পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩১৭.djvu/১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৪শ বর্ষ, সপ্তম সংখ্যা । वाग्न कब्रिtड झग्न न-डैहिाँब्रां निtछब्रां लिक्रिउ ও নিপুণ বলিয়া তাহাদের কত দৈনিক খরচ बैंकिंग्न पाँग्र । পোষ্যপুত্র 3ు সাধারাত্রি জাগিয়া ভোরের সময় ঘুমাইবার বহু চেষ্টা সত্ত্বেও অকৃতকাৰ্য্য হইয়া বিরক্তচিত্তে নীরদকুমার বিছান। ছাড়িয়া জানালীর নিকট আসিয়া দাড়াইয়াছে, এমন সময় বাহিরে দরজায় ঘা পড়িল । কোন ছাত্র হয়ত কোন প্রয়োজনে তাঁহাকে ডাকিতে আসিয়াছে এই কথাই তাহার মনে হইয়াছিল, কিন্তু প্রবেশ করিল যোগেন্দ্র। যোগেন্দ্র এখন আর একটু মোটা হইয়া গিয়াছে, মাথার চুলও দুইচারি গাছ সাদা হইতে আরম্ভ হইয়াছিল, বেশ ভূষার পারিপাট্য ও তখনকার মত কিছু নাই, তবু তাহার মুখে সেই সরল প্রাণখোলা হামিটুকুর অভাব ছিল না। ঘরে ঢুকিয়া একবার মাত্র বন্ধুর মুখের দিকে চাহিতেই যোগেন্দ্রের মুখে হাসির পরিবর্তে ঘোর বিস্মরের চিহ্ন ফুটিয়া উঠিল। সে আর অগ্রসর না হইয়া সেইখানেই থমকিয়া দাড়াইয়। পড়িয়া জিজ্ঞাসা করিল “একি ! তোমার কি হয়েচে ?” নীরদ তাহার বিস্ময়ের কারণ কতকটা बूदिब्राहे उॉक्लांडाफ़ि भूथम डांव नमशाहेबांब्र চেষ্টা করিয়া হাসিয়া বলিল, “কি ? ভূত দেখলে নাকি ?” “ভূত আমি দেখচি কি, কাল রাত্রে তুমি ঐ জানলায় দাড়িয়ে পোষ্যপুত্র। 总8为 সেইদিনই বৈকালে ট্রেণে চড়িয়া রাত্রি নয়টার সময় আমি লগুনে পৌছিলাম। শ্ৰীইন্দুমাধব মল্লিক। দেখেছিলে তাত ঠিক বুঝতে পারচিনে! যাহোক তোমার কি কোন বেশি রকম অম্লখ করেছে ?” সত্যই খুব বড় একটা কঠিন পীড়া মানুষকে অতি অল্পক্ষণের মধ্যেই যেন কত বৎসরের পরিবর্তনে পরিবৰ্ত্তিত করিয়া দিয়া যায়, নীরদের মুখে সেই রকম একটা দুশ্চিকিৎস্য ব্যাধির আক্রমণ শতচিহ্নে স্বপরি ফুট হইয়া রহিয়াছে। যোগেন্দ্র তাহার মুখের দিকে চাহিয়া আছে দেখিয়া একটু বিচলিতভাবে সে সরিয়া আসিল । আবার হাসিবার চেষ্টা করিয়া মৃদুস্বরে উত্তর করিল, *হঁ.l, মাথাটা ভারী ধরেচে।” বুঝি কাল খেলে না ? সন্ন্যাসী ঠাকুরের ওদিকে “সেইজগু ঠাকুর বল্পে তুমি কাছে আtছ,—আর বড়—বুঝেছ তো ! আমিতে জানিন তোমার অসুখ করেচে—একি ! একবারও বিছানায় শোওনি নাকি ? ঐ জন্তেই তো বলিরে দাদা, সাধু সন্ন্যাসীতে কি আর তোমার আমার ধাত বোঝে ? সারা দিনরাত্রি ধরে যোগ-যাগ হচ্ছিল বুঝি ?” যোগেন্দ্রের আক্ষেপোক্তি শুনিয়া নীরদ একটু হাসিল, বলিল,“পাগল নাকি ! কে যোগ শিখচে । রজুতে সর্পভ্রম করে যখন তখন খুব শিউরে উঠতে পারে, যাহোক!” যোগেন্দ্ৰ যেন গম্ভীর হইয়া কহিল “বাচালে,