পাতা:বৈজ্ঞানিক হিন্দুধর্ম্ম প্রথম ভাগ.djvu/১৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থ অধ্যায়। ASA SSASAS SSAS SSAS SSAS ঈশ্বরের অস্তিত্ব ও স্বরূপ । , এই অখিল বিশ্বসংসার যাহার অত্যন্ধু ত রমণীয়তা ও কৌশল দর্শনে আমরা BBBB BBDDD DDS DDS DDBBBB DBBBBB BBBS BBB BB BB BBS কে ইহার রচয়িত, তাহা জানিবার জন্ত আমরা চিরদিন কৌতুহলাক্রান্ত । যৎসামান্ত বুদ্ধিবিকাশের সঙ্গে আমাদের মনে ঐ প্রশ্ন স্বতঃ উখিত হয়। কিন্তু ধৰ্ম্ম সকল দেশে ঐ প্রশ্ন মীমাংসার জন্ত জগংস্রষ্টা ঈশ্বরের অস্তিত্ব স্বীকার করাইয়া আমাদের চির প্রদীপ্ত কৌতুহলশিখা নির্বাপিত করে। এখন আমরা বাল্যকাল হইতেই ঈশ্বর মানিয়া চলি এবং তাহারই নাম লইয়া ভবসংসারের নানা ঝঙ্কাৰাতে উত্তীর্ণ, হই। প্রায় সকল দেশের জনসাধারণ এখন ঈশ্বরে বিশ্বাস করে এবং কৃতজ্ঞ হৃদয়ে তাহীরই উপাসনা বা আরাধনা করে। আজ মানবধৰ্ম্মের কল্যাণে ঈশ্বরজ্ঞান আমাদের একরূপ প্রকৃতি-সিদ্ধ । ঈশ্বরের মস্তিত্বে বিশ্বাস এখন প্রায় সৰ্ব্ববাদিসন্মত। ধৰ্ম্মের এই উৎকৃষ্ট মতটা এখন মানবসমাজ মাত্রেই প্রচলিত দেখা যায়। কেৱলমাত্র নাস্তিকগণ ঈশ্বরের অস্তিত্ব মানেন না এবং আজকাল জড়বাদী বিজ্ঞানের কল্যাণে সমাজে নাস্তিকমত ক্রমশঃ প্রবল। এস্থলে বক্তব্য, ধৰ্ম্ম সরল বিশ্বাসে ঈশ্বর সম্বন্ধে যাহা সৰ্ব্বত্র প্রচার করে, তাহাই মাস্তিকগণ মানেন না ; কিন্তু তৎ- , পরিবর্তে র্তাহারা অন্ধ প্রকৃতির শরণ জান । ঈশ্বরের অস্তিত্ব ও স্বরূপ সম্বন্ধে জনসাধারণের মনে এখন ষেরূপ বিশ্বাস বদ্ধমূল, তাহ অধ্যাত্মবিজ্ঞান ও জড়বিজ্ঞানের সন্মত নয়। তাছাদের বিশ্বাস, সৰ্ব্বশক্তিমান ঈশ্বর জগতের অন্তরালে অবস্থিত হইয়াৰ সৰ্ব্বত্র বিদ্যমান থাকিয়া এ জগৎ স্বষ্টি করেন এবং কতকগুলি অখণ্ডনীয় ভৌতিক নিয়ম স্থাপন পূৰ্ব্বক हेहॉक नांणन क८ब्रन ; डिमिरे श्रांभांरनग्न बांबर्डौब्र प्रर्थकूःtथग्न gरूमांज निब्रड़ ।