{ w অধ্যায়ুবিজ্ঞানের কথা কলিকসুধিত মানবমনে যতদূর বুঝিতে পারা যায়, উহার অবতারণা করিয়া হিন্দুধৰ্ম্মের কিঞ্চিং সারস্তত্ত্ব প্রকাশ করিতে চেষ্টা পাওয়া গেল । পুরী কালে যে দর্শনশাস্ত্র সমাজে সম্যক অনুশীলিত হইত. সেই দর্শনশাস্ত্রের নানা কথার উত্থাপন করিয়া হিন্দুধৰ্ম্মেব কিঞ্চিৎ ব্যাখ্যান করিতে চেষ্টা পাওয়া গেল । আজকাল যে জড়বিজ্ঞান জ্ঞান জগতে শীর্ষস্থান শ্বপিকার করিয়াছে, সেই জড়বিজ্ঞানের সাহায্যে হিন্দুধৰ্ম্মের মতামত কিরূপ ধ্যাখান করা যাইতে পাবে, সেবিষয়েও কিঞ্চিং চেষ্টা করা গেল। এই জড়বিজ্ঞান আজকাল সমাজে নাস্তিকতার অধিক প্রশ্রয় দেয় ; তজ্জন্য ইহার দেধি গুণ, জড়বাদিত ও অদম্পূর্ণত বিশদরূপে উল্লেখ করা গেল এবং অনেকস্থলে ইহfব মত প্রকাশ্য ভাবে খণ্ডন করা গেল । যাহা হউক, এখন হিন্দুধৰ্ম্ম অতি প্রাচীনকালের অধ্যাত্মবিজ্ঞান, পুবাকালের BBBKBS BBBBBB BBSBBD DDD DDBBBS MT BBB BBB ক তদুব অনুমোদিত, উহাদের দ্বাবা কতদূর প্রতিপাদিত ও সপমাণিত, তাহাই এ পুস্তকে দেখান হইল : এজন্য পুস্তক খানির নাম “বৈজ্ঞানিক তিন্দুধৰ্ম্ম” রথ হইল । KBBBB BuDDB BBD S KBDBB BBBBBBS BBB DS জড়বিজ্ঞানের উৎপত্তি, উহাদের পরস্পর সম্বন্ধ বা বিবোধ, পূৰ্ম্মের সচিত উহীদের সম্বন্ধ, প্রাকৃতিক ও বৈশেষিক ধৰ্ম্মের স্বরূপ ও মূল উদ্দেশ্য, স্ব ষ্টলন্তসী, মানপন্থ ষ্ট, জগতে মৈথুনধৰ্ম্ম প্রবর্তন, ঈশ্বর, আয়, জীবনের উল্পেগু, পরলোক নিৰ্ব্বাণ ও মুক্তি, ঈশ্বরের অবতারগ্রহণ, ঈশ্বরের প্রেথিত ধৰ্ম্মশাস্ত্র, পাপপুণ্য ও সুখদু:খের বিচার প্রভৃতি মানবজীবনের যাবতীয় কৃট প্রশ্ন যথাসাধ্য মীমাংসা করা হইল। দুরূহ বিষয় আলোচিত হওয়ায় প্রথম ভাগ অনেক স্থলে নীরস ; কিন্তু যতদূর সম্ভব ইহার ভাষা সরস ও প্রাঞ্জল কবিতে বিশেষ চেষ্টা করা হইল। দ্বিতীয়ভাগে হিন্দুধৰ্ম্মের ধৰ্ম্মরূপটা বিশদরূপে দেখীন হইল ; তজ্জন্ত BBB BBBBS BBBBSBBBB B BBBB BB BBB BBS BBB B ত্রিমূত্তি, ইহার পূজাপদ্ধতি, সাকার ও নিরাকার উপাসনা, তেত্রিশ কোট দেবতা, পুবাণ মাহাত্ম্য, শাস্ত্রোক্ত নয় অবতারের যথার্থ তাৎপর্যা, রামাবতীর কৃ giব তীর, তীর্থভ্রমণ, দানধৰ্ম্মাদি, ইহার প্রকৃত ইতিহাস প্রভৃতি সমস্ত বিষয়
