৭৬০ স্বীকার করিয়াছে যে সেই অলঙ্কারগুলি তাহার প্রভূর নিকট হইতে অপহরণ করিয়া উইল-ভেয়ারের পোর্টমাণ্টোর भt६{ রাখিয়াছিল।” ভারতী । পৌষ, ১৩১৭ বিচারক হতবুদ্ধির ন্তায় এথেলের মুখের দিকে একদৃষ্টে চাহিয়া রছিলেন। শ্ৰীম্বরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য। বন্দী । ుని ఇ রাজার কথাটাই এখন কেবল আমার মনে পড়িতেছে । আশ্চৰ্য্য ! এ চিন্তা মন হইতে যতই দূর করিবার চেষ্টা করি সকলই বৃথা হয় ! দুই কাণের পাশে যেন কে বলিতেছে, *রাজ ! এমন সময় এই সহরের মধ্যেই এক প্রকাও অট্টালিকার একটি কক্ষে তিনি বসিয়া আছেন! আমারই মত অসংখ্য প্রহরী র্তার दां८ब्र मैंॉफ़ाहेब्रl !” डिनि €डिछैांद्र উচ্চাসনে আর আমি কত নিম্নে—এই প্রভেদ । তার জীবনের প্রতি মুহূৰ্ত্তে—কি মহিমা, কি গরিমা, কি যশ, কি উল্লাস ! চারি দিকে প্রেম ভক্তি ও শ্রদ্ধার নিবার ঝরিতেছে! র্তার সম্মুখে তীব্রম্বর মৃঢ়, গৰ্ব্বিত শির নত হয় ! র্তার চক্ষের সমক্ষে স্বর্ণরৌপ্য ঝলসিতেছে! সভাসদ বেষ্টিত রাজাসনে বসিয়। তিনি আদেশ দিতেছেন ; সমন্ত্রমে সকলে সে আদেশ পালন করিতেছে! কখনো মৃগয়া-বসন— কখনো নৃত্যগীত–মুখের কথাটি বাহির হইলে হয়, অমনি অসংখ্য লোক বিলাসপ্রমেদের আয়োজনে শশব্যস্ত হইয়া উঠিবে। রাজ ! আমারি মত রক্তমাংসবিশিষ্ট ম:মুষ, এই রাজা । তার লেখনীর একটি ইঙ্গিতে আমারফসিকাঠ সরিয়া যাইতে পারে! জীবন, স্বাধীনতা, ঐশ্বৰ্য্য গৃহ—সকল মুখ নিমেষে আমার করায়ত্ত হইতে পারে । আরো শুনিয়াছি, তাহার চিত্ত করুণায় ভরা ! তবু আমার প্রাণটা কেহ বাচাইবে না ? একটা মানুষের প্রাণ ! ○ア তবে এস সাহস ! মৃত্যুর বিভীষিকা দুব করিয়া দাও ! কিসের আতঙ্ক, কিসের ভয় ? এস মৃত্যু-আমি তোমাকে হাস্তমুখে আলিঙ্গন দিবার জন্ত প্রস্তুত হইয়াছি ! এস তুমি, মিত্র হও, শক্র হও, এস তুমি ! চক্ষু মুদিয়া দেখিব—উজ্জল আলোকে চারিধারে ভরিয়া গিয়াছে—আমার আত্মা সে কি আলোকের হ্রদে স্নান করিতে চলিয়াছে। মাথার উপর অনন্ত আকাশ আলোকোজ্জ্বল, আর নক্ষত্রগুলা সেই শুভ্র আলোকের গায় যেন কতকগুলা কৃষ্ণচিহ্নমাত্র! কালে মখমলের মত আকাশে এখন যেমন হীরার টুকরার মত সেগুলা ঝিক ঝিক করিতেছে—তখন আর সেগুলা এমনটি থাকিবে না। 總 কিম্বা হয়ত, হতভাগ্য আমি দেখিব কোথায় আলো, কোথায়ই বা বায়ু বায়ুও