পাতা:বিশ্বকোষ সপ্তম খণ্ড.djvu/২৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্ঞান অতএব দেখা যাইতেছে যে, ইঞ্জিয়পরিচালনা হেতু যে সামান্ত মানসিক ভাবান্তর উপস্থিত হয়, তাহা জ্ঞান নহে । এই বাস্তরগুলির স্বাশ্লেষণ ও বিশ্লেষণ হইলে কতক পরিমাণে জ্ঞানলাভ श्न? कांब्र१ उथन ८कांन दख, दाखि दाँ ভাব প্রকৃতপক্ষে ইঞ্জিয়ের গোচরীভূত হয়। ইজিয়ের উত্তেজনা বা পরিচালনা বশতঃ আমাদিগের মনে যে ভাবাত্তর হয় বা মনোমধ্যে আমরা যে গুণ বা ভাব অকুমান করি, তৎক্ষণাৎ আমরা সে গুণ বা ভাবের অস্তিত্ব অল্প বস্তুতে কল্পনা করি । আমরা কোন ঘণ্টার শব্দ শুনিলে মনোমধ্যে যে শব্দের অমুমান করি, তৎক্ষণাৎ সে শব্দ ঘণ্টা হইতে উৎপন্ন হইতেছে, এইরূপ বিবেচনা করি । এইরূপ করিয়াই আমরা সেই শব্দকে গোচরীভূত করি । কেহ কেহ বলেন, বস্তুর সহিত ইঞ্জিয়বোধ সংবদ্ধ হইলেও শীঘ্র জ্ঞান জন্মে না । ইহা বহুদৰ্শিতা ও শিক্ষার ফল ; কিন্তু ইহা কতকপরিমাণে ংস্কারজাতও বটে। এই সংস্কার ব্যক্তিগত বহুদৰ্শিত দ্বারা পরিণত ও ব্যাপৃত হুইলে আমরা ওতপ্রোতভাবে ঐঞ্জিয়িক প্রক্রিয়াগুলিকে ইঞ্জিয়বিষয়ীভূত করিতে পারি। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা ব্যতীত কল্পনা বা অনুমানের সাহায্যেও আমরা অনেক বিষয়ে জ্ঞানলাভ করি। আমরা অন্তের কথা শুনিয়া একপ্রকার মানসিক চিত্র কল্পনা করি । বিবিধ চিত্রের সমাবেশ হইলে তাহাদিগকে আশ্লিষ্ট ও বিশ্লিষ্ট করিয়া আমরা একপ্রকার নূতন চিত্রের কল্পনা করিতে পারি। এই প্রকারে আমরা নুতন জ্ঞানলাভ করিয়া থাকি। যাহার উদ্ভাবনী শক্তি যত অধিক, তাহার জ্ঞানও তত অধিক । উদ্ভাবনী শক্তির সহিত চিন্তাশক্তি সংস্থষ্ট। প্রকৃত যুক্তিসঙ্গত চিস্তাশক্তি না থাকিলে পরিষ্কার জ্ঞানলাভ হয় না । কিন্তু উদ্ভাবনী শক্তি অত্যধিক পরিমাণে প্রযোজিত হইলে প্রকৃত জ্ঞানলাভের উপায় না হইয়া বরং জ্ঞানের অন্তরায় श्हेग्न छैtठं । জ্ঞানের সহিত বিশ্বাস কিয়ৎপরিমাণে সম্বন্ধ ; কিন্তু জ্ঞান অধিকতর নিশ্চিত । সাধারণ বিশ্বাস দ্যায়সঙ্গত বিচার দ্বারা জ্ঞানে পরিণত হয় । সকল মানবের মনোভাব বা মানস-চিত্র একরূপ নহে ; সকলের ভাব প্রকৃত ও স্বাক্ষরূপে তুলনা করিয়া আমরা একরূপ জ্ঞানলাভ করিতে পারি। কিন্তু জ্ঞান যতদূর বিস্তৃত হইতে পারে, বিশ্বাস ততদুর ব্যাপক নহে। জ্ঞান বলিতে বিশ্বাস ও তাহার সঙ্গে সঙ্গে আরও কিছু বুঝায় ; বিশ্বাসাপেক্ষ জ্ঞান অধিকতর নিশ্চিত । যে বিশ্বাস কারায়ুগত বিচার দ্বারা বহুমূল হইয়াছে, সে বিশ্বাসকে জ্ঞান বলা ৰাইতে পারে। বাস্তবিক ইঞ্জিরপরিচালনা এবং চিত্ত৷ [ ९8७ ] खनि বা যুক্তি দ্বারা জ্ঞানলাভ হয়। প্রথম উপায়লব্ধ জ্ঞান বিশেখ বিশেষ বিষয়ের অস্তিত্ব বা নাস্তিত্ব প্রকাশ করে ; ২য় " উপায় দ্বারা অপরিবর্তনীয় কারণমূলক জ্ঞান পরিস্ফুট হয়। কিন্তু এই প্রকার জ্ঞানলাভের উৎপত্তি সম্বন্ধে অনেক মতভেদ দৃষ্ট হয়। কেহ কেহ বলেন, জগদীশ্বর আমাদিগের भानग्न भाषा ७क ७कन्नै डांद निश्ऊि कब्रिग्रांtझन ; छश्वभांख्रहे সে ভাব শৰ্ত্তি প্রাপ্ত হয় না ; আমাদিগের অভিজ্ঞতার সহিত তাহ ফুট হইতে থাকে এবং তাহ দ্বারাই আমাদিগের छांन लांउ रुग्न । श्रांवांब्र ८कक्ष cरकङ् द८णन, श्रांमग्नां छन्। হইতে পৈতৃক সংস্কার প্রাপ্ত হই-সেই সংস্কার দুৰ্ত্তি প্রাপ্ত হইয়া জ্ঞান উৎপাদন করে।

  • stè (Kant) বলেন, অবিচ্ছিন্ন ইঞ্জিয়বোধের সমবায় হেতু অভিজ্ঞতা উৎপন্ন হয়। কোন ইঞ্জিয়গোচরীভূত বিষয় পুনঃ পুনঃ অনুধাবন করিলে আমরা তাহ সম্যক্ উপলব্ধি করিতে পারি। এই অভিজ্ঞতার সহিত আমাদিগের সর্বপ্রকার স্কুনে আরম্ভ হয় ; কিন্তু সৰ্ব্বপ্রকার জ্ঞানই অভিজ্ঞতামূলক নহে। পূৰ্ব্বে আমরা যাহা উপলব্ধি করি নাই, সে বিষয়ে যে আমাদিগের কোনরূপ জ্ঞান জন্মিতে পারে না, তাহা নহে । ঐক্রিয়জ্ঞান চিন্তাশক্তি দ্বারা অভিজ্ঞতায় পরিণত হয় । অভিজ্ঞতা স্বারা আমরা কোন বস্তুর বর্তমান অবস্থা জানিতে পারি ; কিন্তু কিরূপ হওয়া আবশুক বা কিরূপ হওয়া উচিত नाङ्, उांश अडिखडां वांज्ञां निर्भेौऊ श्ग्न नां । cय छांन श्रडिজ্ঞতা সাপেক্ষ নহে, তাহ বস্তুর প্রকৃত কারণমূলক, এই জ্ঞান সত্যের প্রমাণসিদ্ধ গুণবিশিষ্ট। ক্যাণ্ট বলেন, এই জ্ঞান অপেক্ষাকৃত ভ্রমপ্রমাদ পরিশূন্ত ।

আমরা কোন কোন বিষয়ে ওতপ্রোতভাবে জ্ঞানলাভ করি। এই জ্ঞান আশ্লেষণ ও বিশ্লেষণমূলক বিচারসিদ্ধ । গণিত, প্রাকৃতবিজ্ঞান ও মনোবিজ্ঞান বিষয়ে আমরা উক্তরূপে জ্ঞানলাভ করি। ক্যান্ট বলেন, আমাদিগের গণিতবিষয়ক জ্ঞান বিশ্লেষণসিদ্ধ ; কিন্তু গণিতের কোন বিষয়ের গুণসম্বন্ধীয় জ্ঞান আমরা আশ্লেষণ দ্বারা প্রাপ্ত হই। বাহ বস্তুর জ্ঞান কিরূপে উৎপন্ন হয় ? ক্যান্ট বলেন, কোন বস্তু আমরা যেরূপ গোচরীভূত করি এবং যে আকার আমরা : মনে ধারণা করি, তাহ এক নহে, এবং যেরূপ দৃষ্ট হয়, তাহার যথার্থ প্রকৃতির সংস্রবও সেরূপ নহে। যদি আমরা প্রমাতৃভাব সঙ্কুচিত করিয়া অঙ্কট রাখি, তাহা হইলে বস্তুর স্থিতি, কাল প্রভৃতি সম্বন্ধীয় জ্ঞান সমস্তই দূরীভূত হয় ; আমাদিগের মনের নিরপেক্ষভাৰে কোনরূপ দৃশুই থাকিতে পারে না। যেরূপ ধর্গাক্রান্ত বস্তুই হউক না কেন ইজিয়বিষয়ীভূত