পাতা:ব্রাহ্মধর্ম্মের ব্যাখ্যান - দ্বিতীয় প্রকরণ.pdf/৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ \రీd ] করা যায়, বিদ্যাভ্যাস দ্বারা যদি মনের উন্নতি না করা যায়—তবে না সে শরীরের পুষ্টি হয়, না সে মন আর উন্নতি লাভ করিতে পারে । সেই ৰূপ তখন যদি মঙ্গলভাবকে, ধৰ্ম্ম-ভাবকে, হৃদয়ে পোষণ না কর—যদি ইচ্ছাকে স্বাধীন না রাখিয়া বিষয়-স্রোতেতেই ভাসিতে দেও E-তবে সমুদয় প্রবৃত্তি ক্রমে নিস্তেজ ও হীন-বল হইয়। পড়ে । দেখ, সেই প্রথম বয়সে সাধুত কেমন সহজে অামারদিগকে অধিকার করে । তখন লোকের দুঃখে কেমন আমরা দুঃখী হই—দেশের উপকারের জন্য কত ত্যাগ করিতে পারি—সকল প্রকার কুরীতি ও কুসংস্কারের প্রতি কেমন আন্তরিক বিদ্বেষ হয়—ধৰ্ম্মের জন্য প্রাণকে কেমন লঘু বলিয়া বোধ হয় । যে ব্যক্তি যৌবন কাল আনর্থক ব্যয় করিল—তখন যে ব্যক্তি জ্ঞানেতে, প্রীতিতে, স্বাধীনতাতে, উন্নত ন হইল—সে কি অমূল্য সময় রথ। ক্ষেপণ করিল। যৌবন যদি ধৰ্ম্মের উৎসাহ অগ্নিতে এ জুলিত ন কইল, তবে যখন তাহার উপরে সংসারের শীতল বারি পতিত হইবে, তখন কি সে আর উঠিতে পরিবে ? তখন কি সে অার বিষয়-বুদ্ধির প্ররোচন অ - তিক্রম করিয়া বিশুদ্ধ ধৰ্ম্মকে আলিঙ্গন করিতে সমর্থ হইবে ? কে ন; অবগত আছেন, ষে যে সময় বিদ্যাভ্যাসের সময়, তখন অমনোযোগী হইয়া যদি সে সময়কে নষ্ট করা যায়; তবে দশ বৎসরে যে জ্ঞান উপাজন হইত, তাহ অশীতি বৎসরেও উপজ্জন করা যায় না। জ্ঞানের বিষয়ে যেমন, ধৰ্ম্ম-ভাবেও সেই প্রকার । সেই डेझाब ७ স্ফ র্তির কালে যদি ব্রত-পরায়ণ না হইলে—যদি আপ