পাতা:বৌদ্ধধর্ম - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৌদ্ধ ধৰ্ম্ম 'CC বৌদ্ধপণ্ডিতেরা ব্যাকরণের বন্ধনের মধ্যে যাইতে চাহেন না, তাহা হইলে এ ব্যাখ্যা চলিতে পারে। কিন্তু আর এক বাখ্যাও আছে, - মিশ্রভাষায় পরমস্য ভাবঃ-"পারম্যং' শব্দটি “পারমি’ হইয়া যায়। বৌদ্ধ-সংস্কৃতেও 'ब्रक्षि' শব্দের অনেক প্রয়োগ আছে । তাহার উপর ভাবে “তা” করিলে, KBBD S DDDDSS SBD DSSY KDBBB S DBDSJYYBBBBB DDD SS S DBD হইলে দানাপারমিতা শীলপারমিত প্রজ্ঞাপারমিতার অর্থ হয়,-সৰ্বোৎকৃষ্ট দানের ভাব, সর্বোৎকৃষ্ট শীলের ভাব ইত্যাদি। ইহাতেও একটু দোষ হয়, উপরি উপরি দুবার ভাব প্ৰত্যয় হয়,--তাহ রীতিবিরুদ্ধ। কিন্তু এরূপ প্ৰয়োগ দু’চারটি দেখা যায়। বোধিসত্ত্বগণ শীলরক্ষার জন্য বড় ব্যস্ত DBDB BBS DBDB BB DBDBDB BBBD DDD DDD SS S DDDD ' শীলের চরম উৎকর্ষ লাভ করিবার চেষ্টা করিতেন । এই জায়গায় DDDLg BDBDB BDBDBD DBLL SS SDEBDB BD SS BDBD S SBBDS DDBDBB জন্য প্ৰতিজ্ঞা হইত, “আমি প্ৰাণান্তিপাত হইতে বিরত হইব, মিথ্যা কথা হইতে বিরত হইব” । বোধিসত্ত্বেরা যেন আপনাআপনিই তাহাতে বিরত ছিলেন–র্তাহারা সেই শীলের কিরূপে চরম উৎকৰ্ষ লাভ করিতে পারা যায় তাহারই চেষ্টা করিতেন। হীনযানের শিক্ষা নিষেধমুখে, মহাযানের উপদেশ বিধিমুখে । হীনযানের যেন জীবনীশক্তি কম-নাই বলিলেই যেন হয়। এটা করিও না, ওটা করি ও না,-চুপ * করিয়া থাক । মহাযানের এই জীবনীশক্তি বড় বেশী। তঁহাদের একটি পারমিতার নামই ‘বীৰ্য’, অর্থাৎ বীরত্ব অর্থাৎ উৎসাহ । শীলরক্ষা করিয়া যাইব, ক্ৰমে এমন হইয়া উঠিবে যে আমি শীলরক্ষায় সকলের উপর উঠিব এবং অন্যে যাহাতে শীলরক্ষা করিতে বা জিতেন্দ্ৰিয় হইতে পারে, তাহার উপায় করিয়া দিব। হীনযানে ‘বীৰ্য্য’ শব্দটিই নাই। মহাযানে উহা একটি পারমিতার মধ্যে। শুধু সামান্য উৎসাহ নহে ; এমন উৎসাহ যে উহ হইতে আর বেশী কল্পনা করা যায় না । শ্ৰোবকব্যানে চারিটি ধ্যানের কথা খুব শুনা যায়। চারিটি ধ্যানের নাম পাওয়া যায় না। একটিতে বিতর্ক থাকে, আর একটিতে থাকে না । একটিতে গ্ৰীতি থাকে আর একটিতে থাবে না। একটিতে সুখ থাকে