_ o ਵੋ ক) – কবিকাহিনী । : জন্ম S B BBBBB BBBBB BBBB S BBBBB BBBB BB BBBB S ঠেকে তা শূন্যের মত কবির নয়নে, প্রাণের মরমীতলে, এত কেহ নয়। ! | নাইক দেবতা যেন মন্দির মাঝারে। দেখি যবে অতি শাস্ত জোছনায় মজি ; ! বালার মুখের জ্যোতি করিত বৰ্দ্ধন নীরবে সমস্ত ধরা রয়েছে ঘুমায়ে, } | প্রকৃতির রূপছটা দ্বিগুণ করিয়া ; নীরবে পরশে দেহ বসন্তের বায়, । " | সে না হোলে অমাবস্যা নিশির মতন জানিনা কি এক ভাবে প্রাণের ভিতর } ; সমস্ত জগৎ হোত বিষয় অর্ণধার। , উচ্ছসিয়া, উথলিয় উঠেগো কেমন }
- * * | কি যেন হারায়ে গেছে খুজিয়া নাপাই,
জ্যোৎস্নায় নিমগ্ন ধরা, নীরব রজনী। কি কথা ভুলিয়া যেন গিয়েছি সহস, - অরণ্যের অন্ধকারময় গাছগুলি বলা হয় নাই যেন প্রাণের কি কথা, : . o | মাথার উপরে মাখি রজত জোছনা, প্রকাশ করিতে গিয়া পাইন তা’ খুজি | শাখায় শাখায় ঘন করি জড় জড়ি, কে আছে এমন যার এহেন নিশীথে, "" } কেমন গম্ভীর ভাবে রোয়েছে দাড়ায়ে। পুরাণে সুখের স্মৃতি উঠেনি উথলি । হেথায় ঝোপের মাঝে প্রচ্ছন্ন অর্ণধার, কে আছে এমন যার জীবনের পথে । হোথায় সরসীবক্ষে প্রশান্ত জোছনা । এমন একটি স্থখ যায়নি হারায়ে, । নভ-প্রতিবিম্ব-শোভী ঘুমন্ত সরসী যে হারা-মুখের তরে দ্ভিব নিশি ভার, { চন্দ্র তারকার স্বপ্ন দেখিতেছে যেন ! হৃদয়ের এক দিক শূনা হোয়ে আছে। } লীলাময়ী প্রবাহিনী চলেছে ছুটিয়া, এমন নীরব-রাত্রে সে কিগে কখনো “ । . লীলাভঙ্গ বুকে তার পাদপের ছায়া । ফেলে নাই মৰ্ম্মভেদী একটি নিশ্বাস ? ' ভেঙ্গে চুরে কত শত ধরিছে যুৱতি । . কত স্থানে আজ রাত্রে নিশীথ-প্রদীপে } t | গাইছে রজনী কিবা নীরব সঙ্গীত উঠিছে প্রমোদ-ধ্বনি বিলাসীর গৃহে।" } কেমন নীরব বন নিস্তব্ধ গন্তীর ; মুহূর্ব ভাবেনি তারা আজ নিশীথেই { o - শুধু দুর-শৃঙ্গ হোতে ঝরিছে নিৰ্ব্বর, কত চিত্ত পুড়িতেছে প্রচ্ছন্ন अनप्ल। | শুধু এক পাশ দিয়া সঙ্কুচিত অতি কত শত হতভাগা আজ নিশীথেই ; তটিনীটি সর সর যেতেছে চলিয়া। : হারায়ে জন্মের মত জীবনের সুখ । অধীর বসন্ত বায়ু মাঝে মাঝে শুধু মৰ্ম্মভেদী যন্ত্রণায় হইয়া অধীর । ...,...; ঝরঝরি কঁপাইছে গাছের পল্লব। একেল্লাই হা হা করি বেড়ায় শ্রমিয়। " এহেন নিস্তন্ধ রাত্রে কত বার আমি * * * <." 4 গম্ভীর অরণ্যে এক কোরেছি ভ্ৰমণ। ੰਮ फांक सई अङ्गवडूणैः | স্নিগ্ধ রাত্রে গাছ পালা বিমাইছে যেন, বিষ। নলিনী বালা শূন্য নেত্রঞ্জেলিং ছা তার পোড়ে আছে হেথায় হোখায়। । চাঁদের মুখের পানের :*
