পাতা:বৈজ্ঞানিক হিন্দুধর্ম্ম প্রথম ভাগ.djvu/১৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ రిఆ ] কিন্তু তৎপরিবর্বে যে সকল অপরিবর্তনশীল ভৌতিক নিয়মাবলি দ্বারা জগৎ, পরিচালিত, উহাদেরই সম্যক অনুশীলন করা আমাদের একাত্ত কৰ্ত্তব্য। বিজ্ঞানের মতে বিশ্বসংসার কতকগুলি অপরিবর্তনশীল প্রাকৃতিক নিয়ম দ্বারা চালিত হয় এবং জড় ও শক্তির ভিন্ন ভিন্ন সমবায়ে ভিন্ন ভিন্ন ঘটনা সংঘটিত হয়। ঈশ্বরের হস্ত দ্বারা ঐ সকল সংঘটিত বলা আজকাল প্রকৃত মূৰ্খতার কৰ্ম্ম। লোকে অজ্ঞানতাবশতই ঈশ্বরকে সৰ্ব্বনিয়ন্ত জ্ঞান করে। এজন্ত যে ধৰ্ম্ম লোকদিগকে ঐ সকল অসত্য শিক্ষা দেয়, সেই ধন্মের উপর ও তৎপ্রতিপাদিত লৌকিক ঈশ্বরের উপর বিজ্ঞান আজকাল এত নারাজ । খৃষ্টধৰ্ম্ম উপদেশ দেয়, মানব ঈশ্বরের প্রতিকৃতি অনুসারে স্বল্প হইয়াছেন। (Man was made according to the image of God) I fusta of Mos থগুন করতঃ স্পৰ্দ্ধার সহিত বলে, ঈশ্বর মানবজাতি স্বষ্টি করেন নাই ; কিন্তু মানবই নিজ মনের আদর্শে ঈশ্বর স্বষ্টি করেন। বিজ্ঞানের মতে ঈশ্বরজ্ঞান · আমাদের স্বভাবসিদ্ধ বা সহজ জ্ঞান নহে। বাল্যকালে অন্তান্ত সংস্কারের সহিত আমরা ঈশ্বরজ্ঞান প্রাপ্ত হই । শরীর রক্ষার জন্ত আহার একান্ত আবগুক এবং যাবতীয় জীবজন্তু ও মানব ক্ষুধা সমভাবে বোধ করে ; অতএব ক্ষুধা একটা সহজ বা নৈসর্গিক জ্ঞান। সেইরূপ পুত্রশ্নেহ প্রাণিজগতে একটা সহজ জ্ঞান । কিন্তু মানব ব্যতীত অন্ত কোন জীবজন্তু ঈশ্বরজ্ঞান উপলব্ধি করিতে পারে না। ভূমণ্ডলে এমন অনেক অসভ্য মানবসমাজ বর্তমান,যাহাদের তাষায় ঈশ্বরবাচক শব্দ আদে নাই। এজন্ত বিজ্ঞানের মতে ঈশ্বরজ্ঞান আমাদের নৈসর্গিক জ্ঞান নহে। নৈসর্গিক জ্ঞানের পর বাল্যকালার্জিত সংস্কার আমাদের মন অধিক পরিমাণে অধিকার করে । বাল্যকালে আমরা মাতৃভাষা শিক্ষা করি ; সেজন্ত মাতৃভাষার অঙ্কুশাসন আমাদের মনে যাবজ্জীবন প্রবল থাকে। সেইরূপ ঈশ্বরে বিশ্বা বাল্যকাল হইতে মনে বদ্ধমূল হইয়া আসার মাতৃভাষার স্কার ইহা মস্তিষ্কে মন্ত্রীভূত হইয়া যায়। এজন্ত সাংসারিক বিপদ জাপদে পতিত ইয়া আমরা স্বত্ত জগরকে ডাকিয়া থাকি। প্রাকৃতিক নির্বাচনে মানৰমস্তিষ্ক যেরূপ জুরিত, তাহার বুদ্ধিশক্তিও তদনুরূপ বিকশিত। এই উন্নত বুদ্ধিশক্তি প্ৰতাৰে ॐ गश्जां८ब्रङ्ग दिविष ऊtङ्गनांब्र ठांफ़िऊ श्हेब्रां उिनि निप्लग्न श्रृंदिथांब्र छछ मिछ *ञप्न मेचब्रविषबर्क अनि उडाविठ कtब्रन।