পাতা:ভারতী ১২৮৪.djvu/৪০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারতী চৈ ১২৮s ) কবিকাহিনী । Vరిసె{ সমস্ত জগৎ যবে গাহেগো,সঙ্গীত, - তখন ত তোরা নিজ বিজন কুটীরে, ! ক্ষুদ্রতম আপনার মনের বিষাদে সমস্ত জগৎ ভুলি কাদিস না বসি । জগতের, প্রকৃতির ফুল্ল মুখ হেরি, আপনার ক্ষুদ্র দুঃখ রহে কিগে আর ? ধীরে ধীরে দূর হোতে আসিছে কেমন বসন্তের সুরভিত বাতাসের সাথে নিশিয়া মিশিয়া এই সরল রাগিণী । একেক রাগিণী আছে করিলে শ্রবণ, মনে হয় আমারি তা’ প্রাণের রাগিণী; সেই রাগিণীর মত আমার এ প্রাণ, আমার প্রাণের মত যেন সে রাগিণী । কখনো বা মনে হয় পুরাতন কাল এই রাগিণীর মত আছিল মধুর, এমনি স্বপন ময় এমনি অস্ফুট ; তাই শুনি ধীরে ধীরি পুরাতন স্মৃতি ক্রমে কবি যৌবনের ছাড়াইয়া সীমা, গম্ভীর বাৰ্দ্ধক্যে আসি হোল উপনীত ! অগম্ভীর বৃদ্ধ কবি, স্কন্ধে আসি তার পড়েছে ধবল,জট অযত্বে লুটায়ে t মনে হোত দেখিলে সে গম্ভীর মুথলী, হিমাদ্রি ছোতেও বুঝি সমুচ্চ মহান ! tनजं ॐाब दिकौद्विउ' कि पशैौंश cजाङि, যেন স্তার নয়নের শাস্ত সে কিরণ সমস্ত পৃথিবীময় শাস্তি বরধিৰে । বিস্তীর্ণ হইয়া গেল কবির সে দৃষ্টি, সৃষ্টির সম্মুখে তার, দিগন্তও যেন, क्षैलिङ्ग लिङtो S DDDDD DD GB BBBS BB BB BBB BBB DD শিখরে শিখরে ক্রমে নিভিয়া আসিল প্রাণের ভিতরে যেন উথলিয়া উঠে !” . নিজ অভেদ্য ফুয়ার । নীরব ভাষায় তুমি কি যেন। অনন্ত নক্ষত্ৰলোকে কোরেছে স্থাপিত, সামান্য মানুষ যেথা করিলে গমন, । কহিত কাতর স্বরে ঢাকিয় নয়ন, । “একিরে অনস্ত কাগু, পারি না সহিতে।” সন্ধার আঁধারে হোথা বসিয়া বসিয়া, | কি গান গাইছে কবি, শুন কলপনা । “কি সুন্দর সাজিয়াছে ওগো হিমালয়, তোমার বিশালতম শিখরের শিরে । একটি সন্ধ্যার তারা ! সুনীল গগন ভেদিয়া, তুষারশুভ্র মস্তকু তোমার ! সরল-পাদপরাজি তাঁধার করিয়া উঠেছে তাহার পরে; সে য়োর অরণ্য ঘেরিয়া ছহুহু করি তীব্র শীত বায়ু । দিবানিশি কেলিতেছে বিষয় নিশ্বাস । অস্তমান তপনের আরক্ত কিরণে প্রদীপ্ত জলদ চূর্ণ। শিখরে শিখরে মলিন হইয় এল উজ্জ্বল তুষার, । শিখরে শিখরে ক্রমে নামিয়া আসিল | श्रीशांzब्रब्र शबनिक थैौप्त शैौरब शैदन ! | পৰ্ব্বতের বনে বনে গাঢ়তর হোল ীি ঘুমময় অন্ধকার। গভীর নীরব | সাড়াশব্দ নাই মুখে অতি ধীরে ধীরে - অতি ভয়ে ভয়ে যেন চলেছে তটিনী : সুগম্ভীর পর্বতের পদতল দিয়া ! :; } कि भशन्! कि अश्वरू ! कि श्रेढ़ी कांही ধরার সকল হোতে উপরে উঠিয়া । স্বর্গের সীমায় রাখি ধবল জটায়: জড়িত মস্তক তত্ব, ওগো হিমালয়,