, i. • *, *. | ভারতী চৈ দ) { দর্শন, কাৰ্য্যেতে তাহার প্রতিবিধামাইহাও সেই প্রকার বলিতে হইবে । প্রকৃত কথা এই যে, প্রজ্ঞাতত্ত্ব প্রমাণের গমা নহে বলিয় তাহা যে মূলেই জ্ঞানের গম্য নহে, ইহা একটি ঘোরতর অতুক্তি। "শিরে নাস্তি” যদি সত্য হয় তবে শিরঃপীড়া থাকে কোথায় ? অহংজ্ঞান যদি নাই, তবে রূপ রসাদি জ্ঞান থাকে কোথায় ? গোড়ায় যদি স্বতঃসিদ্ধ জ্ঞান নাই, তবে প্রমাণের দাড়াইবার স্থান কোথায় ? অতএব স্বতঃসিদ্ধ সত্যকে প্রমাণ করিতে চাহিতেছ— এইটি রোগ ; স্বতঃসিদ্ধ সত্য তুমি ভিতরে ভিতরে জানিতেছ, অতএব তাহাতে অকুতোভয়ে বিশ্বাস স্থাপন কর,—এইটি ঔষধি । * প্রজ্ঞা এবং আtহংকারিক জ্ঞান দুয়ের মধ্যে বিবাদই আধ্যাত্মিক সকল-রোগের মূল। প্রজ্ঞা দ্বারা আহংকারিক জ্ঞানকে নিয়মিত হইতে দেও, তবেই প্রজ্ঞা যে কি অমূল্য রত্ন তাহ বুঝিতে পারিবে ; তাহা না করিয়া প্রজ্ঞাকে যদি আহঙ্কারিক জ্ঞানের অধীনে আনিতে চেষ্টা কর, তবে এমন যে সুনিশ্চিত প্রজ্ঞা-তত্ব তাহাও তোমার নিকট | অলীক বলিয়া প্রতীয়মান হইবে। প্রজ্ঞা } निम्नांभक, श्रांश्कांब्रिक ऊांन निग्नभिउरा, | এইটি বিশেষরূপে জানা উচিত । আপনার তৃত্বজ্ঞান কতদূর গ্রামাণিক। অনুগত এবং অহংভাৰ প্ৰজাৰু অম্বুগুত । عسائیجاسکتعx* چلتن پیسحہ 8οα কিংবা অন্যের অহংকারের উপাসনা করিয়া ! পরিবে না,-অহংকারের বিপরীত পথেই ধ্রুব সত্যের মন্দির প্রতিষ্ঠিত রহিয়াছেপ্রজ্ঞা প্রতিষ্টিত রহিয়াছে অহিংকারিক জ্ঞান | যখন প্রজ্ঞাকে অমান্য করে তখন তাহা বু: | দ্ধির গর্বই করে, বুদ্ধির কার্য একটুও করে । না; পরমাত্মাকে আমার কোন প্রয়োজন। নাই—তোমার প্রয়োজনটুথাকে তুমি মাহ । ভাল বিবেচনা কর তাহা কয়, জামার তাহাতে কোন আপত্তি নাই” এরূপ গৰ্ব্ব শূন্যগৰ্ত্ত ইহা কি আর জানা যাইতেছেন? ! আত্মাকে ঈশ্বর-প্রেমে আত্র করিবার প্রয়ো ! জন নাই—প্রয়োজন কেবল আত্মাকে শুষ্ক কাষ্ঠ করিয়া রাখা ! অনস্ত জীবনে প্রয়োজন নাই—প্রয়োজন কেবল অনন্ত কাল । মরিয়া থাকা । জ্ঞানালোকে প্রয়োজন নাই | সত্য বস্তুতে প্রয়োজন নাই-প্রয়োজন । কেবল অজ্ঞানান্ধকার আর শূন্য অভাব । । এ সকল নিষ্ফল গৰ্ব্বেক্তি বিসর্জন দিয়া এই সত্যটির প্রতি মনোনিবেশ করিলে ভাল হয় যে, মনোবৃত্তি-সকল অহংভাবের | হইলে তৰেই আধ্যাত্মিক রাজ্যে স্থনিয়ম | অরাজকতাউপস্থিত হইবে,ইহা অনিৰাধ।। --- -
