙ্গ ও জিলাপি স্কোগ, পরে নানা প্রকায় মিষ্টান্নযুক্ত সন্ধ্যাক্ৰোগ, পরে বড়পৃঙ্গার ভোগ ছুইয়৷ থাকে, এই সময়ে রাজবাট হইত্তে “গোপালবল্পত” নামে মিষ্টায় আমাসে ও ভঙ্গার দেবেয় ভোগ হয় । সকল ভোগের পূৰ্ব্বে পুজা ও পরে আরতি হইয় থাকে। মহাপ্রসাদ ।--জগন্নাথ উদ্দেশে যাহা জোগ দেওয়া হয়, তাহা মহাপ্রসাদ নামে গণ্য । এই মহাপ্রসাদের জন্থই জগন্নাথ এখন সাধারণের নিকট এত বিখ্যাত । এই অপুৰ্ব্ব মহাপ্রাসাদের মাহায্যের জশুই আচণ্ডাল সাধারণে জগন্নাথকে মহাপুণ্য স্থান বলিয়া জ্ঞান করে। ঘে হিন্দুসমাজে পরস্পর জাহারাদির উপর বিশেষ লক্ষ্য রাখিয়াই জাতি-ভেদ-প্রথা রক্ষিত হইয়া থাকে, সেই হিন্দুসমাজে মহাপ্রসাদের এরূপ আদর, কম আশ্চর্ধ্যের কথা নয়! পুরাবিদগণ সকলে এক বাক্যে লিখিয়াছেন যে, জাতিভেদ ভুলিয়া হিন্দু সাধারণে ষে মহাপ্রাসাদ গ্রহণ করিয়া থাকে, এ প্রথা বৌদ্ধদিগের নিকট হইতেই গৃহীত হইয়াছে। পূৰ্ব্বেই লিখিয়াছি, এ প্রথা বৌদ্ধদিগের নিকট ছুইতে গৃহীত হয় নাই, তাহা হইলে বোধগয়া প্রভৃতি স্থানে যেখানে বৌদ্ধধৰ্ম্ম বিশেষ প্রবল ছিল ও যেখানে আজও হিন্দু কর্তৃক বুদ্ধদেব পূজিত হুইয়া থাকে, সেখানে কেন এ প্রথা প্রচলিত নাই ? এইরূপ নেপাল প্রভৃতি স্থানে যেখানে এখনও বুদ্ধদেব হিন্দু, কর্তৃক পূজিত হুইয়া থাকে, সেখানেও ত এ প্রথা নাই, স্বতরাং যদি বৌদ্ধদিগের নিকট ছুইতে এ প্রথা গৃহীত হুইত, তাছা হইলে যেখানে কাজও বুদ্ধদেব হিন্দুর কাছে পূজা পাইয়া থাকেন, সেখানে নিঃসন্দেহুে এই প্রথা প্রচলিত থাকিস্ত, ইত্যাদি কারণে আমরা ঐ প্রথা বৌদ্ধমূলক বলিতে পারিলাম না। আমাদের বিশ্বাস যে, ষখন জগন্নাথক্ষেত্র শবররাজগণের অধিকারে ছিল, তখন ইহা সামান্তভাবে প্রকাশ পায়, পরে চৈতন্যদেবের সময় সৰ্ব্বসাধারণে প্রচারিত হুইয়া পড়ে। শবরের হাতে কোন উচ্চ হিন্দুই এখন আহার করেন না, কিন্তু যখন সমস্ত কলিঙ্গরাজ্যে শৰররাজগণের আধিপত্য ছিল, যখন সোমবংশীয় রাজা যযাতি শবররাজের অধীনে উড়িষ্ণু শাসন করিতেন, যখন শবয়সেবকের জগন্নাথের পূজা ও জগন্নাথের ভোগ প্রস্তুত করিত, যখন শত শত ব্ৰাহ্মণ শবরের আশ্রিত হইয়াছিলেন এবং জগন্নার্থের প্রসাদ ভক্ষণ করি আপনাকে কৃতাৰ্থ জ্ঞান করিতেন, সেই সময়েই घूभैब्र *ब व १०म *ङtrच भङ्खिणनंदभद्ध जांबाब्रञ्च श्यानांड इङ्ग । फानांपैं; द नैौफ़जस्छि cकtत्र गङ, बाँ जांर्षjछांछिब्र উপর আধিপত্য পাইলে সভ্যজাতিকে জাপলাদিগের গষাজछूड कग्निङ्ग निरश्रब्रां७ वज्र इहेबांच्च cछठे कtब्र, ऐश गल्लग्नाकब्र দেখিতে পাওয়া যায়। এইরূপ স্থচতুর শবররাজগণ র্তাহাদের অধীনস্থ সোমবংশীয় রাজগণকে আয়ত্ত্ব করিয়া, জাহাদিগের DDD BBBB BBBBBB BBBBD DDD BBD DDD কুষ্ঠিত হইলেন না । তাছা শবররাজ শিবগুধ ও ভবগুপ্তের সময়ে উৎকীর্ণ শাসনপত্রপাঠে জানা যায়। এইরূপে শবরের হিন্দুদিগের সহিত মিলিত হইয়া হিন্দুর আরাধ্য দেবতা জগন্নাথের নিকট নিজ জাষ্ট্রীয়বর্গকে সেবক রূপে নিযুক্ত করিলেন, মিত্রত ও অধীনতাপাশে বদ্ধ রাজা যষতি ও র্তাহার অনুগত ব্ৰাহ্মণগণ, প্রবল পরাক্রান্ত শবররাজের বিরুদ্ধে কোন কথা বলিকে পরিলেন না, বরং দারুরূপী পরমব্রন্ধের নিকট জাতিভেদ থাকিতে পারে না, ছোট বড় সকলেই তাহার সেবার সমান অধিকারী এবং উচ্চ নীচ সকলেই দেবের প্রসাদ একত্র গ্রহণ করিত্তে পারে, পুণ্যস্থানে তাহাতে কিছুমাত্র দোষ হইতে পারে না, এইরূপ অভিপ্রায় প্রকাশ করিয়া থাকিবেন । তৎপরবর্তী উৎকলখগু, কপিলসংহিতা প্রভৃতি গ্রন্থে তাছাই মহাপ্রসাদমাহাষ্মো বর্ণিত হইয়াছে। তাই উৎকলখণ্ডে লিখিত আছে—“ভগবানের দেহাৰ্দ্ধধারিণী অমুলা বৈষ্ণবী শক্তি (লক্ষ্মীদেবী) স্বয়ং অমৃত সদৃশ অল্প পাক করেন, স্বয়ং নারায়ণ তাহ ভোজন করেন, তাহার ভোগাবশিষ্ট উচ্ছিষ্ট অন্ন পবিত্র ও সমস্ত পাপ বিনাশ করিয়া থাকে । এমন পবিত্র বস্তু জগতে আর কিছুই নাই । ত্রৈবণিক হউক বা পূদ্রই ছুউক যে কেহই পাক করুক, স্বয়ং লক্ষ্মী দ্বারাই সে পাক কাৰ্য্য সম্পন্ন হইয়াছে জানিবে, সুতরাং অপরাপর লোকের সম্পকেও কোন দোষ হয় না । সকল জ্বাত্তি, দীক্ষিত, অগ্নিহোত্রী প্রভৃত্তি সকলেই মহাপ্রসাদ ভোজনে পবিত্র হয়, যেমন গঙ্গাজল চগুলি স্পর্শে অপবিত্র হয় না সেইরূপ এই মহাপ্রসাদও কিছুতেই অপৰিত্র হয় না। ইহার ক্রয় বিক্রয়েও দ্বোৰ नाग्ने ।। ७क या नून रुहेरफ झानिएश७ ७क, यथन cद श्रदস্বায় পাওয়া যায়, তখনই ভোজন করা উচিত, ইহাতে সকল भां★ घूम क्लब (२४) । (५१) ‘’6श्श्tङ्गबषItश्चि - वर्हप्ताबप्ब्रड्ज गज, ४जदर्णिकाङ्ग.*: * अछार्दान् क्ष पूजान्दा जिव4नब्रि८नक्कन्। गोकिकvनराम्बाश्र्व शहरुि ३ वा अपन्।
