ፃ8ፁ चांग्रह । देह cमथिtड श्रृंभू श्रृंtब्लग्न छांग्न 4व९ ईशब्र दन त्र°ब्र क८बाणैब छाग्न । श्श मूलावांन यांषांcङ्ग সংরক্ষিত । - অঙ্ক স্তুপে তথ্যগতের চক্ষুর তারা আছে। চক্ষুর তারাটা আমড়া ফলের স্তায় বৃহৎ এবং ইহা উজ্জ্বল ও স্বচ্ছ । ইহাও একটা মূল্যবান আধারে সুরক্ষিত। উত্তম কাপাস নিৰ্ম্মিত পীত লোহিত্তবর্ণ বিশিষ্ট তথ্যগতের সভবরাম বস্ত্রও মূল্যবান আধারে রহিয়াছে । যেহেতু অনেক মাস ও বৎসর অতিবাহিত হইয়াছে সেই জন্য ইহার সামান্ত অনিষ্ট হইয়াছে। তথগিতের লৌহ-মণ্ডলবিশিষ্ট যষ্টি এবং চন্দন কাষ্ঠ নিৰ্ম্মিত যষ্টিও মূল্যবান জবানিৰ্ম্মিত আধারে রক্ষিত হইতেছে। সম্প্রতি, জনৈক রাজা এই দ্রব্যগুলি তথfগতের নিজস্ব ৰলিয়া বলপূর্বক স্বদেশে লইয়। নিজ প্রাসাদে রাখিয়াছিলেন । অল্পক্ষণ পরে ষাইয়। তিনি দেখিতে পাইলেন যে দ্রব্যগুলি অন্তৰ্হিত হইয়াছে। অনুসন্ধানে জানিতে পারিলেন যে সেগুলি তাহদের পূর্বতন স্থানে প্রত্যাগ ন করিয়াছে । এই পাচটি পবিত্র দ্রব্য অনেক সময় অলৌকিক ব্যাপার সম্পন্ন করে । এইসকল পবিত্র দ্রব্যকে অনবরত পুষ্প ও গন্ধদ্রব্য উপহর দিবার জন্য কপিশীরাজ পাচজন সদ ব্রাহ্মণকে নিযুক্ত করিয়াছেন। অনবরত জন সাধারণ এই দ্রব্য গুলিকে পূজা করিবার জন্ত সমবেত হওয়ায় এবং নির্জনে তপস্তার জন্য, ব্রাহ্মণগণ শান্তিরক্ষণার্থ পুজার জন্য নিৰ্দ্ধারিত শুল্ক স্থির করিয়াছেন । যাহারা তখাগতের করোটা দেখিতে অভিলাষী হয় তাহদের এক সুবর্ণ মুদ্রা দান করিতে হয় ; যাহারা উহার প্রতিকৃতি গ্রহণেছুক তাহদের পঞ্চম বর্ণ মুদ্র প্রদান করিতে হয় । অন্তান্তগুলিত্তেও নিৰ্দ্ধারিত শুল্ক আছে । যদিচ এই শুষ্ক অত্যন্ত উচ্চ, তত্ৰাপি অনেক লোক পুজার্থ একত্রিত হয়। দ্বিতীয় প্রাসাদের উত্তর-পশ্চিম বোণে নাতিবৃহৎ তপ আছে। ম্পর্শমাত্রেই ইহা কঁাপিতে থাকে এবং ইহার ঘণ্টা ও ঝুনঝুনিগুলি শব্দ করিতে থাকে। দক্ষিণ शूर्वि निएक श्रृंis *उ णि १बन रुब्रिज्ञां श्राभब्र किएग्ननটোলে৷ (গান্ধীর) রাজ্যে পৌছি। छांद्रडी । পৌষ, ১৩১৭ কিয়েনটোলো ( গান্ধীর ) গান্ধীর রাজ্য পূর্ব পশ্চিমে ১••• লি এবং উত্তর দক্ষিণে ৮•• লি বিস্তৃত। ইহার পূর্বসীমায় দিন (সিন্ধু) নদী। রাজধানী পেলুনাপুলে (পুষ্পপুর ) নামে কথিত হইয় থাকে। রাজধানীর পরিধি প্রায় ৪• লি । রাজবংশ নিৰ্ব্বংশ এবং কপিশা হইতে প্রেরিত প্রতিনিধিগণ রাজ্যশাসন করেন । নগর ও গ্রাম জনশূন্ত। রাজকীয় আবাসের সন্নিকটে সহস্ৰ ঘর লোক বাস করে। দেশে শাক, পুষ্প ও ফল যথেষ্ট পাওয়া যায়, ইক্ষুদণ্ডও প্রচুর আছে ; এই ইক্ষুদণ্ডের রস হইতে অধিবাসীরা চিনি প্রস্তুত করে। জলবায়ু আর্দ্র এবং উষ্ণ এবং সাধারণতঃ বরফ দেখা যায় লা। অধিবাসীরা ভীরু এবং নম্র প্রকৃতির। ইহারা সাহিত্যানুরাগী। অধিকাংশই ধৰ্ম্মে অবিশ্বাদী এবং অত্যন্ত্রসংখ্যাই সত্যধৰ্ম্ম বিশ্ব স করে। অতি প্রাচীনকাল হইতেই এই দেশে অনেক শাস্ত্রকার জন্মগ্রহণ করিয়াছেন যথা নারায়ণ দেব, অসংখ্য বোধিসত্ব, বঙ্গবন্ধু বোধিসত্ব, ধৰ্ম্মত্রাতা, পার্শ্ব প্রভৃতি। প্রায় সহস্র সঙ্ঘরাম আছে কিন্তু সকলগুলিই জনশূন্ত ও ধ্বংশাবশেষ মাত্র অবশিষ্ট । সেগুলি জঙ্গলাকীর্ণ এবং নির্জন। স্তুপগুলি ক্ষয়প্রাপ্ত হইতেছে। অবিশ্বাসীদিগের শতাধিক মন্দিরে অধিবাসীগণ বাস করে । রাজধানীর অভ্যস্তরে উত্তর পূর্ব দিকে এক প্রসাদের ভগ্নাবশেষ ভিত্তিমূল দেখিতে পাওয়া যায়। পুর্বে এই স্থানে বুদ্ধদেবের পাত্র মুল্যবান প্রাসাদে রক্ষিত হইত। বুদ্ধের নির্বাণের পর, ডাহার পাত্র এই প্রদেশে অনেক শতাব্দী ধরিয়৷ পূজিত হইয়াছিল। এইক্ষণে পাত্ৰটী পারস্তদেশে আছে। নগর-বহির্ভাগে ৮৯ লি দক্ষিণ পূৰ্ব্বে প্রকাগুকায় একটি বৃক্ষ আছে। ইহার শখ গুলি বৃহৎ এবং ইহারই নিম্ন চরিজন বুদ্ধ বসিয়াছিলেন । বর্তমানেও এই স্থানে চারিটি উপবিষ্ট বুদ্ধমূৰ্ত্তি দেখিতে পাওয়া যায়। ভদ্রকল্পে আরও ৯৯৬টা বুদ্ধ এই স্থানে উপবেশন করিবেন। শাক্যতথাগত এই বৃক্ষমূলে দক্ষিণামুখে
