* বৃহৎ مه لslko ‘পটুয়া যে ভক্ত আঁকিতে যাইয়া রামপ্ৰসাদ ও তঁাহার পত্নীর ছবি আঁকিবে, তাহাও তেমনই "গাও বিক। রামপ্ৰসাদের পত্নী কালিকা-দেবীর দর্শন পাইয়াছিলেন, একথা কবি স্বয়ং *1লয়াছেন। রামপ্রসাদকে যাহারা চক্ষে দেখিয়াছিলেন, জীবনী-লেখক অতুলবাবু তাঁহাদের কথা উদ্ভূত করিয়াছেন—“রাষপ্ৰসাদের বাবরি চুল ছিল, উজ্জল গৌরবর্ণ ছিলেন, গলায় স্কটিক মিশানো রুদ্রাক্ষ-মালা ছিল, অত্যন্ত সুপুরুষ ছিলেন।” (অতুল মুখোপাধ্যায়-কৃত রাম- , প্ৰসাদের জীবন, ২৫৪ পৃঃ ।) দাড়ী ছিল না বলিয়া কথিত আছে, কিন্তু লোকের দাড়ী কখনও থাকে, কখনও থাকে না, অন্যান্য বিষয়ে এই বর্ণনার সঙ্গে চিত্রের খুব সাদৃশ্য जूड़े हम। এইখানে গ্ৰাম্য-শিল্প পুনরুজীবিত করিবার চেষ্টা সম্বন্ধে দুই একটা কথা বলিব । বঙ্গের পলীতে ১২ মাসে ১৩ পাৰ্ব্বণ হইত, ঠাকুরের সিংহাসন ও শ্ৰীবিগ্ৰহ হইতে আরম্ভ করিয়া, রথ পৰ্য্যন্ত নানা শিল্পখচিত দ্রব্য নিৰ্ম্মাণের জন্য শত শত সূত্রধর, ধাতু ও প্ৰস্তয়-শিল্পী ও চিত্রকরেরা বৎসর ভরিয়া বঙ্গদেশে খাটত ; প্রধান প্ৰধান নগরে উহা সমারোহ ব্যাপার ছিল। প্ৰায় প্ৰত্যেক বিশিষ্ট গ্রামেই রথ টানা হইত, ঢাকার তঁাতিBBDDBS LSL LSDD BDDDBBDS DBB SBDBDDD D BBS BDBD DBDS তাহাতে লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যয়িত হইত। ষোড়শ শতাব্দীতে তাহিরপুরের রাজা কংসনারায়ণ দুৰ্গোৎসব উপলক্ষে সেই সময়ের সাড়ে ৮ লক্ষ টাকা ব্যয় করিয়াছিলেন। বঙ্গের প্রত্যেক নগরীতে বড় বড় রথ তৈরী হইত। বাউলি, আব্দুল, ধামরাই, মহিষাদল, বঁাশবেড়িয়া, মহেশ প্রভৃতি শত শত গ্রামে যে সকল অপূৰ্ব্ব কারুকাৰ্য্যময় অৰ্দ্ধ-ভগ্ন কিংবা কথঞ্চিৎ পরিচালনা-যোগ্য রথ পড়িয়া আছে, তাহাদের প্রত্যেকটির জন্য লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যয় হইয়াছে। ধনাঢ্যদের মধ্যে এই পূজা-পাৰ্ব্বণোপলক্ষে ঘোর প্রতিদ্বন্দ্বিতা চলিত। শত বৎসর পূর্বেও সংবাদ-ভাস্কর, প্রভাকর প্রভৃতি পত্রিকা কোন বাড়ীর পুজা ও সমারোহ কিরূপ হইল, তাহার বিস্তৃত বিবরণ প্ৰকাশিত করিয়া এই প্ৰতিদ্বন্দ্বিতার ইন্ধন যোগাইত। বড় বড় নগরে কতদিক দিয়া যে উৎসবের সাড়া পড়িয়া যাইত, তাহার অবধি নাই ; ছোট ছোট গৃহস্থও এই সময়ে সাধ্যানুসারে ব্যয় করিতেন। এই সকল উপলক্ষে বার মাস কামার, কুমার, ছুতার, “বিদ্যুৎ-বাজীকর’, ফুলওয়ালী, মালী, ঢাকী, সানাইবাদিক, দুলী, জেলেডিঙ্গি ও বড় ডিঙ্গির মুঝি, তাতী প্রভৃতি সমস্ত শ্রেণীর লোকই আনন্দের সঙ্গে গ্ৰাসাচ্ছাদল উপার্জন করিত। আমরা উৎসবগুলির भूध वक कब्रिद्धां দিয়াছি। ধৰ্ম্মই এদেশে শিল্পীকে জীবিত রাখিয়াছিল, এখন *चांद्र मन्द्रि ९ प्रांगांन ধ্বসিয়া পড়িয়াছে; শিল্পীদের দাড়াইবার জায়গা কোথায় ? প্রত্যেক ধর্শেরই উৎসব আছে, পুরাতন উৎসবগুলি যুগােপযোগী বিবেচিত না হইলে তৎস্থলে নূতন উৎসব প্ৰবৰ্ত্তিত হউক। বাজলা দেশে সাৰ্বজনীন দুর্গোৎসবে শিল্পীদের কিছু কিছু অন্নসংস্থান হইতেছে। বর্ণভিন্ন অন্য কোন প্রেরণা এ দেশকে জাগাইতে পরিবে না। যন্ত্ৰজাত শিল্পের সঙ্গে ক্লিয়ান্ত অসম প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখে ফেলিয়া দিলে গ্ৰাম্যশিল্প ভাসিয়া যাইবে। 种一、
