ہ/I করিয়াছেন যে, চক্রবর্তীর কৃত মনুসংহিতার অনুবাদ যতদূর হইয়াছিল, তাহ স্যর উইলিয়ম্ জোন্সের কৃত অনুবাদের অপেক্ষ বহুগুণেই উৎকৃষ্ট । মন্থর অনুবাদ কতকদুর হইয় গেলে একটা মুদ্রাষন্ত্র স্থাপন করিবার প্রয়োজন বোধ হইল। তর্কভূষণ মহাশয়ের ছাত্রদ্বয়—তারাচাদ এবং চন্দ্রশেখৱ-সম পরিমাণে ধনবিনিয়োগ করিয়া একটা মুদ্রাযন্ত্র স্থাপন করিলেন এবং বিশেষ অনুরোধ করিয়া তর্কভূষণ মহাশয়কে তাহার অংশী স্বরূপে লইলেন। যন্ত্রটার নাম বিশ্বন্মোদ-যন্ত্র রাখা হইল। কিন্তু যন্ত্র সংস্থাপনের পর কয়েক মাসের মধ্যেই তারাচীদ মুন্সেফ হইয়া জাহানাবাদে এবং চন্দ্রশেখর ডেপুটি কলেক্টর হুইয়া চট্টগ্রামে গমন করিলেন। স্বতরাং যন্ত্রের সমস্ত কাৰ্য্যভার তর্কভূষণ মহাশয়ের উপরেই পড়িল। তর্কভূষণ মহাশয় বিশিষ্ট অধ্যবসায়সহকারে ঐ ফন্ত্রে অনেকানেক পুস্তকাদি মুদ্রিত করাইতে লাগিলেন। সিদ্ধান্তজ্যোতিষ শাস্ত্রে তাহার যে ব্যুৎপত্তি ছিল, তাহার প্রভাবে অতি অপূৰ্ব্বরূপ বার্ষিক পঞ্জিক প্রকাশিত হইল। উহাই তৎকালে কলেজের পাজি ৰলিয়া প্রসিদ্ধ হইয়াছিল । রণজিৎ সিংহ প্রভৃতি ভারতবর্ষীয় স্বাধীন এবং অপরাপর করদ এবং মিত্র হিন্দু রাজগণ যত্নপূর্বক বর্ষে বর্ষে ঐ পঞ্জিকা গ্রহণ করিতেন। যন্ত্রের এই স্বাধীন কাৰ্য্য হস্তগত হওয়াতে তর্কভূষণ মহাশয় বিশেষ সন্তোষলাত করিয়াছিলেন। তিনি ল-কমিটির পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হইয়া আনুমানিক ১২৪০ সালে বাকুড়া জিলার জজ পণ্ডিতী পদে নিযুক্ত হইয়াছিলেন ; কিছুদিন পরে ঐ পদ -উঠিয় ঘাইলে, যন্ত্রের কাৰ্য্যে সন্তোষ বোধ হওয়াতেই আর তিনি জজ-পণ্ডিতীর জন্ত সচেষ্ট হয়েন নাই। বিম্বন্মোদ-মন্ত্র হইতে তর্কভূষণমহাশয়কর্তৃক যে সকল পুস্তকাদি প্রকাশিত হইয়াছিল, তন্মধ্যে শ্ৰীমদ্ভগবদগীতার ( কিয়দংশের ) টীকায়, তাহার বেদান্তদর্শনে শ্রদ্ধা—শান্তিশতকের টীকায়, তাহার জাঙ্করিক বৈরাগ্য— বালবোধিনীনামক বালক শিক্ষার পুস্তিকায় তাহার শিক্ষা-শাস্ত্রের জ্ঞান-এবং অনেকানেক বাঙ্গল গদ্য পদ্য প্রাচীন গ্রন্থের মুদ্রণে র্তাহার বাঙ্গালা अंषांब्र eवंछि बछ्ब्रां★-«वंक्रांलिङ ङ्हेंब्रांछ्णि । ७हे नक्दछ ( ०२8७ नां८ण) তর্কভূষণ মহাশয়েস্ক ভাৰ্য্যার পরলোকপ্রাপ্তি হয়। ।
