পাতা:বৈজ্ঞানিক হিন্দুধর্ম্ম প্রথম ভাগ.djvu/৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ २२ ] “আমিই পূৰ্ব্বে এই অবিনাশি যোগশাস্ত্র ( অধ্যায়ুবিজ্ঞান ) স্থৰ্য্যদেবকে বলি, স্থৰ্য্যদেব মন্থকে, মচু ইক্ষাকুকে বলেন । এই প্রকারে রাজর্ষিগণ পরম্পরাগত অধ্যাত্মবিজ্ঞান অবগত হন । কিন্তু কালক্রমে সেই ৰিজ্ঞান নষ্ট इझेब्रा बाब्र। जूमि आभांब ७कांख् उख, यिब ७ मथ ७च९ ३श७ अङ्काखभ রহস্য ; অতএব সেই পুরা শুন যোগশাস্ত্র আজ আমি তোমায় খলিতেছি।” यनि फूभि ७कशांब्र शैौ८ङांख ७थभां* नी भांन, देशद्र ८कांन देवङार्मिक প্রমাণ দেওয়া এখন অসম্ভব । তোমার পূজ্যতম জড়বিজ্ঞাম সবেমাত্র জগতে জন্মগ্রহণ করিয়াছে। ব্ৰহ্মার সেই অমরপুত্র অধ্যায়ুবিজ্ঞানের সমক্ষে জড়বিজ্ঞান দুগ্ধপোষ্য বালক মাত্র ; ইহা অধ্যাত্মবিজ্ঞানের অস্তিত্বের বিষয় কি জানিবে ? ইহার প্রত্নতত্ত্ব এখনও ঘোর তমসাচ্ছন্ন ; কালক্রমে ইহার যতই উন্নতিসাধন হইবে, প্রাচীনকাল সম্বন্ধে ততই মুণ্ডম নুত্তম সত্য জগতে আবিষ্কৃত হইবে । অনৈতিহাসিক সময়ে যে সকল জাতি জগতীতলে সভ্যতাসোপালে অীরূঢ় হয় এবং যাহাদের ধৰ্ম্মগ্রন্থের বিশেষ নিদর্শল পাওয়া যায়, সে সকল প্রাচীন ধৰ্ম্মগ্রন্থ পাঠে স্পষ্ট বোধগম্য হয়, সকল ধৰ্ম্মের আদ্যস্তরটা প্রায় এক সমতলক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত এবং প্রাচীন ধৰ্ম্মগ্রন্থ মাত্রেই প্রায় একরূপ ভাবে ও মতামতে পূর্ণ। ইহাতে অনেকে অম্বুমাম করেন, সকলগুলিই সেই প্রাচীনকালের অধ্যাক্সবিজ্ঞান হইতে সংগৃহীত। কিন্তু আধুনিক ৰিজ্ঞানবিৎ পণ্ডিতদিগের মতে, মানৰ প্রকৃত্তি একপ্রকার বলিয়া প্রাচীনকালের যাবতীয় ধৰ্ম্মগ্রন্থ প্রায় একরূপ ভাবে পরিপূর্ণ। তাহারা বলেন, যেমন অসভ্যাবস্থায় বৰ্ব্বরজাতিমাত্রেই প্রস্তরনিৰ্ম্মিত অস্ত্র ব্যবহার করে এবং জড়োপাসনায় রত হয়, সেইরূপ মানবপ্রকৃতি একপ্রকৃায় বলিয়৷ সেই প্রাচীনকালেও অতিদূরবর্তী দেশের ধৰ্ম্মগ্রন্থগুলি প্রায় একরূপ মতামত প্রকাশ করে। ফলতঃ যখন ঐ সকল বর্ণগ্রন্থ অত্যুচ্চ অধ্যায়ুবিজ্ঞানের স্বৰ্গীয়ভাবে পূর্ণ, তখন আমরা কি প্রকারে বিশ্বাস করিতে পারি, মানবপ্রকৃতি একরূপ বলিয়া উহার অত্যুচ্চ ভাক প্রকাশ করে ? অতএব এন্থলে অসম্পূর্ণ জড়বিজ্ঞানের কথায় কর্ণপাত করা আমাদের উচিত নয়। যুগধৰ্ম্মানুসারে মানবদেহ ষেরূপভাবে স্থলত্বে পরিণত হইয়া বিভিন্ন