পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩১৭.djvu/৪৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>á心 মন্তর কারুকে না দিলে ত’ তাদের প্রাণ বেরোয় না ! ময়ূবার সময় মানুষ না পেলে তার স্তাকৃড়ায় গিট বেঁধে ব্যাটার বাড়নে মস্তর রেখে যায়, অজানতে যে সেই গিট খোলে বা ব্যাট বাড়ন ছোয় অমনি সেই মস্তয় তাকে গছে । তারপরে শোন ! ডান্‌ মাগীকে বললাম আমার রুগী ভাল হবে ? ঠিক করে বল ? নইলে “ঠিক ঠিকানা তো জানলাম, এমন ক’রে ‘বাণ মায়ূব যে মুখে রক্ত উঠে তখনি মরবি ।” জনৈক শ্রোত বাধা দিয়া বলিল “ত পার! যায় না কি ?” “তা বুঝি জাননা ? আচ্ছ। বেশ ত’ তুমি । হর্শে মুচী মিন্সে অমৃন ডান হয়েছিল। কাকে কোন গায়ে খেয়ে এসেছিল ! কোন শক্ত * বাণ” মেরেছিল ; ভাল না মন্দ না হরশে মুচী ঘরের মধ্যে জলের কলসীর গোড়ায় মুখে রক্ত তুলে মরে আছে !” ওঝা বলিলেন “হঁ্য। জলের কল সীর গোড়ায় যখন—তখন নিশ্চয় ওঝাতেই মেরেছে বটে । তারপর শোন ! মাগী শুনে বলে কি তাত বলতে পারিনে ! কচুর পাতে ক’রে বেীর প্রাণটুকু জলের ব লসীর কাছে বেথেছিছ (ম কি হ’ল তা কি জানি !” “জানিসনে বটে !” বলে একূটা কুমড়ে এনে মস্তর পড়ে যখন বলি দিতে যাই তখন মাগী সোজা হ’য়ে ও পিট ফিরিয়ে দিল । ২ কি অম্নি যেতে দিলাম ! সেই হরিবলা মুখে জুতো নিয়ে যেতে হ’ল!” “জুতো কে মুখে নিল— সেই বেটা ?” “সে কি আর তখন বউ ? সেই ডtল্ মাগী ? জুতো মুখে ক’রে উtঠান পৰ্য্যন্ত গিয়েই বউ ধড়াস ক’রে অজ্ঞান হ’য়ে গেল! তোর রোজায় 盛研\g ভারতী । ফাল্গুন, ১৩১৭ পরে যখন দাত ছাড়ল তখন সে মেয়ে আর সে মেয়েই নয় ! এক গল ঘোস্ট দ্বিয়ে বস্থল ৷” গৃহের মধ্য হইতে পুটে সহসা বিষম চৎকার করিয়া উঠিল। সকলে শশব্যন্তে ঘরে গিয়া দেখিল অন্ধকার ঘরে শুইয়t ঐ সব ভাতিজনক কাহিনী শুনিতে শুনিতে দুৰ্ব্বল রুগ্ন বালক ভয়ে অজ্ঞান হইয়া গিয়াছে । ওঝা দেখিয়া বলিল “কিছু নয় এও ডান ।” পুটেকে তখন বাহিরে আনা হইল, অমূল্য তখন সাম্‌লাইয়া উঠিয়া বসিয়াছে ! ‘ডানে’ পাওয়ার প্রতিকারের ব্যবস্থামত সেই বালকের উপর তখন জুতা বাট বর্ধিত ইহঁতে লাগিল । ত{হার মাত চীৎকার করিয়া কাদিতে আরম্ভ করিলে সকলে তাহাকে ধমক দিতে লাগিল “ন্যাক মাগী এ মার কি ওর গায়ে পড়ছে । ছেড়ে গেলে দেখিস একটুও গায়ে দাগ থাকৃবে না ! মাতার প্রাণ কিন্তু এ সাত্ত্বনায় প্রবোধ মানিল না । ভীত কম্পিত বালক প্রতিধ্বনির মতই প্রায় ঐ রকম কথাবাৰ্ত্তাই বলিয়া গেল । ড'ন ছাড়িয়া যাইবার কালে বাe কের মুথে একখান। গুরুভার শিল তুeি { ও বীর বাক্যের দেওয়া হইচ । সেই শিল দাতে কামড়াইঃ ধfরয়। বালক কে তার অধিক দূর অগ্রসর ই ই স্তে হইল না । দুই চারি প। গিয়াই শিলসহ দাওয়ার নাচ পড়িয়া গেল । “তার কোন’ ভয় নষ্ট । এই ধারে ঘরে তুলে নিয়ে এস । এই ওষুধটা বেঁটে মাখিয়ে দাও, দ্য চার দও পরেই জ্ঞান হবে, তখন এইটে বেঁটে থাইtয় দিও । যা খেতে চাবে দেব, তার এর ওষুধটা সব দা কাছে কাছে রাখব ! আমি এখন tল্লাম !” সকলে অমুল্যর মীর পানে চাহিয়া