পাতা:বৈজ্ঞানিক হিন্দুধর্ম্ম প্রথম ভাগ.djvu/১৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ১১৯. } “সৰ্ব্বপ্রকার ঘোর ৰিপদে পতিত হইয়া ও অশেষ যন্ত্রণায় প্রণীড়িত হইয় যে ব্যক্তি আমার নাম লন, তিনি ৰিপদ হইতে স্বতঃ মুক্তিলাভ করেন। জামায় নাম্বের এমন মাহাত্ম্য, যে ব্যক্তি আমাকে স্মরণ করেন, সিংহাদি হিংস্ৰ জজগণ, দস্থ্যগণ ও শক্রগণ র্তাহাকে দূর হইতে দেখিয়া পলায়ন করে।” বস্তুতঃ ধর্মের এরূপ আশ্বাসবাণী প্রাপ্ত হইয়াই আমরা দুঃখময় মানবজীবন অনায়াসে বহন করিতে শিক্ষা করি। ধৰ্ম্মধন প্রাপ্ত হইয়াই আমরা দুস্তর তবসাগর অনায়াসে পার হই। ধৰ্ম্মই ভৰসাগরে আমাদের ভেলাস্বরূপ । এস্থলে তথা-কথিত অত্যুন্নত, অতিদপী বিজ্ঞান ধর্মের উপর উপহাসু করিয়া বলে, বিপদে পতিত হইয়। ঈশ্বরকে ডাক কেবল দুৰ্ব্বল মনের প্রবোধ মাত্র। রোগগ্ৰস্ত হইয়া যন্ত্রণায় অস্থির হইলে, কাতরকণ্ঠে ভগবানের নাম লওয়ায় মনে সাহস বৰ্দ্ধিত হয় বটে, কিন্তু যন্ত্রণার কিছুমাত্র লাঘব হয় মা । কিন্তু রীতিমত চিকিৎসা করাইবার জন্য উন্নত চিকিৎসাবিজ্ঞানের আশ্রয় লইলে সকল যন্ত্রণ হইতে নিস্কৃতি পাওয়া যায়। দেখ, প্রাকৃতিক নিয়মের बाङाब्र नाहे । छूभि cब्रांङ्गछमांन श्हेंब्रां गइट्वबान्न श्रेश्वब्रष्क छांक ब्र ८कम. কঠোরস্বভাবা প্রকৃত্ত্বিদেবী স্বীয় ভবিতব্য ঘটাইবেই ঘটাইবে ; তবে কেন অনর্থক ঈশ্বরকে ডাকিয়া জিহবা অপবিত্র কর ? মনে কর, বিজ্ঞানের কথা কিয়ৎ পরিমাণে সত্য এবং বিধাতুবিহিত মার্গ উল্লঙ্ঘন করা আমাদের সাধ্য নয় ; তথাচ আমাদের চতুর্দিকে বিপদরাশি অমুক্ষণ এত ঘনীভূত, যে ঈশ্বরূপ আধার ব্যতীত আমাদের গত্যন্তর নাই। বিজ্ঞানই বল, দর্শনই বল, যে যাহাই বলুক না কেন, যে যাহাই করুক না কেন, এস্থলে সকলের দৰ্প সম্যক চূর্ণ এবং এস্থলে সকলেই মানবের প্রকৃত বন্ধু ধৰ্ম্মের নিকট নতশির। বিজ্ঞান বতই কেন আস্ফালন করুক না, বিজ্ঞান অনেক সময়ে আমাদের কোনরূপ সাহায্য করিতে পারে না । বিজ্ঞাম এক মারাত্মক রোগের ঔষধ অৰিষ্কার করে ; কিন্তু প্রকৃতিদেৰী বিদ্রোহী মানবকে শাস্তি দিবার জন্ত জন্ত উৎকট রোগরূপ মহাবজ্র তদীয় শিরে আঘাত করে। যখন ৰিকুচিকাৰিয ক্ষীণবীৰ্য্য হইয়া আইসে, উগ্রবীর্ধ্য প্লেগ সংসারে দেখা দেয়। অতএব যে স্থলে বিজ্ঞান র্তাহার ছঃখৰিমোচনে অসমৰ্থ, সে স্থলে বিপদভঞ্জন মধুসূদনই তাছার ५कमांण बघू ॥