পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩১৭.djvu/১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৪শ বর্ষ, সপ্তম সংখf r = ব্রাউন সাহেবের সহিত দেখা হইল। গ্রীষ্মপ্রধান দেশের রোগ নিরাকরণ করিবার জষ্ঠ যে সমিতি আছে, ইনি তারই সেক্রেটারী। সাদরে আলাপ করিয়া-লগুনে ফিরিলে র্তাংtয় সহিত দেখা করিতে বলিয়া তিনি তাহার নামের কার্ড আমাকে দিলেন । ঠিকানা ৩২ নং হারলী ষ্ট্রীট। সেখানে ডাক্তারের আপিল বাটী, কিন্তু তিনি থাকেন হামষ্টেড় নাম ক ল গুনের একটি নির্জন পল্লীতে । এই মনোহর স্থানে রাত্রি যাপন করিয়৷ সকালে কৰ্ম্ম-স্থানে আসেন ও সারা দিন সেখানেই কাজ করিয়া রাত্রে বাটী ফিরিয়া যান। মাঠের নীচে দিয়া যে রেললাইন গিয়াছে তাহার সাহায্যে আধ ঘণ্টার যাতায়াত হয় । সে দেশে আমাদের এদেশের মত এত গাড়ি ঘোড়ার থরচ নাই । সবাই পথে চলে ও সাধারণ লোকের সঙ্গে যাতায়াত করে ; তাহাতে অপমান বোধ করে না । অনর্থক খরচ নিলারণ করা সে দেশের বাতি। তাই তাহাদের এত স্বচ্ছল অবস্থা । সেই গাড়িতে ডিভনসtয়ারেরই এক কৃষক ও কৃষকবধুর সহিত আলাপ হইল। তাহারাও দুই দিনের অবসরে স্বাস্থ্যকর স্থানে বিশ্রাম ও বায়ু পবিবর্তনের জন্ত যাইতেছেন। তাছাদের খুব সরল ভাব । রমণীটি ক্ষীণাঙ্গী এবং দেখিতেও বেশ মুহী। তাহার সহিত করমর্দন করিবার সময় দেখিলাম—তাহার হাত গুলি চাষার ঘরের cभाप्ले कछ कब्रिग्नl, श्रृंक्ल इङ्गेब्रा ग्निा८छ्– cभांtछेहे ८कांभण नtझ् । ॐांशज्ञां श्रांभांएमग्न দেশের কথা সাগ্রহে শুনিতে চাহিলেন । আর একজন সহযাত্রী ছিলেন তিনি তকা । ¢ 8ዋ কারিগর। মজবুং গেtহার তোরঙ্গ তৈয়fর করাই তাহার কাজ । কারখানার ভিতরট{ বড়ই উত্তপ্ত –তাহারই মধ্যে তিনি দিনে প্রায় আট ঘণ্ট। কাজ করেন । প্রতি সপ্তাহে দুই দিন ছুটি পান। আর সেই জুই দিন কালীকুলী মাথা পোষাক ত্যাগ করিয়া আমোদ করিয়া বেড়ান। সপ্তাহে ছয় পাউণ্ড আয় । স্ত্রী আছেন, ও একটি দুই বছরের ছেলে আছে । স্ত্রী এখন ছেলেটকে লইয়৷ তকীতেই রহিয়াছেন। আজ এক মাস পরে দুইজনের দেখা হুইবে । খোলা মাঠ, শস্তক্ষেত্র, ঘরবাড়ি, ও ষ্টেসনের পর ষ্টেলন অতিক্রম করিয়া গাড়ি অচিরে সমুদ্রের ধারে পৌছিল । তীরে কত ছেলে মেয়ে ও নরনারী শুধু পা করিয়া হাতের কাপড় গুটাইয়া বালি ঘঁটিয়া ঝিমুক কুড়াইতেছে । কেহ বা ছোট নৌকায় করিয়া সমুদ্রে বেড়াইতেছে। সকলেই একটি না একটি খেলায় ব্যস্ত –কেহই চুপ করিয়া দাড়াইয়া অপরের খেল দেখিতেছে না ! তর্কীতে পৌছাইয় সেখানকার নিকটবৰ্ত্তী একটি হোটেলে অtহার করিলাম। পরে রেলের গুদামঘরে আমার হাতব্যাগটা জিন্ম রাখিয় দেশ দেখিতে বাহির হইলাম। সে সব স্থানে ষ্টেসনেই মানুষের মোটঘাট জমা রাখিবার ব্যবস্থা আছে । দুই এক পেনি দিলেই তাহার। একদিনের জন্ত জিনিষপত্র জমা রাখে। ইহাতে কত সুবিধা,—মোটঘাটপত্র লইয়া বিত্রত হইতে হয় না । এ ষ্টেলনটিও সমুদ্রের ধারে। সেখান হইতে মুনীল সমুদ্র অনেকদূর অবধি দেখা