পাতা:ভারতী ১২৮৪.djvu/২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বক্ষ-সাহিত্য । dere (ভারতী শ্রা ১২৮৪ নিরাকরণ হয় তাহাই যদি প্রকৃত | সভ্যতা কখনই পৃথিবীতে সমুদ্রত হইতে | জ্ঞান ও নীতির সামঞ্জস্য ব্যতীত সে ক্রমশঃ | সভ্যতা শব্দের বাচ্য হয়, তাহ হইলে | পারে না। 氹一

  1. , বঙ্গ সাহিত্য।

ঐযুক্ত রমেশচন্দ্র দত্ত সি এস প্রণীত বঙ্গ সাহিত্য। ) শ্ৰীযুক্ত বাবু রমেশচন্দ্র দত্ত প্রণীত বঙ্গ সাহিত্যের ইতিৱত্তান্ত পাঠ করিয়া আমরা পরমহলাদিত হইলাম। এই বিষয়ে যত গ্রন্থ প্রকাশিত হইয়াছে তাহার মধ্যে যে রমেশ বাবুর গ্রন্থখানি সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট তাহা আমরা মুক্তকণ্ঠে স্বীকার করিব। তিনি বিলাত হইতে প্রতিগমন করিয়া যে বঙ্গীয় সাহিত্যের অনুরাগী হইয়াছেন ইহা অতিশয় আহলাদের বিষয় । এই হেতু আমরা রমেশ বাবুর এই গ্ৰন্থখানি আদ্যোপান্ত সমালোচনা করিতে প্রত্নত্ত হইলাম। গ্রন্থকার পুস্তকের ভূমিকাতেই কবিতা কাহাকে বলে এই প্রশ্নের উত্তর দিতে বিশেষ যত্নবান হইয়াছেন । বাস্তবিকই সাহিত্য-ক্ষেত্রে বিচরণ করিতে হুইলে কবিতার প্রকৃত লক্ষণগুলি হৃদয়পটে জ্বলদক্ষরে অঙ্কিত রাখা উচিত। কেন মা, সাহিত্যের আদিম অবস্থাতে মানব| ছদয় কবিতারূপেই ক্ষপ্তি পায়, কবিতাই }সাহিত্যের জীবন, কবিতাই সাহিত্যের | ভূধৰ । কবিতার প্রকৃতি ও উদ্দেশ্য সম্যক । প্লে ছদয়ঙ্গমনাঙ্গকরিয়া সাহিত্যু-ক্ষেত্রে । বিচরণ করিতে গেলে, হয় আমরা প্লেটোর মতন কবিমাত্রকেই দেশ হইতে নির্বাসিত করিতে চাহিব, নয় আমরা এখনকার বঙ্গীয় পাঠকদের মত মুদ্রাঙ্কিত চোদ্দ অক্ষর দেখিলেই ভাবে উন্মত্ত হইয়া উঠিব। সুতরাং গ্রন্থের ভূমিকাতে কবি তার প্রসঙ্গটি উত্থাপন করা গ্রন্থকারের পক্ষে অত্যন্ত যুক্তিসঙ্গত হইয়াছে । তিনি বলেন যে, “যে ছন্দোময়ী রচনা পাঠ করিলে মনে কোন একটি বিশেষ প্রতিমা বিভাসিত হয় বা কতকগুলি ভাব পরম্পরার উদ্রেক হয় এবং সেই প্রতিম বা ভাবপরম্পরার অবির্ভাবে হৃদয়ের কোমলতর রসগুলি উত্তেজিত হয়, সেই রচনাকেই কবিতা বলে।” কিন্তু গ্রন্থকারের এ কথায় আমরা তৃপ্ত হইতে পারিলাম না। তাহার এই কথার সমালোচনা করিতে গেলে সৰ্ব্বাগ্রেই কোমলতর রস কাহাকে বলে বুঝিতে হইবে। ইহা অবশ্যই সকলে স্বীকার করিবেন যে সমগ্র রসগুলিকে ছুই } ভাগে বিভক্ত করা যায়।--কতকগুলি কোমল আর কতকগুলি উগ্র বা কদৰ্য্য । । করুণ বা শান্তি বা ভক্তি বা প্রেম ; གས་མའི་ཐ་ সকলই কোমল—আর বীভৎস বা ; রেীয় বভয়ানক हेडाॉलेि नकल ब्रश्नहे कनई