ভারতী কা ১৯৮৪) ... " প্রাচীন ভারতের শিল্প । גא"ל צ' অর্থ-ব্যয় করিতে পারেন তাহারা যেন অর্থ-ব্যয়ের ভয়ে স্থতিকা-গৃহে প্রস্থতির নিকট দুই চারি খানি পুরাতন কাপড় দিয়া নিশ্চিস্ত না হন। এ সময়ে মাতার নিকট অন্ততঃ ২ ডজন গুতি ও এক ডজন ফ্রানেলের চাদর থাকা উচিত। তাহ হইলে সন্তান ও মাতার কোন প্রকার অসুবিধা হুইবার সম্ভাবনা থাকে না । ২। স্তনপান-বিধি –প্রসবের পূর্ব হইতেই সস্তানের জীবন রক্ষার্থ প্রকৃতি দেবী মাতৃস্তনে দুগ্ধের সঞ্চার করেন । কিন্তু হইতে থাকে। স্তন হইতে প্রথমে যে দুগ্ধ বাহির হয়, তাহার নাম গাজল উহ। আটার, মত গাঢ়, এজন্য অনেকে উহ গালিয়া ফেলে। সত্তানকে খাইতে দেয় না । কিন্তু এরূপ আচরণ কত যুক্তিযুক্ত তাহ বলা যায় না। কারণ ইহাও দেখা গিয়াছে যে, ঐ দুগ্ধ সস্তানের উদরস্থ হইবামাত্র বালক গর্ভাবস্থার সঞ্চিত মল (Meconium) পরিত্যাগ করে। সে যাহাই হউক প্রস্বতী একটু মুস্থ ও সবল না হইলে এবং যংকিঞ্চিং আহার না করিলে, সন্তানকে স্তনপাম করিতে দেওয়া কথনই উচিত | নহে। ইত্যবসরে সস্তান ক্ষুধায় অস্থির SAASASASS ফুিৰন্তে প্রবৃত্ত হইলাম। তন্মধ্যে কাল হইয়া কাদিতে আরম্ভ করিলেত্ৰেকবোতল চিনিপান প্রস্তুত করিয়া কিয়ংকাল গরম জলে ডুবাইয়া রাখিবে, এবং উহা হইতে মধ্যে মধ্যে চামোচ বা পোলতে করিয়া সত্তানকে খাইতে দিবে। পরে মাতার প্রসবশান্তি দূর হইলে উহাকে স্তনপান করিতে দিবে। সন্ধ্যার প্রাক্কালে অথবা রাত্রিতে প্রসব হইলে সন্তান ও মাতা উভ প্রসবের পরেই উহা যথোচিত রূপে নিঃস্থত ! প্রাচীন ভারতের শিল্প | কালজ্ঞান-সাধন শিল্প । -জামরা প্রাচীন ভারতবর্ষের শিল্প বিষয়ে য়েই প্রায় রাত্রিকাল নিদ্রায় অতিবাহিত করে, সুতরাং তন্মধ্যে স্তন, পান করাইবার কোন প্রয়োজন হয় না । যদি হয়, তাহ { হইলে পূৰ্ব্ব প্রকারে চিনি পানীর জল দিলেই | সন্তান নিস্তব্ধ হইয়া থাকে । ইহাতে আশু এই উপকার দর্শে যে, সন্তানের মুখ-মধ্যগত অবশিষ্ট গাঢ় লীলা বা শ্লেষ্ম তথা হইতে অপস্থত হইয়া যায় এবং মাতারও রাত্রিকালে বিশ্রামের ব্যাঘাত ঘটে না । অনেকে প্রসবের পর আকারণ মাতাকে চা, কফি, বা পোট দিয়া থাকেন,কিন্তু এরূপ | প্রথা কি প্রস্বতী কি সস্তান কাহারে পক্ষে স্বাস্থ্যকর নহে । তৎকালে গরম জল বা দুগ্ধই বিশেষ উপকারী। যতক্ষণ শরীর গরম থাকিবে ততক্ষণ ঈষদুষ্ণ পানীয় দ্রব্যই | ব্যবস্থা, শরীর শীতল হইলে ঠাণ্ড জল বা দুগ্ধে কোন হানি হয় না। জ্ঞান-সাধন শিয়ই আমাদের ཝ་ཕུ་ན་ སl- # লোচ্য বিষয়। পৃথিবী স্বৰ্য্যকে বেষ্টন করিয়া
