পাতা:বৌদ্ধধর্ম - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(7 6वोक् १ নহে। কারণ বৌদ্ধেরা, বিশেষ মহাজানেরা, ঘোর জ্ঞানবাদী। তাহারা ভাবে জ্ঞানই মুক্তি। ধৰ্ম্ম যদি জ্ঞান হইলেন। তবে বুদ্ধ কি হইলেন-উপায়। র্তাহার দৃষ্টান্ত দেখিয়া, তাহার উপদেশ লইয়া, বাস্তবিক তাহাকে উপায় করিয়া, আমরা জ্ঞান পাইতে পারি। প্রজ্ঞা ও উপায় যখন ধৰ্ম্ম ও বুদ্ধের KD DDSDDB BBBSDBDB DBDBBB DDBD DDD S DBD BB DBBD পারেন না, তখন সজা আর একটা কিছু উঁচু জিনিস হওয়া চাই। তখন সজন্য হইলেন- বোধিসত্ত্ব । এইরূপে আমরা হীনযান ও মহাযান যতই তুলনা করি, ততই দেখিতে পাই, ততই আমাদের মনে হয়, যে হীননান ধৰ্ম্মনীতি ও সমাজনীতি লইয়া ব্যস্ত, আর মহাযান দার্শনিক মত লইয়া ব্যস্ত ও পারমিতা লইয়া ব্যস্ত । স্বভাব্যচরিত্র বিশুদ্ধ হইলে, মানুষ পৃথিবীর বস্তু ছাড়িয়া কোন উচ্চতর বস্তুর আকাজক্ষা করিলে নিশ্চয়ই বড় হয়। হীনযান মানুষকে সেইরূপ বড় করিবার চেষ্টা করিতেন । কিন্তু মহাযান তাহাতে তৃপ্ত হইতেন না। তঁহারা মানুষকে সর্বময় সর্বনিয়ন্ত করিবার চেষ্টা করিতেন। দর্শনে তঁহার শূন্যবাদী, নীতিতে তাহার করুণাবাদী। তাই তাহারা BDSDtBSBD BD DSuDSDD DBBDD DL LHBBD LDL প্রত্যেকষানকে, “হীন’ বা ছোট মনে করিতেন ।