boፃ8 অন্তান্ত দেশের দ্যtয় জাপানেও ভিন্ন ভিন্ন দলের ভিন্ন ভিন্ন মতের সংবাদ-পত্ৰ আছে কিন্তু সকলেরই মুখ্য উদ্দেশ্য দেশের উন্নতিতে সহায়তা করা। আমাদের দেশে উহার বেশ ব্যতিক্রম দেখিতে পাওয়া যায়। র্যাহার দেশে পরিবদ্ধিত, দেশের বিষয়ে সম্পূর্ণ অভিজ্ঞ এবং দেশবাসীব অভাব অভিযোগ সম্পূর্ণ হৃদয়ঙ্গম করিতে সমর্থ র্তাহীদের দ্বারা পরিচালিত কাগজ একরূপ ; আব যাহারা অন্তদেশ হইতে নূতন এদেশে পদার্পণ করেন এবং দেশের তাtভ্যস্তরিক কেন বাহ্যিক বিষয় ও একবার মনেযোগের সহিত দেখিতে প্রয়াস পান না র্তাহীদের পবিচালিত কাগজ অন্তরূপ । উভয়ের ভিতব এত পার্থক্য যেন উভয়ের উদ্বেগু সম্পূর্ণ বিপৰীত। জাপানে কয়েক বৎসরে প্রেসেব বিরুদ্ধে একটা মাত্র মোকদ্দমা দেখিয়াছি। যখন বাল্টিক ক্লিট জাপানের বিরুদ্ধে আসিতেছিলেন, সেই সময় জাপান গবর্ণমেণ্ট ঘোষণ করেন যে জাপানে ব কোন পত্রিকা, জাপানের সেনাপতি সৈন্ত সামন্ত অ্যাডমিরাল এবং যুদ্ধ জাহাজ প্রভৃতি শত্রু পক্ষীয়দের জন্ত কখন কোথায় প্রতীক্ষা করে তাহা যেন প্রকাশ না করে। পক্ষান্তরে শত্রুপক্ষীয়দের গতিরোধ উল্লেখ করিতে এবং যুদ্ধের ফলাফল প্রকাশ করিতে ক্ষমতা প্রাপ্ত । ভারতী । মাঘ, ১৩১৭ এদিকে বান্টিক ক্লিট, মাদাগাস্কর অতিক্রম করিলে এক থানা পত্রিক প্রকাশ করে যে রুষের জাহাজ অগ্রসর হউক কোন ভয়ের কারণ নাই। আমাদের অ্যাডমিরল তোগো হয়ত র্তাহার উপযুক্ত অনুচরগণসহ শত্রুপক্ষ সমূলে নিধন করিতে দক্ষিণ অঞ্চলে চীন সাগবের কোন প্রদেশে প্রতীক্ষা করিতেছেন । গবর্ণমেণ্টঘোষণা অমান্ত করিয়৷ এই ংবাদ রটন করায় এবং ইহাতে শত্রদের সুবিধা হইবার সম্ভাবন এষ্ট ভালিয়। বিচাবে সেই সংবাদপত্রেব পচিশ ইয়েন অর্থাৎ, উনচল্লিশ টাকা অর্থ দণ্ড হয় । কাগজ পাঠ সমাপ্তির পর যিনি যে বিষয় ইচ্ছা করেন কাটিয়া সযতনে রাখিয়া দেন । এবং পুরাতন কাগজ বিক্রয় কবিয়া ফেলেন। জাপানেব দোকানদার যে কোন জিনিষ হউক না কেন অনাবৃত অবস্থায় গ্রাহকের হাতে দেয় না । বিক্রীত দ্রব্যাদি সস্ত্রাস্ত দোকানে সাদা কাগজে এবং ছোট ছোট স{{াবণ দোকালে পুবা তন সংবাদ পত্রে মোড়াইয়া সুন্দব রঙিন ডেরে বtধয়া, ধfবয়। লক্ট বীর সুবিধা করিয়া দে ওয়া হয় । আমাদের দেশের বাবুদের ন্তায় জাপানের বিশিষ্ট লোক ৪ বাজারের ক্রীত ভারী দ্রব্য হস্তে করিয়া বাড়ী লষ্টয়া যtষ্টতে লজ্জা লেtধ কবেন না। শ্ৰীযন্ত্রনাথ সরকাব। মৃত্যু। e মৃত্যু যদি হয় সপ। অমুক্তের দ্বার আমাদের পরে তার অাছে অধিকায় ; কিংব। যদি জীবনের এই সমাপন ইথে কোন আশঙ্কার নাছি প্রয়োজন । ঐবিরজাশঙ্কর গুপ্ত ।
