তস্তবায় বা কায়েত, র্তাত্তি কfতুর, কোরা, ক্ষীর, মধুকরী, মগন, মড়িয়ালী, নীর, পাত্র, পুরন্দরী, পূৰ্ব্বকুল, রাঢ়ী ও উদ্ধৰী । ८नशंद्रश् उढवांग्र११ ६वश्वब्र, दtनोमिब्र, फ्रांभांब्र, cवश्वब्र, কাহার, কনেীঞ্জিয়া, ত্রিহুতিয়া ও উত্তরা । উড়িষ্যার তত্ত্ববায়ুগণ মাতিবংশর্তাতি, গালার্তাভি ও হংসীর্তাতি এই কয় শ্রেণীতে বিভক্ত । বাঙ্গালীয় তাতিদিগের উপাধি বরাশ, বসাক, ভড়, ভদ্র, বে), বিট্, চন্দ, দুগরী, দালাল, দাস, দত্ত, দে, গুই, প্রামাণিক, হংলী, যাচনার, কর, লু, মণ্ডল, মেষ, মুথিম, নন্দী, পাল, সাধু, সর্দার, রক্ষিত ও শীল। বেহারে উপাধি দাস, মহাতে, মাঝি, মরক্তি ও মরিক । বাঙ্গালীয় তাতিগণ অগস্ত্য ঋষি, অলদাসী, অলম্যান, অত্রিখষি, বড়ঋষি, বাৎস্ত, ভরদ্বাজ, বিশ্বামিত্র, ব্রহ্মাগ{ষ, গৰ্গঋষি, গৌতম, জনঞ্চষি, কাণ্ডপ, কুল্যঋষি, মধুকুল্য, পরাশর, শাণ্ডিল্য, সাবর্ণ ও ব্যাস এই কয়েকট গোত্রে বিভক্ত। বেহারে ইছাদের চামরতানি, হিন্দুয়া, কাশুপ প্রভৃতি গোত্র আছে । পশ্চিমবঙ্গে আশ্বিনা র্তাতিই সৰ্ব্বাপেক্ষ অধিক । ইহারা বলে আশ্বিন তাতিগণই মূল জাতি ; ইহা হইতেই অপরাপর उ,ठु९ाग्न%|५ ऊं९°ग्न ९३श.िझ । हेश्ाङ्गो छिन्न छिन्न हुनन्न নামানুসারে ৫টী বিভিন্ন শাখায় বিভক্ত। আশ্বিন তাতিদিগের একটী বিশেষ লক্ষণ এই যে, ইহাদের স্ত্রীলোকের নামিকায় কখন মাকড়ী ধারণ করে না । ঢাকার তাতিগণ বড়ভাগিয়া বা ঝাম্পানিয়া ও ছোট ভাগিয়া বা কায়তিয়া এই দুই দলে বিভক্ত। ঝম্পনে চড়িয! বিবাহ করে বলিয়া প্রথম শাখাকে ঝাম্পানিয়া বলে । শেষোক্ত র্তাতিগণ পূৰ্ব্বে কায়স্থ ছিল, পরে বস্ত্রবয়নবৃত্তি অবলম্বন করায় জাতিচু্যত হইয়াছে। তন্মধ্যে প্রথমোক্ত অর্থাৎ বড়ভাগিয়া শাখাই বহুবিস্তৃত । ইহাদের অনেকের উপাধি বসাক। পূৰ্ব্বে কোন সম্ভ্রান্ত তত্ত্বধায় বস্ত্রবয়ন পরিত্যাগ করিয়া কাপড়ের ব্যবসা আরম্ভ করিলে তাহীকে এই উপাধি অর্পণ করা হইত। ইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানির কুঠিতে যে সকল তত্ত্বধায় নিযুক্ত ছিল, তাহদের উণাধি বংশানুক্রমিক অদ্য পৰ্য্যন্ত চলিয়া আসিতেছে। যথা— ধাচনার বা মূল্যনিরূপক, মূখিম পরিদর্শক, দালাল এবং সর্দার অর্থাৎ এক দল কারিকরের সরদার। ঢাকার মগবাজারে মগ শ্রেণী নামে এক জাতিভ্রষ্ট স্তম্ভবায় বাস করে। ইংরা পঠিত হইলেও আচার ব্যবহার শূদ্র তত্ত্ববাক্ষগণের সমান । s (? a o J ठळुयां★ ডাক্তার ওয়াইজ লিথিয়াছেন, ছোটভাগিয়া অর্থাৎ কায়েত আঁতিগণ পূৰ্ব্বে সেক্রা ছিল, পরে স্বব্যবসা পরিত্যাগ করিয়া অপেক্ষাকৃত লাভজনক বস্ত্রবয়নব্যবস.আরম্ভ করে। এখন डेशबाषे বসাকদিগের সঙ্গে ভোজন করিতে পাসু । বসাকগণ আবার তাহাদিগকে সামাঞ্জিক মর্য্যাদা প্রত্যপণ করেন । অপেক্ষাকৃত ধনী কায়েত তাতিগণ আপনাদিগকে কায়স্থ বলিয়। পরিচয় দেয় । এই তাতি ঢাকায় বাস করে । অনেকেই সেক্রাগিরি, মহাজনী বা খোদক (নকাশি ) বৃত্তি স্থাবা জীবিকা নিৰ্ব্বাহ করে । পূৰ্ব্ববঙ্গে বঙ্গতাতি নামে আর এক শ্রেণীর তাতির বাপ আছে । ইহার নাগরিক ভাতিদিগের হইতে সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র । ইহারা বলে, তাহারাই ঐ দেশের আদিম তাতি এবং সম্রাট জাহাঙ্গীরের পূর্ব পর্য্যন্ত দেশে বস্ত্র দান করিয়া আসিতেছিল। যাহা হউক বসাক তাতিগণ ইহাদিগকে আপনাদিগের অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ বলিয়া স্বীকার করেন । ঢাকার ২০ মাইল উত্তরে ধামরাই নগরে প্রায় ২৫ • ঘর বঙ্গ তাতি বাস করে। ঢাকার তাতিগণ বিবাহকালে রক্ত পট্টবস্ত্র পরিধান করে । কিন্তু এই বঙ্গ তাতিগণ বিবাহকালে শুক্লবস্ত্র পরিয়া থাকে । ইহারা শাড়ী, উড়ানী, ডেরিয়া প্রভৃতি প্রস্তুত করিয়া ঢাকায় ফুল তোলার জন্য প্রেরণ করে। পূৰ্ব্বে এই ধামরাই নগরেই মুবিখ্যাত সুহ্ম স্থত্র প্রস্তুত হই হ । স্ত্রীলোকগণ চরকায় হস্ত দ্বারা ঐ সুহ্ম স্বত্র প্রস্তুত কল্পিত । উহাদের হস্তনিৰ্ম্মিত স্বস্ব স্বত্রের প্রশংসা করিয়া এক জন বলিয়াছেন যে, একজন কাটুনীর প্রস্তুত উৎকৃষ্ট ৮৮ গজ স্বত্র ওজনে এক রতি অপেক্ষা ও কম হইয়াছিল । এখন এক রতি সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট স্বল্পতম স্বত্র ৭০ গজের অধিক হয় না । ইহাতে প্রমাণ হইতেছে যে, হয় স্ত্রীগণ পূর্বের ন্যায় স্থত। কাটিতে পারেন, কিংবা কাপাস মোট হুইয়া গিয়াছে । সম্প্রতি উহাদের ঐ ব্যবসা বিলুপ্ত হইয়াছে। বেহারের তাতিদিগকে র্ত্তবী কহে । ইহার প্রধানতঃ ३हे जर्स्थालicग्न बिङक-क८नोलिग्न ९ क्लिक्ष्ङिग्न । বেহারের চামারর্তীতি ও কাহারতাতিগণ বোধ হয় কোন চামার ও কাহারঞ্জাতি হইতে উৎপন্ন। সম্ভবতঃ কোন চামার s কাহার বস্ত্রবয়ন বৃত্তি অবলম্বন করিয়া ক্রমে তাতি হইয়া পড়িয়াছে । উড়িষ্যার মাতিবংশ তাতিগণ মোটা কাপড় বয়ন করে । ইহাদের অনেকেই সম্প্রতি বস্ত্রবয়ন বৃত্তি পরিত্যাগ করিয়া পাঠশালের গুরু মহাশয় গিরি করিত্তেছে । গালার্তাতিগণ কুষ্ম বস্ত্র এবং হংসীর্তাতিগণ নানাবিধ রঙ্গিন বস্ত্র প্রস্তুত করে } 變
