পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩২১.djvu/৩২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१२३ কাফ্রিকার সিংহ সৰ্ব্বাপেক্ষ ভয়ঙ্কর জন্তু এবং এই পগুরাজকে বার গজ দূর হইতে আমাদের দিকে তাকাইতে দেখিয়া ভয়ে আমাদের প্রাণ গুকাইয়া গেল। সিংহ আমাদের উপর লাফাইলে আমাদের পলায়নের কোন সম্ভাবনা ছিল না। ভয়ে ও উত্তেজনায় কঁাপিতে কঁাপিতে আমি বৈদ্যুতিক যন্ত্রের কলটি টিপিয়া দিলাম। ম্যাজিকের দ্যায়, সমস্ত স্থানটি আলোকিত হইয়া গেল । এবং তৎক্ষণাৎ ক্যামেরার মধ্যস্থিত প্লেটে সিংহের ছবি অঙ্কিত হইয়া গেল । সিংহও পলায়ন করিল। পরে পুনৰ্ব্বার আলোর বন্দোবস্ত করিয়া ও প্লেট বদলাইয়া অপর সিংহের আগমনের জন্ত বসিয়া রহিলাম। অন্ততঃ পাচটী সিংহ আমাদের আশে পাশে বিচরণ করিলেও কেহই আৰি নিকটে আসিল না। রাত্রিতে আব কোন বিস্ময়জনক ঘটনা ঘটিল না । ভোরেব বেলা র্তাবুতে ফিরিয়া গিয়া প্লেটগুলি হইতে ছবি তুলিয়া দেখিলাম যে ছবি বেশ স্পষ্ট উঠিয়াছে। একদিন, দিনেব বেল একটি সিংহের ভারতী । আষাঢ়, ১৩২১ সহিত হঠাৎ সাক্ষাৎ হইল। আমি তখন হরিণদের আগমন প্রতীক্ষায় বসিয়াছিলাম। 'অদৃষ্টজোবে আমি সেই সিংহের হাত হইতে রক্ষা পাইয়াছিলাম । আমার গুলিতে আহত হইয়া সে ঝোপের মধ্যে চলিয়া গেল । টানা নদীর তীরে সিন্ধুঘোটকের ছবি তুলিবার জন্ত আমরা অগ্রসর হইলাম । রাত্রিতে আলোকের সাহায্যে তাহীদের ছবি তুলিতে অসমর্থ হইয়া একদিন অপরাহ্নে দেখিতে পাইলাম যে, নদীর মধ্যে একটি পৗছাড়ের উপর অনেকগুলি সিন্ধুঘোটক নিদ্রিত রহিয়াছে । এবং তদপেক্ষা অধিক সংখ্যক, জ্বলে শান্তভাবে বিশ্রাম করিতেছে। এইরূপ একটি দৃশু দেখিবার জন্ত আমরা আটদিন ধরিয়া চেষ্টা করিতেছিলাম। পরদিন বেলা দুইটার কিছু পরে আমরা পুনর্বাব সেই পৰ্ব্বতের নিকট জন্তুদের দেখিতে পাইলাম ; তখন তাহার সংখ্যাতেও পূৰ্ব্বাপেক্ষা অধিক ছিল । তখন ভাবন হইল কি তাহদের নিকট যাওয়া যাইতে পারে । তাহার বড়ই লাজুক জন্তু রকমে ৪নং চিত্র—বৃদ্ধ সিন্ধুঘোটক এবং তাহীদের ভ্রাণশক্তিও খুব তীব্র । ধীরে ধীরে পা টিপিয়া * যাইয়া, যেখানে জন্তুর ছিল, আমরা তাহার বিপরীত তবে উপস্থিত হইলাম। এবং যথাসাধ্য সতর্কতার সহিত আমি ক্যামেবা টিকে যথাস্থানে স্থাপন করিলাম তাহাতে তাহার আদৌ ভাত इहेल न । उiशबl cथग्नेि ** কিম্বা ১০০ গজ দূরে ছিল ! একটি বৃদ্ধ সিন্ধুঘোটক ক্যামারী