পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩১৭.djvu/৩৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৪শ বর্ধ, একাদশ সংখ্যা। আনে তেমনিতর একটা স্মৃতিপুর্ণ আনন্দের ভাব তাহার চিত্তকে ইহাদের দিকেই টানিতে লাগিল। ক্রমে পোল ছাড়াইয়া হরিৎ শস্য ও পুপথচিত মাঠের মধ্য দিয়া কৃষক বাণিকfর সকৌতুক কালোচোখের সন্মুখ দিয়া মৃদুমন্দ গমনে টুেনথানি যথাস্থানে আদিয়া থামিল । সঙ্গে দ্রব সামগ্রীর মধ্যে একটি মাত্র বাগ ও একথানা ছাতা, কাজেই কুলীদের ঝাক চারিদিক হইতে ঘেরিয়া ফেলিল না বটে তবে ঘেরিয়া ফেলিল পাণ্ডাব । কি নাম ? গোত্র কি ? কোথায় নিবাস । বাস স্থিব আছে কিনা ? ইত্যাদি প্রশ্ন ও তাহদের পর স্পবের শিকার পাক ড্রাইবার বিপালে যাত্রীকে এক মুহূর্বেই কণ্ঠগি ত প্রাণ করিয়া তুলিল। নীরদ তার্থদর্শন করতে আসেন নাই, আত্মীয় গৃহে আসিয় ছেন এই সামাষ্ঠ কথাটা কোনমতেই যখন তাহদের বুঝাইয়৷ কিতে পাবিল না, তখন অসহায় ভাবে তাহাদেfর হাতে অt স্থপমপণ করিয়া দিয়া বলিষ্ট তবে আমায় কোথায় যেতে হবে नी श्ध्न 5८८1 उfई सूtझे !' fक छ डf२f८ ठ s মুক্তি পাইল না । সে কাহাব ভাগের সম্পত্তি ङtश्! श्व्रि न। श्शॆं cअ १ ँ c ॐ1 छ्ffछध्रl দিবে না । ক্রমে রীতিমত সংগ্রাম বাধিস্থা হাতাহাতির উপক্রম হইল, একজন নীয়দের ডান হাত ধরিয়া টানিয়া বলিগ “চলুন বাৰু আমি আপনার পা গু হলুম, রঘুন্নভ মিশ্র সাড়েসাত ভাই আমরা, আমরাই সকলেণ্ড প্রধান ; আমার সঙ্গে চলুন" আর একজন তাহাকে ধাক্কা দিয়া তাহার অঞ্চ হস্ত ধরিয়া টানাটানি আরম্ভ করিল, বলিল “কি মতলবৰাজ লোক পোষ্যপুত্র । boసిన তুমি ! এ বাবু আমার,এসে বাবু আমি তোমার ভাল বাড়ি দেবি আমার সঙ্গে এসে ।” এইরূপে অনেকক্ষণ ধরিয়াই পণ্যদ্রব্যের মতন কাড়াকড়ি টানাটানির পর নীরদ অবশেষে প্রথম পাগুfর অংশভুক্ত স্থির হইলে বাকি সকলে তাঙ্গাকে পরিত্যাগ করিয়া অন্ত শিকারের সন্ধানে চলিয়া গেল। নীরদ মুক্তিব নিশ্বাস গ্রহণ করিয়া ভাবিল, রক্তপিপাসু কুকুর গুলাই বা ইহাদের চেয়ে কি বেশি অত্যাচার করে ! গাড়িওয়ালারাও একবার এইরকম একটা অভিনয় কবি বাব ইচ্ছায় প্রস্তু ত ছিল কিন্তু সে “গাড়ি চাহি ন’ বল Ifই তাড়া তাড়ি তাহাদেব সীমানা ছাড়াইয়া আসায় একটু ডাকাডাকি করিয়াই অগত্য তাহাৰ ক্ষুণ্ণ মনে নিবৃত্ত হইল। নীরদ ষ্টেশন পাব হইয়া সহরের দিকে গেল না, লপরীত পথ ধরিল, দেখিয়া সঙ্গী পা গু কহিল “বাৰু এই তোমার পাগু চাইন, এক্ষুণি পথ ভুল করলে, ও রাস্ত নয় এই সঙ্গবে ঢাকার রাস্ত” নারদ দাড়াইল, পকেট হইতে মমবা টি বাহির কবিয়া তাই হইতে জুইট টাকা বাহিৰ করিয়া পাণ্ডার হাতে দিয়া বলিল, “তোমার যা পাওনা তা দিলুম বাপু, তুমি ঘরে যাও, আমার সঙ্গে ঘুরতে তুমি পেরে উঠবে না।” পাণ্ড বিস্মি গু হইয়। নুতনধৰণের লোকটাকে সন্দিগ্ধভাবে দেখিতে লাগিল। তারপর জিজ্ঞাসা করিল ঠাকুর দেখবেন না ? নীরদ বলিল “তোমার কাজতো ছয়ে গেল, তুমি কেন এইবার যাওনা ।” পাণ্ড ভাবিল এলো কট নিশ্চয় খৃশ্চান ! যাই হোক ছছ টা টাকাতে দিয়াছে